আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রথম আলো: সিকিমে নয় বাংলাদেশি গ্রেপ্তার, জামিন পেলেও ফিরতে পারছেন না

ভারতের সিকিম রাজ্যে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে নয় বাংলাদেশি পর্যটক আটক হয়েছেন। কেউ আরো তথ্য জানলে আমাদের জানানোর অনুরোধ করছি। সেই সাথে সিকিম ভ্রমনে ইচ্ছুকদের সাবধান হবার আনুরোধ জানাচ্ছি। প্রথম আলো: ভারতের সিকিম রাজ্যে নয় বাংলাদেশি পর্যটক গ্রেপ্তারের পর জামিন পেয়েছেন। কিন্তু মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের সিকিম ত্যাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় তাঁরা দেশে ফিরতে পারছেন না।

তাঁদের পাসপোর্ট সিকিমের আদালতে রাখা হয়েছে। সিকিম পুলিশের অভিযোগ, ওই নয় বাংলাদেশি জাল কাগজপত্র দিয়ে সিকিমে ঢোকার অনুমতিপত্র জোগাড় করেছে। তবে পাসপোর্ট ভিসা নিয়ে বৈধভাবে এই নয় বাংলাদেশি সিকিম বেড়াতে গিয়েছেন বলে জানা গেছে। বাংলাদেশের ওই নয় পর্যটক গত বছরের ১১ নভেম্বর চ্যাংড়াবান্ধা-বুড়িমারী সীমান্ত দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে ঢুকে শিলিগুড়ির একটি হোটেলে ওঠেন। শিলিগুড়ির ট্যুর অপারেটর এশিয়া ট্রাভেলস এই নয় বাংলাদেশি পর্যটককে সিকিম ঘোরানোর ব্যবস্থা করে।

ওই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশি নয় পর্যটকের পাসপোর্ট নিয়ে সিকিম ঢোকার অনুমতিপত্র সংগ্রহ করে। পরদিন ১২ নভেম্বর এই নয়জন সিকিমের পথে রংপুতে যায়। এখানেই বিকেলে তাঁদের পুলিশ গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হওয়া নয় পর্যটকের বয়স ২৫ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। এঁদের অধিকাংশই বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত।

এঁরা হলেন: মো. মাহফুজুর রহমান, সরকার সাইফুল ইসলাম, আকরামউল্লাহ মো. মিল্লাত, মো. আনাম, মো. বেলাল উদ্দিন ভূঁইয়া, মো. মাসুদুর রহমান, মো. সামসুল আরেফিন, সৈয়দ মোহাম্মদ শফি ও জয়নাল আবেদিন ভূঁইয়া। এই নয় বাংলাদেশি পর্যটককে মুক্তি দেওয়ার জন্য নয়াদিল্লির বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে তিন দফায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নোট ভারবাল দেওয়া হয়। নয়াদিল্লির বাংলাদেশ হাইকমিশনে কর্মরত মিনিস্টার (কনস্যুলার) নাজিবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা এই নয় বাংলাদেশি পর্যটকের মুক্তির জন্য চেষ্টা করছি। ’ তথ্যসুত্র। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।