আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যে গল্প চিরকালের- স্ফিংসের ধাঁধা ২

যে গল্প চিরকালের- স্ফিংসের ধাঁধা ১ সেই সময় করিন্থের সঙ্গে ছিল থিবিসের ভীষণ শত্রুতা। ইডিপাস করিন্থের রাজার প্রিয় পাত্র হয়ে উথেছিল। একদিন ঘটনা চক্রে থিবিসের রাজার সঙ্গে ইডিপাস এর দেখা হয়ে গেল, আর সে তো শত্রু পক্ষের রাজা, তাই ইডিপাস তাকেযুদ্ধে হারিয়ে মেরে ফেলতে দিধা করল না। এইভাবে জ্যোতিষী দের গননা ফলে গেল। নিজের ছেলের হাতেই রাজা প্রান হারালেন, জদিও ইডিপাস জা্তেও পারল না যে সে তার নিজের বাপকেই হত্যা করেছে।

থিবিসে নিওম করা হয়েছিল যে যদি কেউ স্ফিংসের ওই ধাধার জবাব দিতে পারে তাকেই দেয়া হবে সে রাজ্যের সিঙ্ঘাসন। ইডিপাস ঠিক করল সে ওই প্রশ্নের জবাব দিতে যাবে। উত্তর না দিতে পারলে তার কি দশা হবে টা তার অজানা ছিল না, কিন্তু সে তাতে ভ্রুক্ষেপ ও করল না। অসীম সাহসে গিয়ে হাজির হল দানবী স্ফিংসের সানে। "কি তমার প্রশ্ন আমাকে বল?" স্ফিংস বলল,- " প্রিথিবি তে এক অদ্ভুত জীব আছে জার জুরি জলে স্থলে অন্তরিক্ষে কথাও নেই।

সেই জীব গরায় চার পায়ে হাটে, তার পর চলে দুপায়ে, আর সবশেষে হাটে তিন পায়ে। বলতে পার ষে জীবের নাম?" ইডিপাস সঙ্গে সঙ্গে জবাব দিল মানুষ। মানুষ ই তো শৈশব এ খাড়া হয়ে চলতে পারে না, তাই হামাগুরি দিয়ে চার পায়ে চলে। তারপর এটু বড় হলে দু পায়ে হাট তে শুরু করে। এইভাবে বহু বছর কেতে গেলে যখন বুড়ো হয়ে যায় তখন দু পায়ে ভর করে চলার শক্তি তার থাকে না, তাই দরকার হয় লাঠির।

ওই লাঠি তখন তার ৩য়া পা। তখন ষে তে পেয়ে জীব ছাড়া আর কিছু নয়। জবাব শনা মাত্র দানবী পাহার থেকে গরিয়ে পড়লো আর তার দেহ চুরমার হয়ে গেল। থিবিসের লোকেরা ইডিপাস কে নিয়ে তাদের রাজ সিঙ্ঘাসন এ বসিয়ে দিল। এর অনেক পরে ইডিপাস ঘটনা চক্রে জাতে পারল যে তার আগে জিনি থিবিসের রাজা ছিলেন-জাকে ষেযুদ্ধে হত্যা করেছে তিনি ই তার সত্যি কারের বাবা।

তখন অনুশচনায় তার মন ভরে গেল। ষে সিঙ্ঘাশন ছেরে ভিখারির বেশে রাজধানি থেকে বেরিয়ে গেল। শুধ তাই নয়, সিঙ্ঘাসন এ বসে না জেনে এমন অনেক কাজ করছে জাতে তার ঘরতর অপরাধ হয়েছে। সেই অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত স্বরূপ নিজের চখ দুতিও খুচিয়ে অন্ধ করে ফেলল। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.