আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

৮ - ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচী .......... (স্বর্ণা আপডেট দেয়নি, তাই আমিই দিলাম) এবং একটি প্রশ্ন ।

ঠিক করছি "নাস্তিকপ্রেমী" সরকারের দালালদের 'তুমি' বলে সম্বোধন করব। তাদের 'আপনি' বললে 'আপনি' শব্দের অপমান হয়। এনি প্রবলেম... গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচীঃ- ১- আটই এপ্রিল বেলা এগারোটায় সারা বাংলাদেশে হেফাজতে ইসলামের ডাকা হরতাল প্রতিরোধে পতাকা মিছিলের ঘোষণা দিচ্ছে গণজাগরণ মঞ্চ। আমাদের প্রাণের পতাকাকে অপমান করেছে এই হায়েনা গোষ্ঠী। আমরা জাতীয় পতাকা নিয়ে আটই এপ্রিলের অবৈধ হরতালকে প্রতিরোধ করবোই।

দেশের সকল মানুষের প্রতি আমরা অনুরোধ জানাচ্ছি, আপনারা জাতীয় পতাকা নিয়ে হরতাল বিরোধী মিছিল করে যার যার এলাকার শহিদ মিনারে যাবেন। আমাদের জাতীয় পতাকা, আমাদের প্রাণের মিনার শহিদ মিনারকে আমরাই অক্ষুণ্ণ রাখবো, আমরাই তার মর্যাদাকে সুসংহত করবো। বাংলার প্রতিটি মানুষকে অনুরোধ করছি, আপনারা আপনাদের ঘরে জাতীয় পতাকা রাখবেন। যাদের সামর্থ্য আছে, তারা সংবিধান সম্মতভাবে নিজ নিজ বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন এবং যথাযথ সম্মানের সঙ্গে সূর্যাস্তের সময় নামিয়ে নেবেন। ২- ৯ই এপ্রিল সারাদেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র ধর্মঘট আহবান করেছে গণজাগরণ মঞ্চ।

তবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সকল কার্যক্রম এই ধর্মঘটের আওতামুক্ত থাকবে। ৩- আগামী ১০ই এপ্রিল বেলা ১১ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত- এই দুইঘণ্টা গণজাগরণ মঞ্চের পক্ষ থেকে আইন মন্ত্রণালয়ের সামনে গণঅবস্থান কর্মসূচী ঘোষণা করা হলো। দেশের সকল স্থানের মানুষের প্রতি আহবান জানাচ্ছি, উক্ত সময়ে আপনারাও নিজ নিজ জেলার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে দুই ঘণ্টা গণ অবস্থান করবেন। ৪- ১৪ই এপ্রিল পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে গণজাগরণ মঞ্চের সারাদিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং বেলা চারটায় মহাসমাবেশ আহবান করছে গণজাগরণ মঞ্চ। বাংলার মানুষ যখন জেগে উঠেছে, তখন কোনো স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি এই বাংলায় টিকে থাকতে পারবে না।

জয় আমাদের হবেই। জয় বাংলা। ___________________________________________________ প্রতিবার কর্মসূচী ঘোষনার পরপরই স্বর্ণা পোস্ট দেয়। এইবার দিলনা। তাই আমিই দিলাম।

প্রশ্নঃ- একটু কষ্ট করে "গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচী" আরেকবার পড়ুন। এবং জামাত শিবির নিষিদ্ধ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি শব্দগলো খুঁজে পান কিনা। না পেলে কেন পাওয়া যাচ্ছে না ???? যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবীতে শুরু হওয়া শাহাবাগ আন্দোলনের কর্মসূচীতে "যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবী"ই নাই। এই আন্দোলনের ২য় প্রধান ইসু ছিল "জামাত-শিবির নিষিদ্ধ করা"। বর্তমান কর্মসূচীতে তাও উল্লেখ নাই।

আছে শুধু হেফাজতকে প্রতিরোধ !!! আগে এই দুটো দাবী নিয়ে ব্লগে অনেকে পোস্ট আসত। এখন তাও আসে না। গত ৪ দিনে কারো পোস্ট পেলাম না যাতে জামাত-শিবির নিষিদ্ধ চাওয়া হয়েছে। জানিনা ব্লগার ইমরানের নিদের্শনা ছাড়া এমন দাবী করা নিষেধ কিনা !! পরিশেষে আমিই এই দুটো দাবী জানিয়ে পোস্ট শেষ করছি। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই জামাত-শিবির নিষিদ্ধ কর  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।