ডাচ-বাংলা ব্যাংক বর্তমান সময়ে অনেকটাই জনপ্রিয় বিশেষ করে ছাত্রদের কাছে। কেননা মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে একাউন্ট খোলা এবং চালানো যায়। কিন্তু বর্তমানে সেটি আর সম্ভব হচ্ছে না। সম্ভবত ১লা জুলাই থেকে ৫০০ টাকার বদলে ২০০০ টাকা একাউন্ট এ থাকতে হবে। ATM কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে যে কোন জায়গা থেকে টাকা উত্তোলন করা সম্ভব।
এবং জনপ্রিয় মাধ্যম। কিন্তু কয় জনের ক্ষমতা রয়েছে এই দুই হাজার টাকা ব্যাংক এ অলসভাবে ফেলে রাখার। আর এই টাকা জমা থাকলে তাদের ব্যাপক সুবিধা। যখন খুশি ইচ্ছে মত টাকা কেটে নেত্তয়া যায়। ৫০০ টাকার বদলে ২০০০ টাকায় এই সুবিধা বেড়ে যাবে আরো বেশি।
গণহারে রাস্তাঘাটে একাউন্ট খোলা হয়েছে। বুথে গেলে নেটত্তয়ার্ক সমস্যা কিংবা টাকা শেষ। আর ১০০ টাকার নোট সেটি অমাবস্যার চাদ। ৫০০ টাকা তুলে সেটি ব্যবহার করা অনেক ঝামেলার ব্যাপার। এদিকে তাদের কোন নজর নেই।
দেড় বছর আগে আমার নামের বানান ঠিক করার জন্য আবেদন করা হয়েছে। ব্যাংক এর কর্মীর ভুলের জন্য আজ আমাকে এর বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। আজ পর্যন্ত ভুল সংশোধন করা হয়নি। এখন আবার ৫০০ থেকে ২০০০, ৫০০০ টাকা নিয়ে কাহিনী শুরু হয়েছে।
অনলাইনে যারা কাজ করেন এই ব্যাংক এর মাধম্যে লেনদেন করেন বিদেশ থেকে।
তবে মাঝে মধ্যেই হুটহাট করে ডলার গায়েব হয়ে যাত্তয়ার ঘটনা ঘটে। অন্য ব্যাংকগুলো পিছিয়ে নেই। ফ্রিল্যান্সারদের কষ্টের টাকা চুষে চুষে খাচ্ছে। তারই চিত্র অনলাইনে
ব্যাংক এ সুযোগ সুবিধার কারণে অনেকেই লেনদেন করার জন্য বেছে নেয় বেসরকারী ব্যাংকগুলো। সরকারী ব্যাংক এ একাউন্ট খোলায় ঝামেলা বেশি।
কিন্তু বেসরকারী ব্যাংকগুলোতে সহজেই পারা যায়। জনপ্রিয়তা বেশি। আর এটিকে পুজি করেই এখন তাদের রক্ত চোষার পালা।
এবারে প্রতারণার সমস্ত রেকর্ড ভেঙ্গে ফেললো ডাচ বাংলা ব্যাংক! এখন ভাবতে হবে, কারা বড় প্রতারক, ডেস্টিনি নাকি ডাচ বাংলা ব্যাংক। দিনের পর দিন ধরে গোপনে গোপনে এই ব্যাংকটি যে মানুষের জমানো অর্থ লুট করে নিচ্ছে, এবং তার কোন প্রমাণও থাকছে না, এর জবাব কে দেবে?
এই ব্যাংকের এটিমএম গুলোতে মাঝে মাঝেই কার্ড আটকে যায়, এবং কার্ড আটকে থাকার পরে বেশ কিছু লোকের হাজার হাজার টাকা চুরি যাবার মত ঘটোনাও ঘটেছে, এবং ব্যাংক কর্তৃপক্ষও এই নিয়ে কোন সমাধান দেয় নি।
গত কয়েকমাসে তারা বিভিন্ন বেসরকারী, সরকারী কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে রীতিমত ধর্ণা দিয়ে কয়েকলক্ষ মানুষকে তাদের ব্যাংকের গ্রাহক বানিয়েছে। কথা ছিল ব্যাংকে ৫০০ টাকা থাকলেই হবে। কিন্তু গত তিন চারমাসে লক্ষ লক্ষ গ্রাহক বানিয়েই তারা এখন বেমালুম ভোল পালটে ফেলছে, তারা এখন বলছে একাউন্টে আগামী ১ জুলাই হতে যাদের সঞ্চয়ি হিসাব তাদের অ্যাকাউন্টে সবসময় ৫০০ টাকার পরিবর্তে ২০০০ টাকা এবং চলতি হিসাবধারীদের ২০০০ টাকার পরিবর্তে ৫০০০ টাকা সবসময় জমা থাকতে হবে। মানে এই ২০০০ বা ৫০০০ টাকা অ্যাকাউন্টে ফিক্সড জমা রেখে তারপরের উপরিভাগ লেনদেন করা যাবে। উল্লেখ্য যে আগে সঞ্চয়ি হিসাবের জন্য ৫০০ টাকা এবং চলতি হিসাবের জন্য ২০০০ টাকা ফিক্সড রাখতে হত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।