আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আ শর্ট হিষ্ট্রি অভ দ্য সিতার: ফ্রম হযরত আমির খসরু টু আনন্দশঙ্কর

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান। রবীন্দ্রনাথ ‘লেডি প্লেয়িং সিতার’ শিল্পী রাজা রবি ভার্মা । শাস্তর মে লিখা হৈ-উত্তম গানা, মধ্যম বাজনা, ঔর নিকৃষ্ট নাচনা। সেতার যে বাজনার অনেকখানি জুড়ে রয়েছে -এই সত্যটি ভারতীয় উপমহাদেশে এরই মধ্যে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছে।

এবং গোড়াতেই বলে রাখি যে আমরা বাঙালিরা উচ্চারণ করি ‘সেতার’; ভারতের সর্বত্রই কিন্তু উচ্চারিত হয় ‘সিতার’। সেতার হোক আর সিতার-ই হোক, এই তারযন্ত্রের আবেদন অত্যন্ত আকর্ষণীয়, মন্দ্রিত এবং গভীর। সেতারকে তারযন্ত্রের রাজা বললে কারও দ্বিমত পোষন করার কারণ দেখি না। এই পোস্টে আমরা এই তারযন্ত্রের রাজার গ্রহনক্ষত্র বিচার করব। সেতার।

নির্মীয়মান ... আজ যেমনটা দেখছি সেতার বরাবরই ঠিক সেরকমই ছিল না। আদি একটা রূপ থেকেই সেতারের অদলবদল হয়েছে। প্রাচ্যের মানুষ উদাসীন ছিল। কাজেই সেতারের জন্মক্ষণটি সম্বন্ধে এক্সজ্যাক্ট তথ্যাদি সুলভ নয়। তবে সেতারের উদ্ভব বীণা থেকে।

এই তথ্যটি মেনে নেওয়া যেতে পারে বলে মনে হয়। এর একটা কারণ এই যে সেতারের আরেক নাম- ‘ত্রিতন্ত্রী বীণা’। অর্থাৎ তিন তারের বীণা। সেতারের অন্য দুটি নাম হল: চিত্রবীণা, এবং পরিবাদিনী। বীণা।

বীণার ধর্মীয় সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। যেমন বিদ্যার দেবী স্বরস্বতী কে বলা হয় বীণা পাণি মাতা। এই পাণি অর্থ হাত। অর্থ বীণা হাতে মা। বীণা-এই তারযন্ত্রটি কিন্তু ভারতবর্ষের প্রাচীন আর্যসমাজে প্রচলিত ছিল ।

যে কারণে পন্ডিত B C Deva লিখেছেন,Vedic civilization which was either contemporary to or a little later than the Indus culture has given us more information.The vedic texts mention veena-s like the bana veena, kanda veena, godha which were all,perhaps,varieties of harps. (Indian Music page, 94) প্রাচীন গ্রিসের হার্প। পন্ডিত বি সি দেব হার্পের কথা লিখলেন। প্রাচীন গ্রিসে হার্পের প্রচলন ছিল। কিন্তু বীণার কথায় হার্পের কথা আসছে কেন? কারণ আছে। এক সময় আর্য জনগোষ্ঠী ইরানের উত্তরে কাস্পিয়ান সমুদ্রের তীরে ছিল।

এক সময় এরা তিনটি দলে ভাগ হয়ে ইরান, গ্রিস ও ভারত অভিপ্রয়াণ করে। কাজেই প্রাচীন গ্রিসে যা হার্প তাইই সময়ের পরিক্রমায় প্রাচীন ভারতের বীণা। তখন বললাম যে সেতারের উদ্ভব বীণা থেকে। ওই কাজটি করেছেন হযরত আমির খসরু। সময়টা ত্রয়োদশ শতক।

সুতরাং আমির খসরু ঠিক সেতার আবিস্কার না করলেও মার্জিত রূপ দিয়েছেন। তাঁর সময় থেকেই সেতার বাজানোর রেওয়াজ শুরু হয়। হযরত আমির খসরু। ১২৫৩/ ১৩২৫ খ্রিস্টাব্দ । আমির খসরু ছিলেন সব্যসাচী বা রেঁনেসা ম্যান।

একাধারে কবি, সংগীতবিদ, পন্ডিত, কাওয়ালির জনক, দিল্লির নিজামউদ্দীন আউলিয়ার আধ্যাত্বিক ভাবশিষ্য । কবিতা লিখতেন ফার্সি ভাষায় এবং হিন্দুস্তানি ভাষায়। উপাধি পেয়েছিলেন বুলবুল ই হিন্দ। কাওয়ালি ছাড়াও খেয়াল এবং তারানা সংগীতের জনক। অনেকের মতে তবলারও।

দিল্লির যে সুলতানটি এই প্রতিভাবানের জীবনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাঁর নাম আলাউদ্দীন খিলজী। আমির খসরুর অসম্ভব ক্রিয়েটিভ ক্ষমতা ছিল। তিনি বীণা নিয়ে বিস্তর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন। নানা ধরণের বীণা ছাড়াও অবশ্য মেধাবী মানুষটির সামনে নজীর হিসেবে আরও অনেক দেশিও বাদ্যযন্ত্র ছিল। যেমন, বাঁশী, পাখোয়াজ, মৃদঙ্গ ইত্যাদি।

এ ছাড়া সুবিশাল ভারতবর্ষের আদিবাসীদের ইনডেজিনস মিউজিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট তো ছিলই । যে কারণে পন্ডিত বি সি দেব লিখেছেন: The tribal people in various parts of the country-the Pulayans, the Oraons, the Santals, the Savaras, the Chenchus, the Bhils and the others-more or less isolated in pockets - have there own characteristic music and dance.This tribal music has contributed to a large degree to the general mould of our music.(Indian Music) মৃদঙ্গ। সরাসরি হয়তো সেতারের সঙ্গে সম্পর্ক নেই, তবে অনুমান করি যে আমির খসরু এই তালবাদ্যেরও গঠনপদ্ধতি নিরীক্ষা বা আজকের দিনের ভাষায় ‘রির্ভাস ইঞ্জিনিয়ারিং’ করেছিলেন। সে যাই হোক। আমির খসরু করলেন কী- প্রথমেই প্রাচীনকাল থেকে বীণাতে যেভাবে তার লাগানো হত, সেই তার লাগানোর ধরনটিই দিলেন পালটে ।

এবং সেই ধরণটি আজ পর্যন্ত আর কেউই বদলাতে পারেনি। আমির খসরু বীণার তারের ক্রম বা অর্ডারটা দিলেন উলটে । কিন্তু বিষয়টি আমরা সহজে কীভাবে বুঝব? একটি গিটার নিন। দেখবেন যে সবচে নীচের প্রথম তারটি সবচে সরু আর ওপরের শেষের ছ নম্বর তারটি সবচে পুরু। একটিই গিটারের যথার্থ ক্রম বা অর্ডার।

এখন এই ক্রম বদলে দিলে যেমন দেখাবে আমির খসরু ঠিক তাইই করেছিলেন। তখনই একবার বলেছি যে তাঁর অসম্ভব ক্রিয়েটিভ ক্ষমতা ছিল। পিয়ানোর কিবোর্ডে সপ্তক বা অক্টেভ। এখানে বলে রাখি যে প্রাচীন ভারতে সপ্তক বা সারেগামাপাধানির্সা ছিল আজকে দিনের তুলনায় উলটোক্রম। তার মানে প্রাচীন ভারতে সংগীত আরম্ভ হত র্সা নি ধা পা ... এভাবে।

প্রাচীন গ্রিসেও তাই ছিল। অকক্টেভ র্সা দিয়ে শুরু হত। ষষ্ট শতকে ইউরোপের গির্জে পিতারা ক্রমটি উলটিয়ে বতমান পর্যায়ে নিয়ে এসেছিলেন। প্রাচীন ভারতেও স্বরের ক্রম পরবর্তীকালে বদলে গিয়েছিল। দ্বিতীয়ত।

গিটারে যার ওপর তারগুলি থাকে তাকে বলা হয়: ‘ফ্রেটবোর্ড’। সেতারের বেলায় বলা হয় ডান্ডি, এই ডান্ডির ওপর থাকে পর্দা। আমির খসরু পর্দায় পরিবর্তন আনলেন। বীণায় রয়েছে উঁচ উঁচু কাঠের পর্দা। আমির খসরু কাঠের বদলে বসালেন লোহা জাতীয় কাঠের পর্দা।

এই পরিবর্তন আজও কেউই বদল করতে পারেনি। আসলে সেতার জিনিসটাই রাজকীয়। আমির খসরু আরেকটি কাজ করলেন। পর্দার সংখ্যা দিলেন কমিয়ে । এবং দরকারমতো যাতে পর্দা সরানো যায় সেই জন্য সুতো দিয়ে বেঁধে দিলেন।

বীণার অনঢ় পর্দা শক্ত মোম দিয়ে এঁটে বসানো থাকে। কিন্তু, পর্দা সরাতে হবে কেন? কড়ি (শার্প) ও কোমল (ফ্ল্যাট) স্বরের বাজানোর জন্য। এতে করে বীণা ও সেতারের মধ্যে আর কোনও যোগসূত্র রইল না। টুটে গেল আদিরূপের সঙ্গে সকল বন্ধন। জন্ম হল পৃথক একটি অপার্থিব লোকনন্দিত শ্রুতিমধুর সংগীযন্ত্রের।

আমির খসরু নবজন্ম তারযন্ত্রটির নাম দিলেন: ‘সেহ তার’। ফারসি ভাষায় এর মানে- ‘তিন তার’। এরপর ৭০০ বছর কেটে গেছে। সেতারের বহিরঙ্গে অনেক পরিবর্তন এসেছে। আরও চারটি তার যোগ হয়েছে, যোগ হয়েছে তরফের তার।

সেতারে তরফের তার ১১টা থেকে ১৩টি হতে পারে। সেতারের টোন যে অন্য তারযন্ত্র থেকে আলাদা তার কারণ এই তরফের তারের ঝঙ্কার। হ্যান্ডবুক অভ সেতার নামে একটি বইয়ের প্রচ্ছদ। জন্মের ৭০০ বছরে সেতারের অবয়বে যেমন লেগেছে পরিবর্তনের ছোঁওয়া তেমনি স্বর্গীয় বাদ্যযন্ত্রটি পেয়েছে অতুল জনপ্রিয়তা। তবে দুশো বছর আগেও সেতারের তেমন জনপ্রিয়তা না থাকলেও কুড়ি ও একুশ শতকে সেতারের প্রতি মানুষের আগ্রহ অনেক বেড়েছে।

পূর্বেই একবার ইঙ্গিত দিয়েছি যে ভারতবর্ষে ত্রয়োদশ অর্থাৎ আমির খসরুর সময় থেকেই সেতারবাদনের প্রচলন শুরু হয়। তাঁর সময়ে সেতারে ছিল তিন তার। ওই তিন তারের সেতার বাজালে কী রকম আওয়াজ হত সে সম্বন্ধে আমরা আজ আর তেমন কিছু জানি না। সেতার বাজানোর স্টাইলকে বলা হয় ‘বাজ’। ভারতীয় সংগীতজগতে ‘খুসরৌ বাজ’ বলে একটা বাজের কথা শোনা যায়।

সে যাই হোক। যে কোনও বাদ্যযন্ত্র এবং তার প্লেইং স্টাইল বা বাদনপদ্ধতি কে ক্রমাগত পরিবর্তনের ভিতর দিয়ে যেতে হয়। এটা অনিবার্য। সেতারের ক্ষেত্রেও ঠিক তাইই হয়েছিল। মসিদ খাঁ সেতারের এক নতুন জীবন দিলেন।

মসিদ খাঁ ছিলেন মুগল আমলের সংগীতগুরু তানসেন - এর ছেলে বিলাস খাঁর বংশের একজন প্রতিভাবান বাদ্যযন্ত্র শিল্পী। ওই বংশকে বলা হয় ‘রবাবী খানদান’। সে তো বুঝলাম। কিন্তু, মসিদ খাঁ কি করলেন? মসিদ খাঁ তিন তারের সেতারে পাঁচ তার লাগালেন। এইই শেষ না ... মসিদ খাঁ এক বিশিষ্ট বাদনপদ্ধতি উদ্ভাবন করলেন।

যে বাদনপদ্ধতি মসিতখানি (বা মসিদখাঁনী) গৎ নামে পরিচিত। কিন্তু, গৎ কি? গৎ হল: Gat is a composition in a rag and set in a tal which you use as the basis for improvisation.(বিস্তারিত দেখুন) মসিদ খাঁর পর সেতারের উৎকর্ষ সাধন করেন তাঁরই ছেলে বাহাদুর সেন এবং তাঁর বংশধরগণ। এরা থাকতেন জয়পুরে । এই ‘সেন’ -এর সঙ্গে বাংলার সেন বংশের কোনওই সম্পর্ক নেই। সেন শব্দটি এসেছে তানসেন শব্দটি থেকে ।

ঘর থেকে ঘরানা। তানসেনের ঘরকে বলা হয়: সেনী ঘরানা। ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ (১৮৬২/১৯৭২ খ্রিস্টাব্দ ) সেতারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ অন্যরকম এক অবদান রয়েছে। ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ সংগীততৃষ্ণায় অত্যন্ত কাতর হয়ে মাত্র বারো বছর বয়েসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে সেকালের ব্রিটিশভারতের রাজধানী কলকাতায় চলে গিয়েছিলেন। তারপর অনেক সাধ্যিসাধনা করে রামপুর- এর প্রখ্যাত বীণাবাদক ওয়াজির খানের শিষ্যত্ব বরণ করেন।

ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ একাধিক সংগীতযন্ত্রে পারদর্শী হলেও মূলত সরোদই বাজাতেন। পরবর্তীকালে এঁরই এক প্রতিভাবান ছাত্র পন্ডিত রবিশঙ্কর সেতার বাজিয়ে বিশ্বজয় করেছিলেন। রবিশঙ্কর (জন্ম ১৯২০ খ্রিস্টাব্দ ) বাংলাদেশের যশোরের বাঙালি হলেও এই সেতারগুরুর জন্ম হয়েছিল ভারতবর্ষের বারাণসি। তিনি এককথায় বাঙালির গর্ব। ছেলেবেলায় রবিশঙ্করের বাজানো রাগ ইমন শুনে দিন কয়েক ঘোরের মধ্যে চলে গিয়েছিলাম।

রবিশঙ্কর ১৯৩৮ সাল থেকে ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁর কাছে তালিম নিতে শুরু করেন। ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ তখন মহিশূরের রাজদরবাজের কোর্ট মিজিউশিয়ান। থাকতেন মহিশূরেই। রবিশঙ্কর সরোদ শিখতেই মহিশূরে গিয়েছিলেন। বিচক্ষণ ওস্তাদ ভবিষ্যতের কথা ভেবেই আপন পুত্র আলী আকবরের হাতে তুলে দিলেন সরোদ এবং আরেক পুত্র রবিশঙ্কর- এর হাতে তুলে দিলেন সেতার।

রবিশঙ্কর ১৯৪৪ অবধি তালিম অব্যাহত রাখেন । তারপর সংগীত পরিচালকরূপে আবির্ভত হন। সুরসংযোজনা করেন সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’ ছবিটির । এভাবে বাঙালির সংস্কৃতিক জগৎটি সেতার রবিশঙ্কর সত্যজিৎ মিলিয়ে কেমন একাকার হয়ে যায়। রবিশঙ্কর ১৯৫৬ সালের পর ইউরোপ ট্যুর শুরু করেন ।

বিখ্যাত বেহালাবাদক ইয়াহুদি মেনুহিন-এর সঙ্গে বাজান; জর্জ হ্যারিসন কে সেতার শেখান-আর এভাবে জনপ্রিয়তায় তুঙ্গে থাকা বিটলস- এর সংর্স্পশে আসেন। ষাটের দশকে ইউরোপ এবং আমেরিকায় রবিশঙ্কর ও তাঁর ইকঝোটিক সেতার জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ১৯৭১ সাল। পূর্ব বাংলা হায়েনার আক্রমনে ছিন্নভিন্ন। বাঙালির মুক্তি আন্দোলন সম্বন্ধে সচেতন রবিশঙ্কর কি ভাবে হাত গুটিয়ে বসে থাকেন।

নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত কনসার্ট ফর বাংলাদেশে গুরুভাই আলী আকবর খান-এর সঙ্গে নিয়ে ‘বাংলা ধুন’ বাজান রবিশঙ্কর । বাংলা ধুন । সেতার আর সরোদের সুরে ফুটে উঠেছে গ্রামবাংলার নানান দৃশ্য ও অনুভূতি। সেতার কে এক নানন্দিক উচ্চতায় নিয়ে যান আরেক মেধাবী বাঙালি সংগীত পরিচালক । ইনি আনন্দশঙ্কর।

সম্পর্কে রবি রবিশঙ্করের ভাই প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী উদয়শঙ্করের ছেলে। আনন্দশঙ্কর (১৯৪২/১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দ ) নানন্দিক উচ্চতা বলতে ঠিক কি বোঝায় সেটি নীচে আনন্দশঙ্করের কম্পোজিশনটির পরতে পরতে ফুটে উঠেছে। আনন্দশঙ্কর। একেবারে ডান দিকে । সেতার তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য অক্ষুন্ন রেখে বিশ্বেসংগীতের ধারায় মিশে গেছে।

এটিই আমার কাছে পরম এক বিস্ময়। শেষ হল আ শর্ট হিষ্ট্রি অভ দ্য সিতার: ফ্রম হযরত আমির খসরু টু আনন্দশঙ্কর এই পোস্টে যে সব বইয়ের তথ্য ব্যবহার করেছি: রবিশঙ্কর এর রাগ-অনুরাগ ড. প্রদীপ কুমার ঘোষ এর সংগীতশাস্ত্র সমীক্ষা (প্রথম পর্ব) অপূর্বসুন্দর মৈত্রর সঙ্গীত-কথা (প্রথম ও দ্বিতীয় খন্ড) B C Deva; Indian Music Click This Link  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।