বিশিষ্ট কয়েকজন ব্যক্তির সঙ্গে
আমাকে শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা হিসেবে পুরষ্কার দেবে একটি
সংগঠন।
তাদের সুভ্যিনর প্রুফ দেখাতে নিয়ে এলো একজন বয়ষ্ক লোক।
বললো-
স্যার, কোন ভুল ত্রুটি আছে কী না , একটু দেখে দেন।
আমি মন দিয়ে পড়লাম।
২/১ টি জায়গায় একটু সংখ্যাধিক্য আছে।
যেমন ৫০০ ভিডিও আমি তৈরি করি নি , সংখ্যাটি মিনিমাম আরো ১০০ কম হবে। সাড়ে তিনশ'র মতো হতে পারে।
কিন্তু, তাদের এই ভুলটা আমি উপভোগ করলাম-
ধরিয়ে না দিয়ে মুচকি হাসলাম।
এই টুকু বাদ দিলে বা না দিলে কী ই বা এসে যায় !!!
সংক্ষেপ এরকম----
আবদুল্লাহ-আল-মাসুম। রাসেল।
এ পর্যন্ত তাঁর লেখা ২ হাজারেরও বেশী ছড়া প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় আর গ্রন্থে।
গত ১১ বছর ধরে কাজ করছেন শিশু সাহিত্য নিয়ে।
প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৯টি।
প্রকাশিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে বিন্দুর খোঁজ, খোলাচিঠি, ছড়ার আমি ফুলের আমি, টুকরো ভালোবাসা প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
আলোকচিত্রশিল্পী হিসেবে বেশ কয়েক বছর কাজ করেছেন।
কয়েকশ মডেল অভিনেত্রী তার ক্যামেরার সামনে প্রথম দাড়িয়েছেন। তবে, মাসুম মূলত ভালোবাসেন প্রকৃতি, জীবন ও মানুষ নিয়ে কাজ করতে।
এ পর্যন্ত ৪ টি একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শেষ আলোকচিত্র প্রদর্শনীটি অনুষ্ঠিত হয়, ৫ টি দেশে ভ্রমনের সময় করা আলোকচিত্রের ওপর ।
তার লেখা ১০০ এর ওপর গান জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
তার মধ্যে বিপ্লবের ইস্কা টেক্কা, রবি চৌধুরির এক আগুনে জ্বলছি, এন্ড্রু কিশোরের লালনের সন্তান, মাইলসের পথিক প্রভৃতি গান উল্লেখযোগ্য।
এ পর্যন্ত তাঁর কথা, সুর, নির্দেশনা আর সম্পাদনায় সম্পন্ন ৩০ জন তারকা শিল্পী নিয়ে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ দেশের গান নির্মিত হয়েছে। যে গানটি দিয়ে এ পর্যন্ত ৫ টি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল উদ্বোধন হয়েছে।
১২ জন তারকা শিল্পী আর ২৫০ জন শিশু শিল্পীর অংশ গ্রহণে
শিশু শিক্ষাকে উৎসাহিত করে বাংলাদেশের একমাত্র গান প্রচারিত হয়েছে ৮ টি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলে ফিলার হিসেবে।
কথা, সুর, নির্দেশনা, পরিকল্পনা, সম্পাদনা করেছেন তিনি।
নির্মান করেছেন ৫ শতাধিক মিউজিক ভিডিও।
টেলিফিল্ম বদরুল সাহেব সৎলোক তার একটি অমর সৃষ্টি।
ভূষিত হয়েছেন
ইছামতি সাহিত্য পুরষ্কার ( শ্রেষ্ঠ ছড়াকার) ২০০১ .
কাজী কাদের নওয়াজ স্মৃতি স্বর্ণ পদক ( শ্রেষ্ঠ গীতিকার) ২০০৩
আব্দুল আলীম স্মৃতি পুরষ্কার ( শ্রেষ্ঠ নির্দেশক) ২০০৪
প্রভৃতি পুরষ্কার -এ।
এ পর্যন্ত স্ব- রচিত ২০ টি কবিতার পূর্নাঙ্গ ভিডিও নির্মান করেছেন। প্রচারিত হয়েছে বিভিন্ন স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল এবং রেডিওগুলোতে।
ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত অনেক ভিডিও এডিটর, নির্মাতা, উপস্থাপক তৈরী করেছেন প্রশিক্ষন দিয়ে।
এই মুহূর্তে ষ্টকলট, ইলেকট্রনিক এবং আই টি প্রতিষ্ঠান নিয়ে এগিয়ে চলেছেন।
ওয়েব সাইট ডিজাইনের সঙ্গে জড়িত আছে তার ৬ জন তুখোর কর্মীর একটি দূর্দান্ত টিম।
তার গ্রন্থনা, নির্দেশনা, উপস্থাপনায় ৪০ পর্ব ট্র্যাভেল শো নির্মিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের নাম ওয়ার্ল্ড ট্যুর।
এ পর্যন্ত ভ্রমণ করেছেন ভারত, নেপাল , মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড।
তার ছোট বোন শারমিন একটি প্রাইভেট টিভি চ্যানেলে সংবাদ পাঠক হিসেবে কর্মরত আছেন। আর ছোট ভাই তারেক ১৪/১৫ টি বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে ভীষণ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।
বর্তমানে তিনি কার্ডিফ ইউনিভার্সিটিতে ল' নিয়ে পড়াশোনা করছেন ইউ কে তে।
বাবা ব্যবসায়ী।
সমাজসেবক। তাই এলুমিনিয়াম ইমপোর্ট করে গত ৮ বছর শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছেন।
জড়িত গার্মেন্টস রিলেটেড ইন্ডাষ্ট্রির সঙ্গে।
প্রাইভেট কার ইমপোর্টার হিসেবেও ব্যবসা চালিয়ে আসছেন দীর্ঘদিন।
মা গৃহিনী।
চাচা একজন বীর প্রতীক। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন হয়েছেন।
ওয়ার্ল্ড টিভি দর্শক ফোরাম এর উদ্যোগে ১০০ জন মরোনত্তোর চক্ষু দান করেছেন তার অনুপ্রেরনায়।
৫৬ টি দেশে পরীক্ষামূলক সম্প্রচারে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছে
তার প্রতিষ্ঠিত অন লাইন এবং স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল
ওয়ার্ল্ড টিভি।
৪ মাস পরীক্ষামূলক সাফল্যের পর বর্তমানে বানিজ্যিক ট্রান্সমিশন শুরু করবার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।