আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এই বেইমানীর জবাব জনগণ দিবেই।জামাত এক বিষধর সাপ যাহা অবশ্যই বর্জনীয়

বর্তমানে যেই ঘটনাটি সবচেয়ে গুঞ্জনরত সেটি হল জামাত ও সরকারের গোপন আতাত । নানাজন মুখে ব্যাপারটি নানাভাবে অঙ্কিত হচ্ছে এবং জন্মদিচ্ছে নানা জল্পনা কল্পনার । আমি জানিনা অন্যরা সবাই কিভাবে দেখছেন এটিকে কিন্তু আমি এটিকে দেখছি আওয়ামিলীগ সরকারের জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকটা হিসেবে। শুনা যাচ্ছে সরকারের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর অলিখিত সমঝোতা হয়েছে! সরকারের অব্যাহত দমননীতি, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে নেমে আসা বিপর্যয়ের মুখে সরকারের সঙ্গে জামায়াত সমঝোতার হাত বাড়িয়েছে বলে রাজনীতির অন্দর মহলে গুঞ্জন চলছে! এ জন্য দলের শীর্ষ দু-একজন নেতার ভাগ্যে যুদ্ধাপরাধের বিচারে যা-ই থাকুক তা মেনে নেওয়া, বিএনপির সঙ্গে নীরব দূরত্ব রেখে চলতে চলতে নির্বাচনে একা লড়া, সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির পাশে না থাকা, শিক্ষাঙ্গনে শিবির নিয়ন্ত্রণসহ নানা শর্ত মেনেই এ রাজনৈতিক পরকীয়া তৈরি করেছে জামায়াত!সরকারের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর অলিখিত সমঝোতা হয়েছে! সরকারের অব্যাহত দমননীতি, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে নেমে আসা বিপর্যয়ের মুখে সরকারের সঙ্গে জামায়াত সমঝোতার হাত বাড়িয়েছে বলে রাজনীতির অন্দর মহলে গুঞ্জন চলছে! এ জন্য দলের শীর্ষ দু-একজন নেতার ভাগ্যে যুদ্ধাপরাধের বিচারে যা-ই থাকুক তা মেনে নেওয়া, বিএনপির সঙ্গে নীরব দূরত্ব রেখে চলতে চলতে নির্বাচনে একা লড়া, সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির পাশে না থাকা, শিক্ষাঙ্গনে শিবির নিয়ন্ত্রণসহ নানা শর্ত মেনেই এ রাজনৈতিক পরকীয়া তৈরি করেছে জামায়াত! যাই হোক অনেকগুলু দাবি পূরণের মাধ্যমেই এই সমযটা সম্ভব হবে কিন্তু আমাদের দেশের ত্রিশ লাখ মানুষের দাবির কী হবে , ওই ম বোনদের দাবির কী হবে যারা তাদের সম্ব্রম হারিয়েছেন সাধীনতা যুদ্ধের সময় ? এই দাবি পূরণের কথা বলেই তো ক্ষমতায় এসেছিলেন তাই না ? সময় অসময় রঙ বদলানো গিরগিতের মত চরিত্র এই জামাত এর এবং যা আমরা দেখেছি একাত্তরের সাধীনতা যুদ্ধে , যা আমরা দেখেছি 1996 এর নির্বাচনে এবং যা আমরা দেখেছি ২০০১ এর নির্বাচন সহ বিভিন্ন সময় । মূলত লক্ষ করলে দেখবেন এদের উদ্যেস্সটা কী ? এদের মূল লক্ষ হল ক্ষমতায় থাকা এবং ভিতরে ভিতরে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করা ।

এরই ধারাবাহিকতায় আজকে তাদের ছাত্র সঙ্ঘটন শিবির এর প্রাধান্য লক্ষ করা যায় আমাদের উচ্চ শিক্ষার অঙ্গন গুলুটে এবং পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও এর যথেস্স জয়গা করে নিয়েছে । যারা এই সম্পর্কে জানেন তারা একমত হবেন এই প্রতিষ্ঠানগুলুটে তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়াও নিরপেক্ষ নয় । তাদের লোকবল নিয়োগের জন্য তাদের প্রশ্নাবলীতে সংযোজন করা হয় ইসলামিক জ্ঞান এর যা আমরা যারা মূল ধরার পড়াশোনা করি তাদের পক্ষে অনেকটাই কস্থসাধ্য । তো এটি স্পস্থই যে দেশ কে ভিভাজনের দিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা তাদের আগেও ছিল এবং এখনো আছে । শুনেছি নেড়া একবারই বেলতলায় যায় কিন্তু আওয়ামিলীগ তো এই নিয়ে তিনবার বেলতলায় যাচ্ছে ।

প্রথমবার জামাত আওয়ামিলীগ এর বিরোধিতা করেছে আমাদের সাধীনতা যুদ্ধে পরেরবার করল যখন তারা নির্বাচনে জয়লাভ করল এরপর আর এবার করবে যখন এদের যুদ্ধ অপরাধী নেতাদের মুক্তি হয়ে যাবে তখন । আর বি এন পির তো এটা পাওনা ছিল কেননা তারাই এই বিষধর সাপ এনেছিলেন এবং এই সাপ যে তাদের ছোবল দিবে তা কেবল ছিল সময়ের ব্যাপারমাত্র । যাই হোক জামাতের রাজাকার সিনিয়র নেতাদের এই আটাতের তোড়জোড় জামাতের এবং শিবিরের তরুণ নেতারা ভাল চোখে দেখছেননা । তরুণ নেতারা চাচ্ছেন যুদ্ধাপরাধের বিচার হোক। পরিচ্ছন্ন জামায়াত আগামীতে সামনের দিকে এগিয়ে যাক।

যদি আওয়ামিলীগের এমন কোনও দুর্ব্হিসন্ধি থাকে যে ক্ষমতায় যাওয়ার লোভে তারা যদি ওই নরপিচাসদের ছেড়ে দেয় এবং গোপন সমজটার জন্ম দেয় তাহলে তাদেরকে মনে রাখতে হবে যে এই বেইমানীর জবাব একদিন জনগণ তাদেরকে দেবে । এবং তখন এমনি কোনও ট্রাইবুনালে আওয়ামিলীগের বিচার হবে যেমনটা দেশের সাথে বেইমানীর দায়ে আজকে জামাতের হচ্ছে । দেশের ষার্থে জামাত সর্বদাই পরিত্যাগযোগ্য এবং এটা ভুলে গিয়ে যে যখনই তাদের সাথে যাবে সে তখনই তাদের বিষে বিষাক্ত হবে যেমনটা এবার হল বি এন পি এবং ওই বিষ এখন অপেক্ষা করছে আওয়ামিলীগের জন্য । ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।