আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এ বছর কোনো সারচার্জ নয়-- আবুল মাল (পাগল গুলো এমন করে কেন??)

মডারেসন প্যানেল আমাকে ব্যান করায় আমি পোস্ট দিতে পারছিনা। জানিনা এরা কবে আমাকে লিখতে দিবে। কয় দিন পর পর নতুন কথা, জনগন কখনই সারচার্জ দিবেনা, এবছর কি আর আগামী বছর কি। আমি তো দিবই না, এটা আমার সাফ কথা। পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ শুরু করার জন্য যে পরিমাণ অর্থ দরকার, তা সরকারের হাতে আছে।

তাই এ বছর কোনো সারচার্জ নিতে হবে না। সচিবালয়ে আজ বৃহস্পতিবার টেলিযোগাযোগ-সংক্রান্ত এক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ কথা বলেন। পদ্মা সেতু প্রকল্প নিয়ে বিশ্বব্যাংককে নতুন করে কোনো চিঠি দেওয়া হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আপনারা এসব তথ্য কোথা থেকে পান? অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) থেকে বিশ্বব্যাংক বরাবর আর কোনো চিঠি পাঠানো হয়নি। ’ অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সেখানে (বিশ্বব্যাংক কার্যালয়ে) আমাদের নির্বাহী পরিচালক রয়েছেন।

তিনিই বিষয়টি দেখছেন। পদ্মা সেতু নিয়ে জাইকা ও বিশ্বব্যাংকের বৈঠক আজ ভোরে মাত্র শেষ হয়েছে। এ বৈঠকের খবর এখনো পাওয়া যায়নি। ’ সরকার সবকিছুই করেছে, কিন্তু দেরিতে—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য অনেক আগেই বিশ্বব্যাংককে বলে আসছি। অন্যরাও বলেছে।

কিন্তু বিশ্বব্যাংক এ বিষয়ে আলোচনা শুরু করে গত ৪ জুন। এর পরই চারটি শর্ত দেয় তারা। এর মধ্যে দুটি শর্ত তখনই পূরণ করা হয়। তৃতীয়টি যেটি, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইন অনুযায়ী সংস্থাটি কোনো তথ্য কোনো সংস্থার সঙ্গে শেয়ার করতে পারে না। চতুর্থটি, তারা বলেছে যাদের নাম আছে তাদের বাধ্যতামূলক ছুটি দেওয়া।

’ অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বলেছি যে, দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে প্রমাণ লাগবে। কিন্তু যে উত্স থেকে তারা দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে সেটা প্রকাশ করতে রাজি নয় তারা (বিশ্বব্যাংক)। এ অবস্থায় তাদের অভিযোগের কোনো গ্রহণযোগ্যতা নেই। ’ আবুল হোসেনকে ‘সত্যিকার দেশপ্রেমিক’ হিসেবে আখ্যায়িত করে তিনি আরও বলেন, ‘এই স্বেচ্ছাপদত্যাগ বিশ্বব্যাংকের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। ’ বিশ্বব্যাংক যদি ফিরে না আসে তাহলে কী হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমার কোনো মন্তব্য নেই।

’ পদ্মা সেতু নির্মাণে চারটি বিকল্প নিয়ে এগোনোর কথা বলে মুহিত আবারও জানান, প্রথম বিকল্পটি হলো বিশ্বব্যাংকসহ পুরোনো কাঠামো; দ্বিতীয়টি হলো বিশ্বব্যাংক ছাড়া অপর তিন দাতা সংস্থা এবং সম্ভব হলে নতুন কাউকে অন্তর্ভুক্ত করা; তৃতীয়টি, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) ভিত্তিতে মালয়েশিয়ার প্রস্তাব এবং চতুর্থটি হলো নিজস্ব অর্থায়ন। অর্থমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ার প্রস্তাবটি পূর্ণাঙ্গ নয়। অন্য তিন দাতা সংস্থার সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। আইডিবি তাদের মতামত জানিয়ে দিয়েছে। জাইকার সঙ্গে আলোচনা চলছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।