" কেউ তোমার দিকে পাথর ছুড়ে মারলে , তুমি তার দিকে ফুল ছুড়ে মারো...তবে ফুলের সাথে সাথে ফুলের টবটাও ছুড়ে মারতে যেন ভুল না হয় "
কোন এক ফেসবুক আউলিয়া স্বপ্ন দেখসে তারে ডিবি নিয়া আবু সায়ীদ স্যারের সাথে বাইন্ধা রাখসে , ভাবসিলাম বিলাতি মাল খাইয়া টাল হইয়া গেসে, কিন্তু এখন জানলাম গনপিটুনি খাইয়া সেই আউলিয়া বেহুঁশ অবস্থায় এই স্বপ্ন দেখসে , একজন ফেসবুকার হিসেবে আমি সেই বিখ্যাত ফেসবুক আউলিয়ার এহেন মেয়ে ঘটিত কেলেঙ্কারির কারনে গনপিটুনির তীব্র প্রতিবাদ জানাই!
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফেসবুকে কিছু ঐতিহাসিক ব্যক্তিগণ মতামত প্রকাশ করিয়াছে। তাদের কিছু তুলে ধরলাম আপনাদের মাঝেঃ
১. Omi Rahman Pial ভাই বলেছেনঃ
" শুনলাম গতকাল সন্ধ্যায় শাহবাগে একজন জনপ্রিয় ফেসবুক আউলিয়া গনপিটুনির শিকার হইছেন। নারী অধিকার নিয়া সোচ্চার কাউকে নারীঘটিত মামলায় প্রহার করাটা মোটেও কমেডি না বরং নির্মম ট্রাজেডি। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই।
পুনশ্চ: আমি প্রাইভেসিকে সম্মাণ জানাই, তাই কারো নাম প্রকাশ করিয়া বিব্রত করিতে অনিচ্ছা পোষণ করি।
কেউ নাম জিজ্ঞাস করিয়া বিরক্ত না করিলে কৃতজ্ঞ থাকিবো। "
২. Salahuddin Mizan উরফে (Mizan Bhai) বলেছেনঃ
" আমি আমি আমি!! এই আমিত্ব কে জাহির করতে আর নিজের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করতে কতখানি মিথ্যা বলা যায় তার একটু নমুনা দেখা উচিৎ সবার... এক বিখ্যাত ফেসবুক আউলিয়ার কাছ থেকে ।
প্রপাগান্ডা কি এবং কাকে বলে কত প্রকার তার উদাহরন সহ দিয়ে দিলেন আজ এই ফেসবুক আউলিয়া... গতকাল শাহবাগে নারীঘটিত কারনে গন পিটুনি আর মেয়েদের স্যান্ডেলর বাড়ি খাওয়া এই ফেসবুকের আউলিয়া এবার আবার ও সেই শাহবাগে তার মুরিদদের সাথে নিয়ে হাজির হচ্ছেন আগামীকাল। একি সাথে ফেসবুকের এই আউলিয়ার হাতে লাঞ্ছনার স্বীকার হওয়া সেই মেয়েকে দেখে নেবার ও হুমকি দিয়ে দিয়েছেন,এবং গতকালের সেই গনপিটুনির প্রতিশোধ নেবে বলেও হুমকি দিচ্ছে বলে গোপন সূত্রে জানতে পারলাম ।
নারী অবমাননাকারী, অশ্লীল পর্ণ গল্প লিখক এই ফেসবুক আউলিয়ার ভণ্ডামির মুখোশ যখন একের পর এক মানুষের সামনে উন্মুক্ত হচ্ছিলো... যখন ডিবি ধরে নিয়ে তার আউলিয়াত্ত্বের প্রমান দেখে ভয় পেয়ে ছেড়ে দিয়েছে বলে গল্প দিয়ে যাচ্ছিলো , তখন তার ডিবি নাটকের এই মিথ্যা গল্প সামনে আসায় তার আসল রূপটুকু ও সবার সামনে প্রকাশ পেলো ।
তবে গতকাল এই আউলিয়ার গনপিটুনির ঘটনা প্রকাশ ভালোভাবে না পাওয়াতে , আগামীকাল এই ফেসবুক পীর নিজেই তার মুরিদদের দিয়ে নিজের উপর হামলা করিয়ে আবার ও যে হিরো সাজতে যাচ্ছেন এটা নিয়ে কারো মনে কোন সন্দেহ নেই ।
তবে নিজে নিজে মুরিদগো দিয়ে মাইর খাইয়া হিরো হইবা হও , কিন্তু নিজে নিজে গল্প বানাইয়া কারো নামে কোন মিথ্যা প্রপাগান্ডা চালাইবার আগে ছিঁড়া স্যান্ডেলের বাড়িটা মনে রাইখো... আবার খাইতে পারো কিন্তু তাই একটু খিয়াল কইরা ...। "
৩. মহামান্য কহেন ভাই বলেছেনঃ
" ভদ্রলোকের নাম নিলাম না, ভুল বোঝার কোন কারন নাই, উনি আমার ভাসুরটাইপ কেউ লাগেন না। উনার নাম এমনেই নিলাম না। আজকাল নাকি মানুষ উনার নাম নেয়, সমালোচনা করে নাম কামানির জন্য।
এই লেখাটা খুব বেশী মানুষ দেখবে না, ১৬৭ জন মানুষ ছাড়া। বন্ধু বানানোর ক্ষেত্রে আমার শুচিবায়ুগ্রস্ততা আমার বন্ধু মাত্রেই জানে। তার চাইতে ও বড় কথা আমি সমাজসংস্কারক না, আঁতেল ও না, সুশীল সমাজের ও কেউ না। শুয়োরের সাথে সহবাসের ফতোয়া এই জন্যই অস্বীকার করা আমার জন্য খুব সহজ। আমি সাধারন একজন মানুষ, এই টাইপের ভন্ড দেখলে মুখ দিয়ে খুব নোংরা কথা বের হয় এবং আমি সেইগুলান প্রকাশের ব্যাপারে মোটে ও সংকোচ বোধ করি না।
তারপরে ও এইটা একটা সতর্কতা। নাম কামানোর জন্য উনাকে চুদে প্রেগনেন্ট করে দিতে হবে এই তত্ত্বে আমি বিশ্বাসী না। প্রেগনেন্ট না করে ও চোদা যায়, জাস্ট প্রোটেকশন ইউজ করলেই হয়। ধরে নেন, এইটা ও তদ্রুপ একটা ব্যাবস্থা।
তিনি একজন ফেসবুক বিপ্লবী, বিশিস্ট ফেসবুক অনলাইন একটিভিস্ট, সমাজসংস্কারক, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার কন্ঠসর, নাস্তিকতা ধর্মের ইব্রাহীম নবী, সময়ের প্রতিবাদী কন্ঠস্বর সহ আরো অনেক অনেক পরিচয় তার।
আগে টিপু সুলতান বা আকবররে নিয়া যে টিভি সিরিয়াল দেখতাম ঐখানে দেখতাম তারা দরবারে ঢোকার আগে এক ভদ্রলোক দরজার কাছে দাড়ায়া তিন মিনিট ধইরা শুধু মূল নামের আগে টাইটেল সুরে সুরে বলতে থাকত। তার পরিচয় নিয়া বেশী আলাপ আমার জন্য তাই একটু সময়সাধ্যই বটে! তবে উনারে সবাই মুলত “নাস্তিক পয়গম্বর” নামেই চিনেন। এই লেখার প্রারম্ভেই উনার সুলতানী কিংবা আকবরী দরবারী স্টাইলে নতুন একটা টাইটেল নজরানা দিয়া শুরু করা যায়। আজকাল উনি খালেদা জিয়ার মতই আপোষহীন কাম-কাজ করতেছেন। যা বলতেছেন তাই ঠিক, বাকি সব বেঠিক।
বিচার মানি, তালগাছ আমার। পুরাই শিশুতোষ খেলাধুলা যারে কয়।
উনি সর্বজ্ঞ, উনি ত্রিকালদর্শী, উনি সর্বময় বিরাজমান। ভুল বুইঝেন না এইবেলাতে ও, আমি কোন ভগবান, ঈশ্বর, আল্লাহর আলাপ দিতেছি না। আমি উনার নাম নিতেছি।
তিনি সময়ের আগে, পরে, পিছে সর্বত্র বিরাজমান। এমনকি হতে পারে তা উনার জন্মের আগে ও। দুইদিন আগে আমি তার প্রমান পেলাম। মজার ব্যাপার হল, ঐ জায়গায় উনি বাইন মাছের মতন পিছলায়া গেলেন।
এইবার আসি এই স্ট্যাটাসের হেতু উদঘাটনে, উনার জন্মের আগের এক ঘটনায় উনার অংশগ্রহন নিয়া আমি ও তারে নিয়া একটু আধটু মজা-মস্করা করছিলাম।
উনার মতন একজন জ্ঞানী মানুষরে নিয়া মজা করা উনার সইবে কেন ! উনি স্ট্যাটাস হাকায়া বসল, দুনিয়ার যত নাস্তিক, আস্তিক, আওয়ামী গুন্ডা, ওমূক তমুক হইতে শুরু কইরা ইউরোপ-আমেরিকা-ঈজরাইল( মজা না, আসলেই তাই) সবাই তার বিরুদ্ধে এক হইছে। সবাই উনারে চুদতেছে। সারা দুনিয়া একদিকে আর উনি একদিকে এইটাই তার ভক্তদের কাছে ম্যাসেজ ঐ স্ট্যাটাসে। খালেদা জিয়ার মতন উনি ও “ আপোষহীন ফেসবুক সংগ্রামী”! তার মতের সাথে না মিললেই আমি আপনে চোদা কামালের লগে জোট করছি, আওয়ামী গুন্ডাদের সাথে জোট করছি, আমেরিকা-ইজরায়েলের সাথে জোট করছি। আরে ভাই, উনাদের তো তাও একটা পরিচয় আছে, আদর্শ আছে, হইতে পারে তা ভুল কিংবা সঠিক, যাই হউক।
তার পরিচয়টা যে কি এইটা এখন ও বুঝলাম না। একবার দেখি গান্ধীবাদি ভাব লয়া মানবতা নিয়া খুব বড় বড় বুলি কপচায়, আবার কখন ও দেখি মানবতারে উপ্তা কইরা রাইখা দিয়া পারেন না ফেসবুকেই দা-বটি নিয়া নাইমা পড়ে। নিজের উপরে আইসা পড়লেই মানবতারে তার নীচে উপ্তা হয়া শুয়া যাইতে হয়। আপনে যে কোন মাল, এইটা বছরের পর বছরে ও বুঝি নাই। আমি মুর্খ-সুর্খ মানুষ এইটা অবশ্য একটা কারন হইতে পারে।
তবে তার মতন জ্ঞানী হবার কোন ইচ্ছাই আমার নাই। কোন এক ঘটনা প্রসংগে শাহবাগে উনি আমাকে বলেছিলেন “ আপনি ও যদি আমার বিরুদ্ধাচারন ( কোন বিষয়ে মতের অমিল) করেন তাহলে আপনারে ও এই রকম (পস্তাতে) হবে। “ প্রথমে ভাবছিলাম উনি আমার সাথে মস্করা করতেছেন, কিন্তু উনার চোখ-মুখের কাঠিন্য আমাকে সঠিক উওরটা দিতে দেরী করে নাই। এই তিনিই আবার ফেসবুকে জ্ঞানের আলো বিলান “ আমি আপনার সাথে কোন বিষয়ে একমত না ও হতে পারি, কিন্ত আপনার মত দেবার অধিকারের জন্য আমার জান কুরবান”।
হাসুম না কান্দুম ঠিক বুইঝা ঊঠতে পারি নাই, ফ্যালফ্যাল করে তাকায়া ছিলাম মিনিটখানেক।
আজকা ও মনে হয় মত প্রকাশের অধিকার নিয়া একটা স্ট্যাটাস প্রসব করেছেন। কি আশ্চর্য ! উনাকে নিয়ে বিশ্বব্যাপী ষড়যন্ত্র চলতেছে কিন্তু ইন্টার-গ্যালাক্টিক কিংবা মহাজাগতিক কোন চক্রান্ত এখন ও হল না । তাও কোন একদিন হবে হয়ত। এই ব্যাপারে জানতে নিয়মিত নজর রাখুন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে।
উনি নিজেকে সমাজের আইকন মনে করেন, হুমায়ুন আজাদ স্যারের উত্তরসুরী ও মনে করেন, তাতে আমার কোন আপত্তি নাই।
উনি নিজেকে সিকান্দার বাদশাহ ভাবলেই বা আমার সমস্যা কি ! সমস্যা হয় যখন নিজের কানে শুনতে পাই একটা সত্য প্রকাশ করার চাইতে নিজের ইমেজ নিয়ে বেশী শংকিত থাকেন। এরপরে আবার আরেকজনকে তার সাথে বিরুদ্ধাচারন করলে পরিনতি কি হয় সে সম্পর্কে সচেতন করে দেন। উনি অনেক জ্ঞানী হতে পারেন কিন্তু ভুলে গেছিলেন আমি উনার মতন সুশীল ভেকধারী না। আমার কোন ইমেজ নাই, বা থাকলে ও সেইটারে চোদার টাইম আমার নাই। আমি যা আমি তাই, এইটাই সত্য এবং চরম সত্য এবং এইটারে আমি থোড়াই কেয়ার করি।
যাই হোক আমি জিন্দেগীতে এত বড় লেখা লেখি নাই, এইটা উনি জানেন। কিন্তু উনার হামবড়া মনোভাব, ইচড়ে পাকামি, জ্যাঠামী আমাকে বাধ্য করল এত বড় লেখা লিখতে। উনি হয়ত এইটা দেখে মানসিক অর্গাজম পাবেন, সেইটা ও বা কম কি ! সবাই উনাকে এত এত অর্গাজমে সহায়তা করে, আমি ও না হয় করলাম, আসলে না করে থাকতে পারলাম না।
সবাই আজকাল উনার শত্রু, চোদা কামাল হইতে শুরু কইরা সমাজ, রাস্ট্রের এমন কোন স্তর নাই কেউ উনার শত্রু না, কেউ উনার বিরুদ্ধে একজোট হয় নাই , এমনকি আমেরিকা, ইজরায়েল ও উনার শত্রু, তারা ও এই জোটের অংশীদার! এইটা অবশ্যই আমার মত না, এইটা উনারই মত, এক স্ট্যাটাসে দেয়া। যার কথা এই লেখায় আগে ও উল্লেখ করা হইছে।
দুনিয়াতে যত পাগল আছে সবাই মনে করে শুধু সে ছাড়া বাকি সবাই পাগল। আমাগো মহল্লায় সিরাজ পাগলা আছে , যারে দেখে তারেই বলে “তুই পাগল”।
আমরা হাসি। এইবেলা ও হাসলাম। খিকয।
গাটের ট্যাকা খরচ কইরা ইন্টারনেট ব্যাবহার করি বন্ধুদের সাথে মজা নিতে, খোঁজ খবর নিতে, সস্তা রসিকতা করতে। সমাজ সংস্কার কিংবা দেশোদ্ধার করার জন্য না। যদি কোনদিন ইচ্ছা হয় তবে রাস্তাতে গিয়ে দাড়াব। ঘরের বিছানায় উপ্তা হয়া কিংবা অফিসের আরামদায়ক পরিবেশে বসে এই মহান কর্ম সম্পাদনের কোন ইচ্ছাই নাই। এই “আপোষহীন ফেসবুক সংগ্রামীর” যাবতীয় ভন্ডামি দেখতে দেখতে এখন ক্লান্ত।
লেখাটা যদি উনি দেখে থাকেন দয়া করে যেন নিজে থেকেই আমাকে বন্ধু তালিকা থেকে বাদ দেন। উনার সাথে বন্ধুত্ব বা অন্তরংগতা ছবির হাটের সেই হুমকির পর থেকেই শেষ হয়ে গেছে। অথবা আমি নিজে থেকেই নির্দিষ্ট সময়পর রিমুভ করব। আমি সস্তা মানুষ, দামী বন্ধুর মর্ম বুঝতে তাই অক্ষম।
কামনা করি তিনি অনেক বড় ফেসবুক সংগ্রামী হবেন দিনে দিনে, বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে তার যশ,খ্যাতি।
একদিন হয়ত স্বৈরাচারী মার্ক জুকারবাক্সকে হটিয়ে তিনি ফেসবুকে প্রতিষ্ঠা করবেন “গাহি সাম্যের গান”।
সবশেষে, ঐ দিন তার সেই হুমকির জবাব দেয়া হয় নাই। শুধু অবাক হয়া ফ্যালফ্যাল কইরা তার দিকে তাকায়া ছিলাম। একটা কবিতা দিলাম তারে উতসর্গ করে-
'অই যে চশমাধারী, মারাত্মক সিরিয়াস
চেহারাসুরত, যেন সারা দীন-দুনিয়ার যাবতীয়
দায়ভার তারই বৃষ স্কন্ধে কেউ চাপিয়ে দিয়েছে;
যেন সে পটল তুললে দুনিয়া এতিম হয়ে যাবে।
কিন্তু অই চশমাধারী, মারাত্মক সিরিয়াস
চেহারাসুরত, জানে না যে ওর মতো কত শত
বালস্য বাল/ "হরিদাস পাল" পৃথিবীর-প্রকৃতির
প্রগাঢ় প্রস্রাবের ফেনায় ভেসে গেছে........।
''
(কবি জ্যোতির্ময় নন্দী) "
এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং কামনা করছি খুব দ্রুত মগা সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবে। মগা আপনি যেখানেই থাকেন, আমরা ফেচবুকবাসী আপনার সাথে আছি। ভয় পাবেন না, প্রতিপক্ষ যতই শক্তিশালী হোক, নারীঘটিত আন্দোলনকে কেউ থামাতে পারে না, পারবে না।
মগার নারী-স্বাধীনতা হরণ এবং তার উপরে হওয়া গণ পিটুনীর নিন্দা জানাই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।