আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রিয় নায়িকা “অঞ্জু ঘোষ” ও তার অভিনীত “বেদের মেয়ে জোছনা” সিনেমার রিভিউ

আমার জন্য বেদনারা দরজা খুলে দাড়িয়ে থাকে; আমি ভেতরে ধুকতেই ওরা আমাকে জড়িয়ে ধরে, আমাকে নিয়ে খেলা করে,আদর করে,চুমু খায়, আর আমি নীরবে কেঁদে উঠি; আজ কোথায় তুমি,ও আমার সুখ গৃহিণী। অঞ্জু ঘোষ একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। চলচ্চিত্রে আগমনের আগে তিনি চট্টগ্রামের মঞ্চে বাণিজ্যিক নাটকের অভিনেত্রী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তাঁর আসল নাম অঞ্জলী ঘোষ। ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মেয়ে অঞ্জু ঘোষ চলচ্চিত্রে আসেন ১৯৮২ সালে ‘সওদাগর’ ছবির মাধ্যমে।

বলা হয়ে থাকে অনজু ঘোষই বাংলা চলচ্চিত্রের প্রথম নায়িকা যিনি ক্যামেরার সামনে খোলামেলা পোশাকে দাড়ান। আর্কষনীয় শরীর আর মোহনীয় নৃত্যে অঞ্জু ঘোষ তখন লাখো তরুণের রাতের ঘুম হারাম করেছেন। ‘বেদের মেয়ে জোছনা’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে অঞ্জু রাতারাতি সুনাম অর্জন করেন। এপার-ওপার বাংলায় ছবিটি ব্যাবসা সফল হয়। রতার অভিনীত এই ছবিটিকেই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যবসাসফল ছবি হিসেবে ধরা হয়।

এছাড়া অঞ্জু ঘোষ অভিনয় করেছেন ‘খেলার সাথী’, ‘পদ্মাবতী’, ‘কোরবানী’, ‘সতি নাগকন্যা’, ‘আশীঁবাদ’ প্রভৃতি ছবিতে। চলচ্চিত্রে আগমন বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগে অঞ্জু ঘোষ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভোলানাথ অপেরার হয়ে যাত্রায় নৃত্য পরিবেশন করতেন ও গানও গাইতেন। ১৯৮২ সালে এফ, কবীর চৌধুরী পরিচালিত ‘সওদাগর’ সিনেমার মাধ্যমে তাঁর চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে। এই ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে সফল ছিল। দর্শক অবাক বিস্ময়ে তাঁর অশালীন অঙ্গভঙ্গি এবং উম্মাতাল নৃত্য উপভোগ করেন।

তিনি বাংলার নীলো নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি রাতারাতি তারকা বনে যান। অনেকের মতে অঞ্জুর সাফল্য ছিল ভিত্তিহীন মৌলিক সাফল্য। অঞ্জু বাণিজ্যিক ছবির তারকা হিসেবে যতটা সফল ছিলেন সামাজিক ছবিতে ততটাই ব্যর্থ হন। ১৯৮৬ সালে তাঁর ক্যারিয়ার বিপর্যয়ের মুখে পড়লেও তিনি ফিরে আসেন ভালোভাবে।

১৯৮৭ সালে অঞ্জু সর্বাধিক ১৪টি সিনেমাতে অভিনয় করেন মন্দার সময়ে যেগুলো ছিল সফল ছবি। তাঁর অভিনীত ‘বেদের মেয়ে জোছনা’ অবিশ্বাস্য রকমের ব্যবসা করে এবং সৃষ্টি করে নতুন রেকর্ড। তিনি সুঅভিনেত্রীও ছিলেন। ১৯৯১ সালে বাংলা চলচ্চিত্রে নতুনের আগমনে শাবনাজদের মতো নায়িকাদের দাপটে তিনি ব্যর্থ হতে থাকেন। তিনি এই দেশ ছেড়ে চলে যান এবং কলকাতার চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে থাকেন।

বর্তমানে তিনি ভারতে বিশ্বভারতী অপেরায় যাত্রাপালায় অভিনয় করছেন। উল্লেখযোগ্য সিনেমা • সওদাগর • নরম গরম • আবে হায়াত • রাজ সিংহাসন • পদ্মাবতী • রাই বিনোদিনী • সোনাই বন্ধু • বেদের মেয়ে জোছনা • বড় ভালো লোক ছিল • আয়না বিবির পালা • আশা নিরাশা • নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা • মালা বদল • আশীর্বাদ বেদের মেয়ে জোছনা একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। ১৯৮৯ সালে মুক্তি লাভ করে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসের অন্যতম ব্যবসাসফল ছায়াছবি। মূল ভূমিকায় অভিনয় করেন অঞ্জু ঘোষ এবং ইলিয়াস কাঞ্চন।

ছবির একটি গান বেদের মেয়ে জোছনা আমায় কথা দিয়েছে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। চলচ্চিত্রটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গেও পুননির্মাণ করে মুক্তি দেওয়া হয়। মূল ভূমিকায় অভিনয় করেন অঞ্জু ঘোষ এবং চিরঞ্জীত। চলচ্চিত্রটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বাধিক বাণিজ্যসফল সিনেমা। কাহিনী সংক্ষেপ বঙ্গরাজের এক পরগনার কাজী সাহেবের (প্রবীর মিত্র) একমাত্র দশ বছরের মেয়ে জোসনাকে সাপে কাটে।

তাকে বাঁচানোর সকল চেষ্টা ব্যর্থ হলে কলার ভেলায় ভাসিয়ে দেয়া হয় নদীতে। ভাসতে ভাসতে সেই ভেলা নদীর তীরের একটি বেদে বহরের কাছে এসে থামে। বেদে বহরের নিঃসন্তান বেদে সর্দার (সাইফুদ্দিন) তাকে ভালো করে তোলে এবং জোসনা নামেই নিজের নাতনির মতো একজন পেশাদার বেদেনি হিসেবে গড়ে তোলে। জোসনা একদিন রাজবাড়ি থেকে সাপখেলা দেখিয়ে ফেরার পথে বঙ্গরাজের উজিরপুত্র “মোবারক” (নাসির খান) জোসনার সম্মানহানি করতে চায়, আর এমন সময় রাজকুমার “আনোয়ার” (ইলিয়াস কাঞ্চন) এসে তাকে উদ্ধার করে। এক পর্যায়ে তাদের মধ্য গভীর প্রেম হয়ে যায়।

বঙ্গরাজ- তার পুত্র যুবরাজ আনোয়ার সকল বিষয়ে এখন পারদর্শী তাই তিনি ঠিক করে উজিরকন্যা “তারা বানু”কে (ফারজানা ববি) পুত্রবধু করে আনোয়ারের উপর রাজ্যের সমস্ত দায়িত্ব অর্পন করবেন। ঠিক এমন সময় আনোয়ারকে একটি সাপে কাটে, আর তাকে এমন সাপেই কেটেছে যার বিষ নামাতে কোন ওঝাই রাজি হলো না, যখন প্রায় সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ তখনই সেনাপতি পুত্র “রাজ্জাক” (মিঠুন) জোসনাকে সাথে নিয়ে আসে। জোসনা তার নিজের জীবন বাজি রেখে আনোয়ারকে সুস্থ করে তোলে, এর আগে বঙ্গরাজ প্রতিশ্রুতি দেয়- জোসনা আনোয়ারকে সুস্থ করতে পারলে সে যা চাইবে, রাজা রাজসভায় সবার সামনে খুশি হয়ে তাকে তাই দিবেন। এবার চাওয়ার পালা- পূর্ণ রাজসভায় সবার সামনে জোসনা গানের সুরে কী ধন আমি চাইবো রাজা গো... ও রাজ চাই যে রাজকুমারকে কিন্তু রাজার মতে জোসনার চাওয়ার পরিমাণ এতই বেশি যে তাকে পুরস্কারতো দূরের কথা শেষ পর্যন্ত তিরস্কার করে কপালে রক্ত ঝরিয়ে রাজসভা থেকে বের করে দেয়। এবং বেদে বহরের সব ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে তাড়িয়ে দেয় রাজ্য থেকে, এদিকে আনোয়ার এই ঘটনা মায়ের কাছে জানতে পেরে জোসনাকে খুঁজতে বেরিয়ে যায়।

খুঁজে পেয়ে জোসনাকে বিয়ে করে নিয়ে আসে প্রাসাদে, পিতা বঙ্গরাজের কথা অমান্য করে জোসনাকে বিয়ে করার অপরাধে বঙ্গরাজ- পুত্র আনোয়ারের মৃত্যুদণ্ড দেন ও পুত্রবধু জোসনাকে পাঠান বনবাসে। রানীমা নিজ কৌশলে জল্লাদের হাত থেকে পুত্র আনোয়ার ও পুত্রবধু জোসনাকে বাঁচিয়ে দুজনকে একসাথে বনবাসে পাঠিয়ে দেন। শুরু হয় তাদের বনবাস জীবন। জোসনার চেয়ে খাবার খেতে চায় না আনোয়ার, সে চায় নিজে কোনো কাজ করবে এবং রাজপুত্র হয়ে গেল কাঠুরিয়া। দুজনের দিন ভালই যাচ্ছিলো, হঠাৎ একদিন নরসুন্দরের বেশে আগমন ঘটলো উজিরপুত্র মোবারকের।

সে ঐ এলাকার জমিদার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে, মোবারক- আনোয়ার ও জোসনাকে চিনতে পেরে মনে মনে ফন্দি আঁটতে থাকে এবং জমিদার বাড়িতে গিয়ে রাতের আঁধারে কিছু অর্থ ও অলংকার চুরি করে জমিদারের একজন প্রহরীকে হত্যা করে। এবং আনোয়ার ও জোসনার ঘরের পাশে কাঠের স্তুপের মধ্য রেখে আসে। জমিদারের প্রহরী খুন হওয়ায় জোর তালাশ- কে হত্যা করলো তার প্রহরীকে খুঁজতে পাঠালো সব লোক, মোবারক সরাসরি তাদের জানায় এই জঙ্গলে এক তাগড়া জোয়ান স্ত্রী সহ বসবাস করে। জোসনা গেছে ধর্মপিতার (কাজী সাহেবের) কাছে আর এমন সময় জমিদারের প্রহরীরা আনোয়ারকে ধরে নিয়ে যায়, যখন সে জমিদারের প্রশ্নের মুখে তখনই মোবারক রক্ত মাখা খঞ্জর আর চুরি যাওয়া জিনিস পত্র নিয়ে আসে। ফলে বন্দি হয় আনোয়ার, আর জোসনা আনোয়ারকে খুঁজে হয়রান এমনসময় মোবারক তার লালসার শিকার বানাতে চায় তাকে, জোসনা মোবারকের মুখে জ্বলন্ত আগুনের ফুলকি চেপে ধরে পালিয়ে যায়।

এদিকে বঙ্গরাজ যখন পুত্র শোকে কাতর তখন সেনাপতিপুত্র রাজ্জাকের অক্লান্ত পরিশ্রম আর নিষ্ঠা রাজার মন জয় করলে, রাজা তার রাজ্যের সমস্ত দায়িত্ব তুলে দেন রাজ্জাকের হাতে। রানীমা গোপনে রাজ্জাককে জানায় রাজকুমার আনোয়ার এখনো বেঁচে আছে, খুশি হয় রাজ্জাক। এদিকে রাজ্জাকের হাতে রাজ্যের দায়িত্ব তুলে দেয়ায় লোভী উজির তার কন্যা তারা বানুকে রাজ্জাকের সাথে বন্ধুত্ব করতে বলে। কিন্তু তারা ক্ষোভে দুঃখে আত্মহত্যা করতে গেলে রাজ্জাক তাকে বাঁচায় এবং জানায় রাজকুমার আনোয়ার এখনো বেঁচে আছে। ঘটনাচক্রে প্রেম হয়ে যায় ওদের, রাজ্জাক তারা বানুকে ছেলে সাজিয়ে তারকা নাম দিয়ে রাজকুমারের খোঁজে তার মামা জমিদারের কাছে পাঠায়।

জমিদার সাহেব তারাকে ছেলে হিসেবে পেয়ে খুশি হয়, জমিদারের কারাগারে বন্দি থাকা আনোয়ার একবুক কষ্ট নিয়ে গেয়ে উঠে- মা... আমি বন্দি কারাগারে আছিগো মা বিপদে বাইরের আলো চোখে পড়ে না। গান শুনে তারা বেরিয়ে কারাগারের কাছে এসে রাজকুমারকে বন্দি থাকতে দেখে কষ্টে বুক ভেঙে যায় তার। সে মহারাজ জানাতে চাইলে আনোয়ার বাধা দিয়ে বলে আগে আমার জোসনাকে খুঁজে বের করো। শুরু হয় আনোয়ারের অপরাধের বিচারকার্য বিচারক কাজী সাহেব আনোয়ারকে হত্যার অপরাধে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করলে চিৎকার দিয়ে দৌড়ে আসে তার ধর্মমেয়ে (জোসনা) অনুনয় বিনয় করে স্বামীকে ছেড়ে দিতে। কাজী সাহেব জোসনাকে বলেন, মা এটা বিচারালয় আর বিচারালয়ের বিচারকার্য কোনো আবেগের কথা গ্রহণযোগ্য না।

তারা একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে রাজকুমার সম্বোধন করলে কাজী সাহেব জানতে চায় কে রাজকুমার, আনোয়ার; বঙ্গরাজের পুত্র শুনে বিশ্বাস করেন না তিনি। এদিকে তারার পাঠানো বার্তায় রাজ্জাকের মাধ্যমে বঙ্গরাজ তার পুত্র আনোয়ার বেঁচে আছে এবং তারই রাজ্যের অধীনে একটি পরগনার জমিদারের কারাগারে হত্যার দায়ে বন্দি জানতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে রওনা দেন সেখানকার উদ্দেশ্যে। সেখানে পৌঁছেই পুত্রকে বিচারালয়ে দেখে বুকে জড়িয়ে নেন তিনি, এবং শ্যালক কাজী সাহেবকে নির্দেশ দেন রাজকুমারকে মুক্তি দেওয়ার জন্য। কিন্তু রাজকুমার যে নির্দোষ প্রামাণ না করতে পারলে এটাই তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায়, এমন সময় রাজ্জাক উজিরপুত্র মোবারককে ধরে নিয়ে আসে এবং সে সব দোষ স্বীকার করে। বিচারালয়ে হাজীর জোসনার দাদা-দাদী, জোসনা কাজী সাহেবকে বাবা বলেডাকলে তার পালনকারী দাদা-দাদী বলে; বাবা এলো কোথা থেকে আমরা তো তোকে সাপে কাটা অবস্থায় নদীতে একটি কলার ভেলায় ভাসানো পেয়েছিলাম।

শুনে চমকে উঠে কাজী সাহেব জানতে চায় তখনকার কোনোচিহ্ন আছে কি না, ওনারা একটা চিঠি বের করে দেন তার হাতে। ---আর এতেই বেজে ওঠে রাজ্যময় মহামিলনের বাঁশি। শ্রেষ্ঠাংশে • ইলিয়াস কাঞ্চন - আনোয়ার • অন্জু - জোসনা • মিঠুন - রাজ্জাক • ফারজানা ববি - তারা • সাইফুদ্দিন - বেদে সরদার • নাসির খান - মোবারক • শওকত আকবর - বঙ্গরাজ • প্রবীর মিত্র - কাজী সাহেব (বিচারক) • রওশন জামিল - জোসনার দাদী • দিলদার - মনি • আব্বাস - জমিদার • সুষমা • মায়া চৌধুরী • মঞ্জুর রাহী • নাদের • গোলাম শরিফ খান • ফজল রহমান সংগীত বেদের মেয়ে জোছনা ছবির সংগীত রচনা করছেন ছবির পরিচালক তোজাম্মেল হক বকুল, এবং সংগীত পরিচালনা করেন আবু তাহের। গল্পের সাথে প্রতিটি গানের কায় মিল রেখে গীত রচনা করছেন ছবির পরিচালক। সাউন্ড ট্র্যাক . মায়ায় গড়া এই সংসারে - রথীন্দ্রনাথ রায় . ও রানী সালাম বারেবার/পাহাড়িয়া সাপের খেলা - সাবিনা ইয়াসমিন . এসো এসো শাহাজাদা..গো - রুনা লায়লা ও অ্যান্ড্রু কিশোর . বেদের মেয়ে জোসনা আমায় কথা দিয়েছে - রুনা লায়লা ও অ্যান্ড্রু কিশোর . প্রেম যমুনা সাঁতার দিলাম..গো - রুনা লায়লা . কি ধন আমি চাইবো রাজা..গো - রুনা লায়লা . ও তুই ডাকলি যারে আপন করে - রথীন্দ্রনাথ রায় . মেরনা মেরনা জল্লাদ..গো - রুনা লায়লা . আমারো লাগিয়া..রে বন্ধু - সাবিনা ইয়াসমিন ও অ্যান্ড্রু কিশোর . ওরে তারা তুই দিলি ধরা - খুরশিদ আলম ও রুনা লায়লা . মা.. আমি বন্দি কারাগারে - মুজিব পরদেশী কিছু ভিডিও গানঃ  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৩ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.