আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

........ চাকিব্বার চাকরি নটের পথে / আইচ্ছা ঢাকাতে ভাল জিম কোথায় বা কোনটা ? + কিছু এলোমেলো কথা

বাধঁ জোড়ার আওয়াজ > With Great Power, Comes Great Responsibility ইংরেজী তে ব্লা ব্লা করলে কইতাম অসাম . পুরাই টাস্কিত ! ছবি দিলাম না ৭৬ থেকে ৭১ কিলো !!! ড্যাম ডাউন তাও মাত্র ৩০ দিনে ! তার উপর ১ সপ্তাহ ডায়েট বা ব্যায়াম ছাড়া ! আর ৩০ দিনের মধ্যে মাত্র ২০ দিন ব্যায়াম করে । আর ৩০ দিনের মধ্যে মধ্যে মাত্র ২০ দিন ডায়েট করে । তবে না খেয়ে ডায়েট নয় । ৩ বেলা পেট ভর্তি করেই ভোজন !! এইটা কি রকম ডায়েট !! বুঝতে গেলে আমার পুরা পোষ্ট পড়তে হবে । এ সবের মধ্যে ভাত রুটি ফর সবজি তৈলাক্ত খাবার এমনকি বুফে পর্যন্ত সেরেছি !! কি আহার করি নাই সেটা বলতে বাকি কিন্তু অসুরের মত , ব্যায়ামও হাকিয়েছি ।

ব্যায়াম করে কাজে গিয়েছি ১০ ঘন্টা টানা ডিউটি করে ঘরে কাজ করে গেমস খেলে মাত্র ৫-৬ ঘন্টা ঘুমিয়ে মতান্তরে ৭-৮ ঘন্টা ছুটির দিনে ঘুমিয়েছি । কোন ধরনের চা, সিগার, এক্স এর সমস্যায় পড়ি নাই । পুরাই ক্লাটিভিটি মুহাহাহাহাহাহা আমার প‌্যান্ট আমার লাগে না !!! বেল্ট পড়তে হয় !!! আমার গেঞ্জি বড় হয়ে গিয়েছে ! থ্রি কোয়ার্টার প‌্যান্টে আমি ব্যাল্ট পড়তাম না , কিন্তু এখন পড়তে হচ্ছে !!!! সিনা চৌওড়া লাগছে ! কাধটা কেমন যেন বড় বড় লাগছে !!! চাকিব্বার খবর আছে । তার নায়ক গিড়ি তো ছুটার পথে আর বাকি অনন্ত ........ এরপর কেঠা ??? এরপর বলিউড হলিউডকে চ্যালেঞ্জ করব । কাজের এক মেয়ে বলছে জিম কর নাকি ? আমি কইলাম বুঝলেন কেমনে ? না আপনার কেমন জানি শুকনা শুকনা লাগছে ! তার উপর একটু পরিবর্তন ঠেকছে কথা বার্তায় কাজ কর্মে , দেখতে শুনতেও ! আমি কইলাম খাইছে ! মাইয়্যার চোখে যখন পড়ছে আমি পারফেক্ট পথে আছি ! আপনারা একটু বাকা চোখে দেখছেন ..মনে লয় ব্যাপারটা হল আমি কখনো বেল্ট পড়তাম না প্রাইভেট ভাবে চলার সময় আর কখনো ছোটকালের মত টাইট বা গলা বন্ধ বা শরীরে সাথে মিশে যাওয়া গেঞ্জি পড়তাম না ।

কিন্তু ব্যায়াম করার পর থেকে পড়তে শুরু করি ,, ১ম এগুলো পুড়োন হয়ে যাচ্ছে আর শারীরিক পরিবর্তন খেয়াল করার জন্য । কিন্তু আমি ডেম ক্লিয়ার মেয়ের থেকে যখন বেষ্টেটিগুং যখন পাইছি মানে সিল পাইছি । যদিও আমি ঐ মোটা ,, মোটাই আছি কিন্তু অল্প হলেও পরিবর্তন যা চোখে পড়ছে ..........। .. ব্যায়ামের উদ্দেশ্য স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য , কোন রক বা খান টান হওয়ার জন্য নয় । দেখুন, আমি গাড়ির ঝামেলা পছন্দ করি না তাই না কিনে সরকারী টিকেটে চলি ।

আজকে কাজ থেকে দেরী হয়ে যাওয়াতে ১০ মিনিটের হাটার পথ যেখানে আমার মাত্র ৫ মিনিট বাকি আছে তা কাভার করতে ১ মিনিট লাগে ! মোটোমোটি হালকা দৌড়ে এই সময়টা পার করেছি । যদি ফুল স্পিড এ দৌড়টা দিতাম । তাহলে ৩০ সেকেন্ডই হত ! কিন্তু সময় বা গতি মুখ্য কথা নয় । ব্যাপারটা কি ধরতে পেরেছেন ? এখানে কথা হল এই ১০ মিনিট এর প্রয়োজনীয় দৌড়ের পথে কেউ যদি আসে তাহলে সে ঠিক থাকার কথা নয় সোজা ফ্লাট হয়ে যাবে । মানুষ হয়ত মনে করে ব্যাপারটা হালকা ।

কিন্তু মোটেও তা নয় । আমার আগের অবস্থাতে যদি দৌড়টা দিতাম তাহলে নির্ঘাত আমাকে হাসপাতলে চোখ খুলতে হত ! হাহাহাহহা খুব আস্তেই . বুকের ধরফরানী ছাড়াই থেমেছি ! খুব খুশী লাগছিল । আমি রোগ মুক্তির পথে আছি । আমি বাচঁতে চাই.. খুশিতে চোখে পানি এসে গিয়েছে । হাহাহাহা পরিমিত আহার , স্বাস্থ্য সম্মত খাবার , নিয়মিত সঠিক ব্যায়াম আপনাকে সুস্থ্য ও স্বাভাবিক জীবন দান করতে বাধ্য ।

বিশ্বাস করেন তাবত রোগ যেগুলো নিজের আভ্যন্তরীন কারনে হয়, ঘুম হয়না, মাথা ব্যাথা, শারীরিক উপাদান এর কারনে তা সব কিছু সলভ হয়ে যাবে ! অন্তত এই বিশ্বাস আপনাকে অর্ধেক পথে রোগ মুক্তি দিবে । যুদ্ধ করতে হবে ......... দুনিয়াতে কেউ বেচে থাকে না চিরকাল কিন্তু যুদ্ধ করে বেচে থাকারে চেয়ে স্বাদ কোন কিছুতে পাবেন না । জয়ী হোন আর হেড়ে যান কিন্তু লড়ে যান । এই কথা কোন মনীষি বলে নাই, বলেছে রিফাত হোসেন হয়ত সবার চোখে আপনার বীরত্ব প্রদশর্ন হবে না, এতে দু:খিত হবে না । সত্যিকারের বীর তারাই যারা নিজ বীরত্বকে জাহির করে বেড়ায় না ।

সুতরাং যে যেখানেই যেই অসুস্থ্যতায় ভুগেন না কেন, লড়ে যান । আবারও বলছি বিশ্বাস করুন ডাক্তার এর দেয়া ঔষুধের থেকে নিজের বিশ্বাস আর কর্ম পদ্ধতি তথা জীবন অভ্যাস অনেক জরুরী । আমার প্রত্যেকটা হাসির মধ্যে লেখার সাথে মুখের হাসি পরিষ্ফুটিত হয়েছে । আশা করি হার মানবেন না । সদা সর্বদা হাশি খুশি থাকুন , অন্যায়ের প্রতিবাদ করুন, যেভাবে পারেন মানুষিক , শারীরিক যেভাবেই হোক এগুলো করতে গেলেও মানষিক জোড় থাকা লাগে ।

তা এই সব অভ্যাসের মধ্যেই তৈরী হয় । একজন সৈনিক সারাটা দিন রাত নাই দিন নাই , বর্ষা , কড়া রৌদ্রে তার কর্তব্য পালন করে । আগে বুঝতামনা আব্বার কথা গুলি । আমি আমার বাবাকে অনেক ভালবাসি । তিনি এখনও গুণাবুলির জোড়ে ৮০ বছরের উপর বেচে আছেন ।

এভাবেই যেন থাকেন । তিনি হয়ত ১০০ ভাগ পারফেক্ট মানুষ নন, কারণ কোন মানুষই ১০০ ভাগ সঠিক থাকে না । কিন্তু যতটুকই সঠিক ততটুকু ঠিকই তিনি সফল । -------........... ছোটকাল থেকে তিনি কত কিছুই শেখানোর চেষ্টা করেছেন ..... আমি কিছুই শিখি নাই । তাই আমি পারি না অনেক কিছুই. আমি গাছে কলম দিতে পারি না, না পারি গাছ রোপনের সঠিক পরিচর্যা করতে না পারি গরু পালা বা হাস মুরগি পালা জানতে না পারি কুকুর কিভাবে পুষে, না জানি নারিকেল গাছে উঠতে না জানি সাতরাতে , না জানি সহজে দূরত্ব নির্ধারণ করতে, না পারি সকালে উঠতে, না পাড়তাম মনে দিয়ে পড়তে, না পাড়তাম পড়াশুনার জিদ তৈরী করতে , না পাড়তাম সুন্দর করে লিখতে , না পাড়তাম ইংরেজীতে ভাল গ্রামার না শেখার চেষ্টা করলাম জার্মান গ্রামার(আব্বা জার্মান জানত তিনি ওয়েস্ট জার্মানীতে ছিলেন, তবে এখন আমি জার্মান বুঝি) , না পড়তে পারি সুন্দর করে কোরআন শরীফ পড়তে , না খেতাম শাক সবজি , না সকালে উঠে বাবার সাথে ব্যায়াম করতাম, না ইদুর মারার কল তৈরী করতে জানতাম , না ধান বা সরিষা চাষ তথা সর্বোপরী কৃষিজ জমির ব্যাপারে নাই, না সহজে জমি মাপার কৌশল শিখলাম, সহজে রান্না করা শিখলাম না, রিকসার বদলে হাটা শিখলাম না, না জানলাম ঢাকার অল গলি সম্পর্কে , না জানলাম নিজের গ্রাম সম্পর্কে, না জানলাম ফল ফুলের ব্যাপারে ঠিকমত, না জানলাম পথ ঘাট, না শিখলাম বিপদে ধৈর্য না হারাতে, অবাধ খরচ করা বাদ দিয়ে মিতব্যয়ীতা শিখলাম না,নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া শিখলাম না, না শিখলাম রেডিও ফিকোয়েন্সী সম্বন্ধে , না জানলাম গাড়ির যন্ত্রাংশ সম্বন্ধে, না জানলাম ১ম ও ২য় মহাযুদ্ধের সম্পর্কে আব্বা আমাকে গল্প শুনাতেন ইতিহাসের, না জানলাম মুক্তিযুদ্ধের কথা তথা ততকালীন অফিসার / নন অফিসার বাঙ্গালীদের পাকিস্তান থেকে পালাতে গিয়ে শহীদ হবার কথা, না জানলাম ৭১ এ আমার মা কি ভয়ার্ত সময় কাটিয়েছে না জানলাম আমার ভাই বোনদের ১৯৭১ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মামার সংসারে থাকার কি রকম নিগৃহের কথা - স্বামী ছাড়া স্ত্রীদের নিয়ে কোন বিপদে পড়ে তা থেকে শিক্ষা হয়ত হত আমার (ধারনা ছিল আব্বা মারা গিয়েছে সহকর্মীদের হাতে ) তবে সৈনিক বিনিময়ে এবং অবশ্যই দেশ স্বাধীন এ শেখ মুজিবকে শ্রদ্ধাভরে স্মরন করছি যদিও যুদ্ধ পরবর্তী তার কার্জ কলাপ ইতিবাচক ছিল না , না জানলাম বাংলার মনোন্তর নিয়ে না জানলাম ১ম বিশ্বযুদ্ধ, না জানলাম জিয়া-এরশাদ ইতিহাস, না জানি সঠিক বাংলা ব্যাকরন, না জানি নিজের স্ত্রি করতে , না জানি কাপড় ধুতে, না জানি সময়ক করে আত্নীয় স্বজনদের কবর জিয়ারত করতে , না জানলাম সঠিক আহার করতে, না জানলাম রান্না বান্নায় বা কাজে কর্মে কাউকে সহায়তা করতে , না জানলাম নিজের জীবনকে গুছাতে ........................ আব্বা আরও অনেক কিছুই ছোট কাল থেকে শেখানোর চেষ্টা করেছে কিন্তু কোনটাই আমি শিখি নাই, হয়ত চাই নাই বা পুরোপোরি শেখা হয় নাই ।

....................... হয়ত বাবাকে অনুসরণ করলে আজকের রিফাত হোসেন এরকম হত না হয়ত হত ভিন্ন কোন মতের রিফাত হোসেন । .... সারমর্ম হল আব্বা হারে নাই, আজও আব্বা যুদ্ধ করছে একাকী ! িিু িু ুৃিা কি বোর্ড আক্রে চোখের পানি পড়ে .... এই বয়সেও আব্বা নিজে বাজার সদাই করে, পানি আসলে রাতে গভীর ঘুম থেকে উঠে খেয়াল করে পানি আসছে নাকি কলে, মা নিজের রান্না নিজে করে আব্বা হেল্প করে, তারা বৃদ্ধ হয়েছে , ছেলেদের পাশে থাকা উচিত কিন্তু প্রয়োজনের তাগিদে তারা আজ একেক জায়গায় একক অবস্থায় তাড়া চলছে ........... আব্বা কাজের লোক রাখতে চায়না , নিজের কাজ কিরতে চায় , হয়ত ভাবীদেরও তাতে কষ্ট হয় , তাই হয়ত........ তারা সাথে থাকে না কিন্তু আমাদের কোন সহায়তা নিতে তেমন চায় না । মাঝে মাঝে চিন্তা করি আমিও একদিন সেরকম হব মানে বয়স হবে তখন কি পারব আব্বার মত যুদ্ধ করে যেতে ? চিন্তা করলেই পানি ধরে রাখতে পারি না । আব্বা নিজের পেনসনে চলে আর কিছু গ্রামের বাড়ির ধান চাল এ চলে । আমাদের থেকে তেমন কিছুই পান নাই ।

সবাই মনে করে আমাদের সব ভাইরা বিদেশে স্ট্যাবল হয়ে আছি কিন্তু সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত । আমিই একমাত্র যে স্ট্যাবল অবস্থান এ এসেও আনস্ট্যাবল জীবন যাপন করছি । ........... ঐ যে বল্লাম আব্বা যুদ্ধ করছে........ তা থেকে শিক্ষা পেয়েছি, এখন থেকে যুদ্ধ করে যাব । আব্বা পারলে আমাকেও পাড়তে হবে........ একটা সময় মনে হত ২০+২০+২০ দি এন্ড ............... না হতে পারে না.......... ২০+ কন্টিনিউ যুদ্ধ করে যেতে হবে । ....... জানতে হবে শিখতে হবে ............. জীবনে উপভোগ করতে হবে কিন্তু এমন উপভোগ করতে হবে না যেটা ধ্বংস কর দেয় নিজেকে ।

আব্বা থেকে এটা ভালভাবেই রপ্ত করতে পেরেছি । আমি যেখানে আছি এখানে নেশা +জুয়া ডালভাত............... কিন্তু সিগারই যখন অভ্যাস হয় নাই ... বড় বাচা বেচে গেছি .. নাহলে এতদিনে আমি কবরে থাকতাম ১০০% হাহাহাহা আমি ভাল লাগা কোন কিছু চুম্বকের মত আটকে যাই । বাবা দিবসে লেখলে ভাল হত, কিন্তু আমি তেমন দিবস টিবস চিন্তা করি না বা করিও । তাই প্রত্যেক দিনই আমার বাবা মা , ১৪ গোষ্ঠি , রোগ মুক্তি , ব্যায়াম , ভালবাসা দিবস , বোন ভাই দিবস ! হাহাহাহা পরনির্ভরশীল নয় বরং আত্ন নির্ভরশীল হওয়া উচিত । কথাটা আমার নয় আমার বাবার ।

আব্বা চাইলে মেডিকেলে আনফিট ক্যাডেট আমার ভাইবোনকে পরীক্ষা কেন্দ্রে ফোন করে মেডিকেল সার্টিফিকেট ফিট করাতে পারতেন । কিন্তু নিজের কোন ছেলে মেয়ে আর্মিতে জয়েন করতে পারে নাই তাতে আফসোস থাকলেও ঐ সময়টার ব্যাপারে আব্বার আফসোস নাই, আব্বার কথা হল নিজ যোগ্যতায় উঠ ! এই কারণ আমাদের ভাই বোনের বিভিন্ন কাজ বা সমস্যা নিজেদের করতে হয়েছে , অনেকে এতে শিক্ষা পেয়েছে , অনেকে বেজার হয়েছে । যারা বেজার তারা আদও জানে না যে শিক্ষাটা কতটুকু জরুরী ছিল ... --------------------------- আমি ঢাকাতে জিম খুজছি সাওনা সহকারে হলে বেটার হয় , না হলেও চলবে । তবে ২ মাস ব্যবহারের জন্য । কিছু ইন্টারনেট সাইট দেখলাম তাতে অতিরিক্ত ৩০-৪০ হাজার বছরের স্কিম দিয়ে বসে আছে ! কিন্তু খুব বেশী হয়ে যায় ।

যদি বুঝতাম ফুল ফ্যাসিলিটি সহ দিত । কিন্তু গোল্ড সিলভার আগড়ুম বাগড়ুম দিয়ে আরও বেশী ঝামেলা করে রাখছে । তারউপর মেশিন কতগুলো বুঝতেও পারছি না । গিয়ে যদি বসে থাকতে হয় তাহলে আমি যাব না । আমার হাতে সময় কম থাকবে অনেক কাজ শেষ করে সময় বের করতে হবে ।

যা যা আমি চাচ্ছি ... প্রথম কথা হইল আমি গেলেই যেন পাই + গোসলের ব্যবস্থা গরম পানি থাকলে বেটা হয় যদিও আমি দুইটাই মিশাই । । Treadmill থাকতেই হবে + অবশ্যই হঋদস্পন্দন মাপার ব্যবস্থা থাকতে হবে । CABLE CROSSOVER থাকতেই হবে । seated ab exercise machine থাকতেই হবে ।

chest butterfly Cross Trainer তবে তেমন জরুরী না । তবে যদি থাকে ভাল হয় তবে অবশ্যই হঋদস্পন্দন মাপার ব্যবস্থা থাকতে হবে । Bikes তবে তেমন জরুরী না । তবে যদি থাকে ভাল হয় তবে অবশ্যই হঋদস্পন্দন মাপার ব্যবস্থা থাকতে হবে । Smith Machine তবে তেমন জরুরী না ।

Leg press তবে তেমন জরুরী না । আর আমি হান্তেল এ ভারোত্তলন তেমন করি না । ক্রস ওভার বা পুলার দিয়েই কাজ সম্পন্ন হয়ে যায় । আমি সুঠাম দেহ জরুরী তবে স্বাস্থ্যটা আগে । অতিরিক্ত পেশী চাইলে এমনিতেই হবে ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।