আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আর কত “বোঝার” নিচে ফেলে দিয়ে যাবেন এই দেশকে প্রধানমন্ত্রী । এই ভার বয়ে চলতে হবে প্রজন্ম পর প্রজন্ম ।

কাল একজন আমাকে নাম না জানা একজন মেসেজ দিল মোবাইলে আপনিতো কিছুই লিখলেন না এই বিষয়ে এই ঋণের দুর্নীতি নিয়ে তার মানে কি ধরে নিব আপনি আওয়ামিলিগের দালাল । আসলে আমি চাচ্ছিলাম না এই ব্যাপারে কিছু লিখি কেননা এই লজ্জা আমাদের দেশের লজ্জা যতই ঘাঁটাব এ থেকে আরও গন্ধ বের হবে । এখন আসলে আমাদের পঙ্গু হয়েও শখ মিটেনি বরং আত্মহত্যামুলক কাজে জড়াতে চাচ্ছি আমরা ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এর ঋণের জায়গায় অন্য প্রতিষ্ঠানের ঋণের কথা চিন্তা করে । নানা উন্নয়নমুখী প্রকল্পে দেশ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার যে মহাপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সেগুলু দেশের উন্নয়নে অসাধারন ভুমিকা রাখবে তাতে কোন সন্দেহ নেই । কিন্তু এই যেই প্রকল্পগুলি সেগুলু বাস্তবায়ন করতে গিয়ে দেশকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে এক অনিশ্চিত ভবিতসতের দিকে ।

কুইক রেন্টাল নামক যেই পাপ তুলে দেয়া হয়েছে আমাদের দেশের মানুষদের ঘাড়ে সেই ব্যাপারে নতুন করে আর বলার কিছু নেই । দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু কয়রে দেয়া হয়েছে এই এক কুইক রেন্টাল দিয়ে । আর এখন যেই চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে যে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক কে বাদ দিয়ে অন্য প্রতিস্থান থেকে ঋণ নেয়ার কিন্তু সেক্ষেত্রে আমরা আরেকটা কুইক রেন্টাল বিপরজয়ের দিকে যাব যা থেকে আমাদের অর্থনীতি আবার গহিনে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই । এই প্রতিষ্ঠানের ঋণের সুবিধা আমাদের কম বেশী সবার জানা সবচেয়ে কম সুদে এবং সবচেয়ে বেশী সময় ঋণ পরিশোধের সময়ও প্রদান করে এই সংস্থা । যাই হোক সে উপকারিতার দিকে যাব না ।

আমাদের প্রয়োজন জানা অন্য প্রতিস্থান থেকে নিলে কি পরিমান অপকারিতা আছে । দুই থেকে পাচ পর্যন্ত হারে সুদ নিতে হবে যদি আমরা অন্য যেকোনো উৎস এই ঋণ নিতে চাই । এখন কথা হল কেন ? আর কি কোন উপায় নাই আই ঋণের ছার করানোর ? ছিল এবং আছে । কিন্তু প্রশ্ন হল সেই পথে কি সরকার আদৌ হাঁটবে ? তিনটি শর্ত ছিল ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এর যা আমাদের সরকার মানেনি । এই সহজ ব্যাপারটি যদি মানা যায় এবং সম্পরক জোরদার করা যায় তাহলে অবশ্যই এখন সম্ভব এই সেতুর অনুদান পাওয়া ।

পরিশেষে আমাদের আকুল আবেদন থাকবে আপনার প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে আপনি আমাদের কে আর বোঝায় জর্জরিত করবেন না । আর বেশী জর্জরিত করলে হয়ত এ দেশ আপনাকে মাফ করবেন না । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।