আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিএনপি/জামায়াত ও ১৮ দলীয় জোটের পক্ষাবম্বনকারী ব্লগাররা একটু এদিকে ব্লগান

শান্তির জন্য সংগ্রামী বিগত ২৯ ডিসেম্ভর ২০০৮ সালের ভোটের পর থেকেই দেখা যাচ্ছে ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতার বাইরের দুই পক্ষীয় জোট ক্রমশ বিপরীত মুখী পথচলা শুরু করেছে। অবশ্য এইরুপ হওয়ার যোক্তিকতা বহু আগে থেকেই ধাবমান। আমরা জানি প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে। তাই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর থেকেই এদেশে ক্রিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া থিতু হয়ে বসেছে। সেজন্যই মুক্তিযুদ্ধের নেত্রিত্বাধীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে স্বাভাবিকভাবেই মুক্তিযুদ্ধে নেত্রিত্ব দিতে না পারা অতি উগ্র সমাজতন্ত্রী চৈনিক গোস্টী প্রপাগান্ডায় গোয়েবলস্কেও হার মানায়।

এদের সঙ্গে পচাত্তরের পরে যোগ হয় মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী চক্র। এই দুই চক্রের সম্মিলিত ফসল হিসেবে জন্ম নেয় বিএনপি। আওয়ামীলীগ বিরোধীদের অভয়ারন্য হিসেবে পরিগনিত হয় এবং অতি উচ্চ সফলতার সহিত বিএনপিও এহেন কাজে অপার পারঙ্গমতা প্রদরশন করে। যেটাকে বলা যায় বিএনপির জন্মের ঋন। জন্ম ঋন যেমন শোধরানো যায়না, তেমনি বিএনপি আজো সেই ঋন বহন করেই চলছে।

প্রত্যাশা করি, উনারা অস্তিত্বে আসীন সময়ের মধ্যেও এই ঋন অপরিশোধিতই থাকুক। এই ক্ষেত্রে পাঠকের একটু বাড়তি সুবিধার জন্য এই লিঙ্কটিতে ক্লিক করে দেখতে পারেন। কারা এবং কেনো কোন দলের রাজনীতিতে জড়িত এসবের ইতিব্রিত্ত জানতে। Click This Link যাই হোক, আমার লেখার ইচ্ছে কারো জন্ম ব্রিত্তান্ত নিয়ে নয়। তারপরেও কিছু না লিখলে পরের অনেক কথাই অসংলগ্ন ঠেকতে পারে।

তাই পাঠকের মাথায় একটু শান দিয়ে নিলাম আর কি! শুরু করেছিলাম ২০০৮ সালের ভোট নিয়ে। তো এই ভোটের আগেই কিন্তু নিরবাচনী মেনিফেস্টোতেই দুটি দল ও জোটের মধ্যকার ব্যবধান স্পস্ট হয়েছিল। বলা হয়ে থাকে, এই ব্যবধানে প্রধানত যুদ্ধাপরাধীর বিচারের প্রসঙ্গটি অতি জরুরী নিয়ামকরুপে তাশরিফ হয়েছিল জনগনমানসে। নিরবাচনি মেনিফেস্টো বাদ দিলাম। আমরা বরং আলোচনা শুরু করতে পারি, তত্বাবধায়ক সরকারের প্লেয়িং লেভেল ফিল্ড থেকে দলীয় ক্ষমতায় উত্তরনের অব্যবহিত পর থেকে।

আওয়ামী লীগের নেত্রিত্বে মহাজোট ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পরেই সরকার একটি ভুল করেছিল বলে তখন সকল মহলেই সমালোচিতও হয়েছিল দারুনভাবে। এই ভুলটি ছিল ‘বিরোধী দল থেকে সংসদের ডেপুটি স্পীকার’ মনোনীত করার বিষয়টি। তখন খুবই অল্পপরিসরে শোনা গিয়েছিল যে, ভাবীকালের কথা চিন্তা করেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির গোপন সমঝোতা হয়েছে যে, ডেপুটি স্পীকারের পদটি সরকার দিবেও না এবং বিএনপিও নিবেনা। কিন্তু প্রকাশ্য দায়টা আওয়ামী লীগ তথা সরকারকেই নিতে হয়েছে। আজকের বিএনপির ভিতরকার মেরুকরন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা সেটার সত্যতাই প্রমান করে।

কেননা, বিরোধী দল সংসদে নিয়মিত অনুপস্থিত এবং তখন বিএনপিতে ক্ষমতাশালী ছিল সাকাচৌ গং। মওদুদ গং কোনঠাসা থাকায় তারাও চায়নি যে, খালেদা জিয়া ছাড়া অন্য কেউ বিরোধী দলে থেকেও পতাকা বহন করুক। এখনকার বাস্তবতায় এটা অস্বীকার করার উপায় খুজে পাওয়া দুষ্কর। তারপরে এলো বেগম জিয়ার বাড়ি ফেরতের ইস্যুটি। এক্ষেত্রেও দেখা গেছে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের আইনী গাফিলতিতে খুব দ্রুতই বাড়ি ছেড়ে দিতে হয়েছে।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ইস্যুটি যখন সামনে চলে আসলো বিএনপি প্রথমে বুঝে উঠতে না পারলেও ধীরে ধীরে তাদের আসল চেহারার প্রকাশ ঘটাতে শুরু করলেন। বিস্তারিত লেখার প্রয়োজন প্রাসঙ্গিকতাহীন। আমার ভিতরে জাগা প্রশ্নের অবতারনা একটি নয় একাধিকের চেয়েও বেশি। বিএনপি যখন থেকে সরকারের বিরোধীতা করে আসছে, ঠিক সেদিন থেকেই প্রত্যক্ষ করে আসছি যে, এই দলটির জন্মলগ্ন থেকে যে ধারাবাহিকতায় বেড়ে উঠেছে এখনো অতি উচ্চ সফলতার সহিত সেই একই ধারাবাহিকতা রক্ষা করে চলছে। আর সেটি হলো আওয়ামী লীগের বিরোধীতা করা।

কেউ কী বলতে পারেন, আওয়ামী লীগের বিরোধীতা করা ছাড়া তাদের আর কোনো সফলতা আছে কিনা? অবশ্য আমি তাদেরকে এজন্য ধন্যবাদই জানাই। এক্ষেত্রে তারা উচ্চ ফলনশীল ধানের মতোই ফলন বৃদ্ধি করেছে ও অবারিত ধারায় করছে। সাব্বাশ! সরকার নাকি ড ইউনুস সাহেবকে অসম্মান করছে! বেগম জিয়া ঘোষনা দিয়েছেন তারা ক্ষমতায় গেলে ইউনুস সাহেবের যথাযথ সম্মান ফিরিয়ে দিবেন। আচ্ছা বলতে পারেন, কোন প্রক্রিয়ায় এবং কিভাবে এই সম্মান ফেরানোর কাজটি সমাধিত করবেন? এরসঙ্গে আরো কিছু বিষয় আছে অতি প্রাসঙ্গিক। উনারা ক্ষমতায় গেলে আর কী কী ফিরিয়ে দিবেন এটা কেউ কী আন্দাজ করতে পারেন বা বুঝতে বা জানেন নাকি কিছু এই ব্যপারে? বিএনপি প্রায়শই বলে যে, সরকার নাকি শুধু সরকারীদলের মামলাগুলোই প্রত্যাহার করছে।

তাদেরগুলো বহালই আছে। আচ্ছা আপনাদের কী মনে আছে, তত্বাবধায়ক আমলে বিএনপির এমপি, মন্ত্রী, নেতা, আমলাদের যেসব লুটপাটের কাহিনী পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল সেগুলোর কথা? তখনতো অবস্থা এমন ছিল যে, বিএনপির অনেকেরই গোপন চুরি ছ্যাচড়ামির খবর ফাস হওয়াতে তাদের ছেলে মেয়েদের বিয়ে শাদী করানোই কঠিন হয়ে পড়েছিল। অনেকেই এমন আশংকা প্রকাশ করেছিলেন মিডিয়াতেও। তাহলে তাদের নামে দায়েরক্রিত মামলা আর আওয়ামী লীগের নেতাদের নামে দায়েরক্রিত মামলা কী একই শ্রেনীভুক্ত হয়ে গেলো? মানুষতো জানে যে, তত্বাবধায়ক সরকার মুলত আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে তথাকথিত সামঞ্জস্যতা রাখার জন্যই উভয় দলের নেতাদেরই নামে মামলা দায়ের করেছিল। একপক্ষের ছিল প্রমান স্বাপেক্ষে মামলা অপরপক্ষে ছিল প্রথমোক্তদের মামলাকে হালালরুপে উপস্থাপনের কৌশলী মামলা দায়ের।

তাহলে আজকে বিএনপি কিসের সমতা আশা করে? এক্ষেত্রে প্রশ্ন জাগে, অদুর ভাবীকালে তারা আবার রাস্ট্রীয় ক্ষমতায় আসীন হলে কী সেইসব লুটপাটের অপরাধে দায়ের মামলাগুলো খালাস/বাতিল হয়ে যাবে? ইদানিং পোস্টার দেখা যাচ্ছে, কার জন্য নাকি বাংলাদেশ অপেক্ষা করছে। তাহলে কী লুটপাটের সম্রাট তারেক জিয়া, আরাফাত জিয়া, গিয়াস মামুন এদেরকে কী আবার দেশে ফিরিয়ে এনে আগের সম্মান ফিরিয়ে দেয়া হবে? যুদ্ধাপরাধী বিচার ইস্যুতে তাদের অবস্থান স্পস্ট। কিন্তু কথা হলো, তারা ক্ষমতায় গেলে কী যেসব অপরাধীর বিচার চলছে তাদেরকে ছেড়ে দিবেন নাকি বিচার প্রক্রিয়াই বাতিল করবেন? বিরোধী দল সভা সমাবেশে সরকারের বিদেশ নীতি ও বিভিন্ন চুক্তি নিয়ে জোরালো অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। কিন্তু কখনোই বলেন না যে, তারা ক্ষমতায় গেলে এসব চুক্তিগুলো থাকবে নাকি বাতিল করবে? বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক সমালোচনা বিরোধীদল করলেও কখনোই তারা কোনো স্পস্ট পরিসংখ্যান বা ভাবিষ্যতে তারা এইসব বিষয়ে কী কী পদক্ষেপ গ্রহন করবে বা এখনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করবে কিনা এইসব ব্যপারে উনারা বরাবরই নিশ্চুপ থাকেন। আরো লক্ষ্যনীয় বিষয় হলো, এতদিন যাবত তারা একটি করমসুচীও জনগনের কল্যানে দেয়নি।

এতে প্রমানিত হয় যে, তারা মুলত বিরোধীতা করছে ক্ষমতায় গিয়ে লুটপাট করতেই। অন্য সবকিছুই লোক দেখানো মাত্র। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, পচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রত্যক্ষসুবিধাভোগী হিসেবে ক্ষমতায় আরোহনের শুরু থেকেই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মুলত আওয়ামী লীগ বিরোধীতাই তাদের মৌল পুজি এবং রাজনৈতিক ভিত্তি। এই আওয়ামী লীগ বিরোধীতার ধারাবাহিকতায় ১৯৯১ সালে এবং ২০০১ সালেও ক্ষমতায় এসেছিল। সেসময়ের কাজকাম খেয়াল করলেই বিষয়গুলো স্পস্ট হয়ে যায়।

আমার কথা হলো, অস্তিত্বধারী যেকোন কিছুই স্বীকার করতে হবে। তাই বাস্তবতায় বিএনপিকেও আমি গননার মধ্যেই রাখি। বিএনপি এদেশে ক্ষমতার দৌড়ে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ হলেও আদরশের ক্ষেত্রে নিতান্তই শত্রু শ্রেণীভুক্ত। এক্ষেত্রে প্রথম কারন, স্বাধীনতা বিরোধী ব্যক্তি এবং দলসমুহকে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রশ্রয়দান। দ্বিতীয় কারন, বাংলাদেশ রাস্ট্রের প্রতিস্টাতা ও মুক্তিযুদ্ধের অতন্দ্র চার প্রহরীকে হত্যাকারী খুনীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দান এবং বিচারের আওতামুক্ত করার ইনডেমনিটি আইন সংসদে পাশ করা।

অন্যসকল স্বিদ্ধান্তকে রাজনৈতিক স্ট্র্যাটেজিগত দিক থেকে মেনে নেওয়ার মত হলেই এই দুটি স্বিদ্ধান্ত বিএনপিকে আওয়ামী লীগের শত্রু হিসেবে গননা করতে বাধ্য করেছে বলেই আমি মনে করি। জন্মের পর থেকেই উনারা শুধু বিরোধীতাই করছেন। এখনো বহমান রেখেছেন। কিন্তু কোনোদিনই দেখিনি যে, তারা ভবিষ্যতে ক্ষমতায় গেলে বরতমান সরকারের কোন কোন পদক্ষেপ বাতিল করবেন এবং কেনো? কী কী পদক্ষেপ গ্রহন করবেন এবং কেনো? তারা ভবিষ্যতের বাংলাদেশ কাদেরকে নিয়ে গড়বেন এবং কোন প্রক্রিয়ায় এইসব বিষয়ে ঘুনাক্ষরেও একটি কথা বলেন নি। আমার ধারনা এর কারনগুলো হলো, আগামী নিরবাচনের আগেই যদি তাদের আসল উদ্দেশ্য প্রকাশ করে দেয় (মানে তারা ক্ষমতায় গিয়ে কি করবে) তাহলে মানুষ হয়ত এখন থেকেই তাদেরকে বাতিলের কাতারে ফেলে দিবে।

এই ভয় থেকেই তারা কোন পরিকল্পনাই প্রকাশ করছেনা। সরকারের বিরুদ্ধে তারা অভিযোগ করে যে, সরকার নাকি বিভিন্ন দেশের সঙ্গে অনেক গোপন ও দেশবিরোধী চুক্তি করেছে। কিন্তু এগুলো প্রকাশ করছেনা। আচ্ছা সরকারতো জনগনের রায়েই রাস্ট্রের প্রয়োজনে গোপনীয়তা রক্ষার শপথ নিয়েই এটা করেছে। কিন্তু তারা ক্ষমতায় গেলে কী এগুলোর ভিতরের কথা প্রকাশ করবে? নাকি বাতিলই করবে? এক্ষেত্রে একটি যোগসুত্র টানতে চাই, সরকার যদি গোপনীয়তা প্রকাশ না করে অপরাধ করে থাকে, তাহলে আপনারা যে ভবিষ্যতে কী কী করবেন সেগুলোর পরিকল্পনার কথা এখনই প্রকাশ না করে কী অপরাধ করছেন না? তাদের আসল উদ্দেশ্য হলো, কোনোরকম তথ্য, পরিসংখ্যান ও প্রমান ছাড়াই শুধু আওয়ামী লীগ বিরোধীতা করেই যেনতেন ভাবে জনগনকে আওয়ামী লীগের অসাফল্যতাটুকুর’ ফলস্বরুপ ভুলবাল বুঝিয়ে ভোট নিয়েই লুটপাটে নেমে পড়া।

তারা আবার ক্ষমতায় গেলে যেসব কাজ সফলতার সহিত সমাপ্ত করবে তার একটা খসড়া দিলাম। **যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আটকদের ছেড়ে দিবে এবং ট্রাইবুনাল বাতিল করবে বা অকেজো করে রাখবে অথবা আওয়ামী লীগের ভিতরে(যদি থেকে থাকে) গোপনে বসবাস করা যুদ্ধাপরাধীদের গ্রেফতার করে বিচার চালাবে অথবা আওয়ামী লীগকে এই বিচার শুরু করার অপরাধে মামলা দিয়ে হেনস্থা ও মিথ্যাচার করবে। **লুটপাটের সম্রাট তারেক, কোকো, মামুনদেরকে দেশে ফিরিয়ে এনে রাজনীতিতে গদীনসীন করবে। **অতীতে তাদের নামে দায়ের হওয়া সত্য মামলাগুলো প্রত্যাহার করবে গনহারে। **জামায়াত ও অপরাপর ধরমীয় দলগুলোকে রাজনীতিতে বিশাল সুযোগ দিয়ে পতাকাও দিয়ে দিবে।

সারাদেশে জঙ্গীবাদ কায়েম করবে অতীতের মতোই সফলভাবে। **যেসব বিদেশি চুক্তির বিরোধীতা করছে সবকয়টি বহাল রাখবে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিকে অতীতের মতোই হত্যা করার পদক্ষেপ গ্রহন করবে। যার অংশ হিসেবে প্রথমেই আওয়ামী লীগসহ অপরাপর দলগুলোর আন্দোলনমুখী নেতাদের গ্রেফতার করে জেলে ঢুকাবে, তারপরেই শুরু করবে তাদের তান্ডবলীলা। একটি অপরাধের বিপরীতে আরেকটি অপরাধের রেফারেন্স দিলেই সেই অপরাধ মাফ হয়ে যায় না বা লঘুও হয়না।

স্বাধীন বাংলাদেশে সকল অপরাধের বিষবাষ্প প্রোথিত হয়েছে একাত্তরে মানবতা বিরোধী অপরাধের মধ্য দিয়েই। সেই অপরাধের বিচার এতদিন হয়নি বলেই এখনো হবেনা এমনটা ভাবা অনুচিত। আবার সেই অপরাধের যারা বিচার করেনি...'শুধু বিচার না করার অপরাধ' কখনোই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধকারীদের অপরাধের সমতুল্যও নয়, বিনিময়যোগ্যও নয়। কাজেই কেউ প্রশ্নের বিপরীতে আরেকটি প্রশ্ন উত্থাপন করলে উত্তর দেওয়া হবেনা। এজন্য সবার নিকট অনুরোধ প্রশ্নের উত্তর অবশ্যই দেওয়ার চেস্টা করবো কিন্তু তার আগে আপনি স্থির করুন কোন বিষয়ে আলোচনা করবেন সেটা এবং সেই বিষয়ে আমার উত্থাপিত প্রশ্নের উত্তর প্রাপ্তি স্বাপেক্ষেই প্রতিস্থাপিত প্রশ্নের প্রতিউত্তর দিতে আমি বাধ্য থাকবো।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।