আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হুমায়ূনের 'দেয়াল': উগ্র জাতীয়তাবাদ আর ধর্মীয় মৌলবাদের মাঝের দেয়াল ভেঙ্গে দিচ্ছে

ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোরো আমাদের দেশে ইতিহাসের একটা বড় গুন, এটা ৫ বছর পরপর পরিবর্তন হয়..পাঠ্যপুস্তকে, টিভিতে, সরকারী দিবসে .... কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্ধনও হয়... ৫২র ভাষা আন্দোলনে শেখ মুজিবর রহমানের বিশাল অবদান উনার জীবদ্দশায় নিজেও কখনো দাবি করেন নাই...কিন্তু উনার কন্যা দাবি করছেন ৬০ বছর পর... এইটা একটা পরিবর্ধনের নমুনা If you can control present, you can control the past. If you can control past, you can control future এই কারণেই হয়ত জিয়াউর রহমান নিজেকে স্বাধীনতার ঘোষক জীবদ্দশায় দাবি না করলেও...উনার দল " অন বিহাফ অফ শেখ মুজিবর রহমান" শুনতে নারাজ "মুক্তিযুদ্ধ ও তারপর: একটি নির্দলীয় ইতিহাস"... নামের কারণেই আমি বেশ আগ্রহ নিয়ে পড়া শুরু করে কিছুদুর গিয়েই লেখকের রাজনৈতিক গন্ধ বেশ প্রকটভাবে ধরা দেয়... তবে প্রথম আলোর প্রথম প্রকাশনীর এই বই নিয়ে তেমন কুত্সা পাঠক সমাজে নাই ...কারণ গোলাম মুর্শিদ গবেষক/লেখক হিসাবে পাঠক সমাজে সুপরিচিত নন এইখানে হুমায়ুন আহমেদের নুতুন উপন্যাস দেয়ালের মাত্র দুই অধ্যায় প্রকাশিত হতেই বেশ সমালোচনার ঝড় তৈরী করেছে... ইতিহাসের ঘটনা বর্ণনার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের জীবনকেও ফোকাস করে গল্প ফেনাইছেন ..তিনি আগেও এইধরনের লেখা লিখছেন .... মুক্তিযুদ্ধের গল্প তিন কিসিমের আসছে বলে আমার মনে হয় ... ১. খাটি ইতিহাস (এগুলা নিরস ও ডিজুস জেনারেশনের অখাদ্য ..তথ্যে ভরা), উনি নিজে এগুলান পড়েন...কিন্তু কখনো লেখেন না...কারণ, এইসব কিতাবে ব্যাপক মাত্রায় মানবীয় আবেগের স্থান নাই ...তাই এইটা উনার স্কপের বাইরে বলা যায়...তবে উনি কি লেখবেন আর লেখবেন না ...সেইটা উনার ইচ্ছা ...খাটি ইতিহাস বিতরণের জন্য উনি কোনো কন্ট্রাক্ট সাইন করেন নাই খাটি ইতিহাসের মানবীয় বর্ণনার আরেক ধারা হচ্ছে প্রত্যক্ষদর্র্শীর বর্ণনা...কিন্তু উনি অপারেশন জ্যাকপটে অংশ নেন নাই, নিজে যুদ্ধ করেন নাই...তাই ওপথে হাটার প্রশ্নও আসে না ....অথবা অকপটে নিজের চোখে যা দেখেছেন তার বর্ণনাও করতে পারতেন...যেমন শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ৭১ এর দিনগুলি হুমায়ুন আহমেদ এইপথেও হাটেন নাই, তিনি নিজের জীবনের বর্ণনার কিছু অংশ মিশায়ে দিছেন... ফিকশন আর ইতিহাসের গল্পের সাথে ২. নিছক গল্প: সেই সময়ের কোনো ঐতিহাসিক চরিত্রকে বাদ দিয়ে...শুধুই আম-জনতার জীবন... এই কিসিমের গল্পের একটা "আগুনের পরশমনি", "অনিল বাগচীর একদিন"--দুইটাই হুমায়ুনের ক্লাসিক মাস্টার পিস... দ্বিতীয়টা নিয়ে এখন পর্যন্ত কেন জানি কেউ নাটক করতে আসে নাই এইসব গল্পে ঐতিহাসিক গুনের মধ্যে পাক-হানাদার ও রাজাকারদের ব্যাপক অত্যাচার ও জনজীবনের পাশাপাশি শুধুমাত্র ৭ মার্চের ভাষণ আসছে, স্বাধীনতার ঘোষণার অংশে জিয়াউর রহমানের বেতারে " অন বিহাফ অফ শেখ মুজিবুর রহমান" আসছে...কিন্তু কোনো রাজনৈতিক বিশ্লেষণ নাই ...উনি সেই অংশে যান নাই, বরং জনজীবনে যুদ্ধের ভয়াবহতা তুলে আনার চেষ্টা করছেন... ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিচারে এই গল্প-সিনেমা-উপন্যাসের ভুমিকাও কম না ....কারণ এগুলো বানিজ্যিক ও ব্যাপকভাবে পাঠক ও দর্শকের কাছে জনপ্রিয় ..." সূর্যের দিনগুলি"তে যেই কিশোর মুক্তিযোদ্ধার গল্প আসছে ...তা হাজার পাঠকের হৃদয়ে দাগ কাটছে...তাই এইটার গুরুত্ব কম না কোনো হিসাবেই.....তাই সঠিক ইতিহাস লিখাটা লেখকের সামাজিক দ্বায়িত্ববোধের মধ্যে পড়ে ৩. ইতিহাস ও গল্পের মিশেল: এইটা একটা ককটেল... আগের উদাহরণ দেখলে বুঝা যায় বাদশাহ নামদার: এইটাও সেমি-ভুয়া লাগসে... ইতিহাস হিসাবেও কিছুই হয় নাই, গল্প হিসাবেও কিছু হয় নাই ...রাজা-বাদশাহদের হিজরা প্রীতি সম্পর্কে বেশ কিছু ইনফো আছে জোছনা ও জননীর গল্প: সেমি-ভুয়া লেখা এইটা... একসময় ধারাবাহিকভাবে দৈনিকে লিখতেন ইলাস্তিকের মত টেনে...পরে সেইটা বইয়ের আকারে বইমেলায় আসে...আর বইমেলায় আসা মানেই...হুমায়ুন হট কেক....বালক-বালিকার প্রিয় .... তবে এইসব ফিকশন লেখা কি ট্যাবু? দুনিয়ার বিভিন্ন দেশেই এইসব লেখা হয়... পাঠক নিজ দায়িত্বে খাটি ইতিহাস আর ফিকশনের বাছবিচার করেই পড়েন ....ফিকশনে রুপবান পাক সৈন্যের বর্ণনা থাকা যাবে না ...এমন কোনো নিয়ম নাই আমার ধারণা নতুন উপন্যাস "দেয়াল" এই ধারার... এই কিসিমের গল্পে গল্প আর ইতিহাসের যে মিশেল তাতে পাঠক, নাদান পাঠক, মুন্সী পাঠক সবার একটা আগ্রহ থাকে...কারণ এটা ৭১ এর না বরং ১৯৭৫ এর পটভূমিরে অনেক রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনের উপর লেখা হয়েছে.... কাহিনীর প্রয়োজনেই কোনো কোনো চরিত্রকে গ্লোরিফাই করা হইতে পারে- এইখানে লেখকের দায় কতটুকু সেইটা প্রশ্ন করার সময় এখনি আসে নাই...কারণ পুরো উপন্যাস কেউ পড়ে নাই ...মাত্র দুই অধ্যায় ট্রেলারে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের অনেক স্পর্শকাতর অংশ আসছে, মুজিব পরিবার হত্যার সাথে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার আগাম সতর্কবার্তা, রক্ষীবাহিনীর নির্যাতনের কথাও আসছে...সেইসাথে মুজিব হত্যা পরিকল্পনায় জিয়াউর রহমানের ভুমিকাও...এগুলো কোনটাই নুতুন কথা না... কিন্তু হুমায়ুনের লেখায় আসায় এর ব্যাপক প্রচার ও প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত হচ্ছে... যদিও এই প্রচার ও প্রতিষ্ঠার কোনোটাতেই লেখকের হাত নাই ...উনি কাউকে কিনতেও বলেন নাই, পড়তেও বলেন নাই, পাঠ্যপুস্তকেও এসব গেলানো হচ্ছে না ...কিন্তু লেখকের সামাজিক দ্বায়িত্ব থেকেই এসব ঘটনার সুস্পষ্ট ব্যাখা ও গ্রহণযোগ্য তথ্যসূত্র পাঠক দাবি করে জীবনের প্রায় শেষ পর্যায়ে এসে তিনি নুতুন কিছু লিখতে চাচ্ছেন... বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শক্তিমান লেখকের হাতে ৭৫ এর ইতিহাসের পটভূমিতে লিখা পাঠক পড়বেই তবে সময় এখন লীগের, তারা রক্ষীবাহিনীর ব্যাপারে ব্যাপক সংবেদনশীল- সেই সাথে মুজিব হত্যার পর আনন্দ মিছিলের কথা এতদিন লোকমুখে প্রচলিত থাকলেও ...হুমায়ুন আহমেদের লেখায় আসায় তারা বেশ নড়েচড়ে বসছে... অনেক তিক্ত সমালোচনাও হবে- হচ্ছে...আর দশজন লিগ, বিএনপির লেখক( এই তালিকায় বুধিজিবি, সাবেক ভিসি, শিক্ষাবিদ) যা করতে পারছেন...হুমায়ুনের সাথে তাদের পার্থক্য কি কেবল ব্যাপক জনপ্রিয়তা? হুমায়ুন যদি সেই দায় নিতে না চান ...সেটা সম্পূর্ণ তার ব্যাপার ...কিন্তু বইয়ের দুই পাতা আসতেই কেউ যদি চিকিৎসাব্যয়ের নির্বাহের দিকে আগুন তুলে তেড়ে আসে, তাহলে বুঝতে হবে মন মানসিকতায় আমাদের যুক্তিবাদ অসহিষ্ণু... মৃত্যুপথযাত্রীর চিকিৎসাব্যয়ের হিসাব দেখতে চাওয়াটা মোটেই শোভনীয় না পাঠকের দায় ও লেখকের স্বাধীনতা: ফিকশনে লেখক তার ইচ্ছা মতই লিখবে... সিঙ্গারার ভেতর কিভাবে আলু গেছে তা বের করার দ্বায়িত্ব ফিকশন লেখকের নাই... তারা শুধু বলবে সিঙ্গারা খুব গরম ছিল... পাঠক গল্প বুঝবে কিন্তু ফিকশনের ভেতর যদি ইতিহাসের রেফারেন্স টানা হয়, তাতে পাঠক মনে করতে পারে পুরাটাই হয়ত রেফারেন্সড...তাই এইখানে ভুল বুঝার অবকাশ আছে ...আবার একই ভাবে ভুল তথ্য দেয়ার কারণে লেখার মান হালকা হয়ে যাবে... যা প্রকাশিত দুই অধ্যায়েই কিছুটা হয়েছে ...দীর্ঘদিন গবেষণাবিহীন শুধু ফিকশন লেখার কারণেই হয়ত বা রোগ ভোগের কারনেও তথ্যগত ভুল হতে পারে ক. ‘আবু লাহাব’-এর অর্থ আগুনের পুত্র নয়, আগুনের পিতা। ‘ইবনে লাহাব’-এর অর্থ আগুনের পুত্র।- ফেরদৌস জাহিদের ব্লগ http://on.fb.me/Jsz17E খ. মুজিব হত্যার অন্যতম হোতা ফারুকের বিশাল বর্ণনায় (ফারুককে বৃষ্টিতে ভেজানোর আর পাকি সৈন্যের রূপ বর্ণনা করা যাবে না এমন গড়া বঙ্গ-পুঙ্গব এখন অনেক, আমি এই স্বাধীনতা লেখকের বলে ছাড় দিচ্ছি) মুক্তিযুদ্ধে ২দিন পানি না খেয়ে থাকার কথা আসছে...অথচ ১২ ডিসেম্বরে জয়েন করে ৪দিনের মুক্তিযুদ্ধে অভিজ্ঞতার মধ্যে ২দিন পানি না খেয়ে কাটানো অংকের হিসাবে মিললেও, সাধারণ বিবেচনায় মেলে না...তাছাড়া মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে ফারুকের নাম দলিলপত্রে পাওয়া যায় না সকাল এগারোটা পঁয়তাল্লিশে খন্দকার মোশতাক বেতারে ভাষণ দিলেন। তিনি আবেগমথিত গলায় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের ‘সূর্যসন্তান’ আখ্যা দিলেন। এইখানে সূর্যসন্তানের উপরে কমা আর "আখ্যা" শব্দটা দিয়ে পরিস্কারভাবেই লেখকের উষ্মা প্রকাশ পাইছে...এইটা মিসরিপ্রেসেন্ট করার চেষ্টা করলে সে কোন শিবিরের লেখক তা পরিস্কার হয়ে যায় হুমায়ুন আহমেদ জনপ্রিয়তা কমানোর জন্য যা যা করা দরকার...তার সবই করছেন... ১. মেয়ের বয়সী মেয়ে বিয়া করছে (পরকিয়া জায়েজ আছে, কিন্তু মেয়ের বয়সী বিয়ে করলে রক্ষা নাই আমাদের সমাজে) ২. লেখার মধ্যে সুরা, আল্লাহর নাম ও তার অর্থ ঢুকাইছেন (কবির চৌধুরী জানাজা চেয়ে যে ভুল করছিলেন , এইটা তার চেয়েও বড় ভুল.. ১০০% খাটি নাস্তিক হইতে পারলেন না...আফসোস ৩. রক্ষীবাহিনীর উপরে টর্চলাইট মারছেন (সাড়ে সব্বনাশ! আওয়ামী লীগের সেনসিটিভ পয়েন্টে হাত দিছেন ..জানি না বাকশাল প্রসঙ্গ অন্য অধ্যায়ে আছে কিনা ... বুদ্ধিজীবী তালিকা থিকা নাম কাটা পর্বে নিশ্চিত...বেশি বাড়লে রাজাকার তালিকাতেও নাম চলে আসবে হয়ত) এই লেখা লিখতে লিখতেই একজন জাদরেল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস গবেষক তার লেখায় হুমায়ুনের এই উপন্যাস লিখার মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রাপ্তির প্রশ্ন তুলেছেন... গোড়া ইসলামিক দলগুলোর সমর্থকরা এতদিন হুমায়ুন পরিবারের সাথে রাজাকার উপাধি যুক্ত করতে যতটা সচেষ্ট ছিল ...এখন একই রকম প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে এতদিনের প্রগতশীলদের মাঝে....যেন খুব দ্রুত পোশাক অদল-বদল হলো এখন সঠিক ইতিহাস খোজার দায়িত্ব পাঠকের....পাঠ্যপুস্তকে সঠিক ইতিহাস পড়াবার দ্বায়িত্ব রাষ্ট্রের .....ফিকশন লেখক শুধুই গল্প বলতে শুরু করছেন... তার গল্পের মাঝে লাঠির ভয় দেখিয়ে পাঠককূল তাদের অতি-সংবেদনশীলতা প্রকাশ করছে ... আশ্চর্যের বিষয় এই পাঠককূলের প্রগতিশীল অংশই আবার তসলিমা নাসরিনের বই ব্যান করলে সরব হয়, লেখকের স্বাধীনতায় রাষ্ট্রীয় মৌলবাদের হস্তক্ষেপে ক্ষেপে উঠে ....আবার এরাই মুজিব হত্যায় আনন্দ মিছিল, বা রক্ষীবাহিনীর জুলুমের বর্ণনায় অস্বস্তিবোধ করে সেই হিসাবে তারাও মৌলবাদী চিন্তা থেকে পুরাপুরি মুক্ত না... ইসলামিক মৌলবাদের সাথে এদের পার্থক্য গোড়ায়...একদলের ভিত্তি ধর্মের অপব্যাখ্যায়, আরেকদলের ভিত্তি উগ্র জাতীয়তাবাদে.... দুইটাই ভয়ঙ্কর...একদল বোমা মেরে বেড়ায় আরেকদল হিটলার হয়ে ভিন্নমতের সবাইকে কচুকাটা করতে চায় যেহেতু ইতিহাসের ব্যাখ্যায় দুইটি মূল রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠিত ভার্সন আছেই...তাই হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাস ব্যাপকভাবে রাজনৈতিক বিবেচনা পাবে ও দলীয় ইতিহাসের রেফারেন্স ধরে মাপতে চাবে অনেকেই...কিন্তু মাত্র দুই অধ্যায় পড়েই যেসব (ঐতিহাসিক)ভুল ধরা পরেছে তাতে হয়ত হুমায়ুন আহমেদকে আরো সতর্ক হয়ে লিখবেন ...অথবা ব্যাপক সমালোচনায় তিনি হয়ত আরো ব্যালেন্স করে লিখবেন ....এই ব্যালেন্সিংয়ের কিছু নমুনা ২ অধ্যায়েই বেশ সুস্পষ্ট সংবেদনশীল পাঠককেও বেড়ে উঠতে হবে, বুঝতে হবে ইতিহাস একদিনে সৃষ্টি হয় না, একদিনে রচিতও হয় না ...এক হুমায়ুন আহমেদের লেখায় এতদিনের সব মুক্তিযুদ্ধের গবেষণা উড়ে যাবার নয়... ফিকশন নিছক ফিকশন, কেউ দেশে বসে লিখবে আর কেউ হাভারডে (শর্মিলা বোস)... এর বিপরীতে আমাদের নিজস্ব মুক্তিযুদ্ধে গবেষণা(একাডেমিক পর্যায়ে) বাড়াতে হবে...রাজনৈতিক লাঠির ভয় দেখিয়ে ঐতিহাসিক দখল রাখার মানসিকতা থাকলে ফিকশনের ফ্রিকসনেই নড়ে যেতে পারে ভিত্তি দেয়াল: Click This Link *লেখাটি ফেইসবুক পেজ বাঙ্গালে প্রকাশিত আগের লেখা জাহানারা ইমামকে প্রয়োজন: রাজনীতির কাদাপানিতে রাজাকার

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.