আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নারী-পুরুষ সমঅধিকার এবং নারী উন্নয়ন নীতিমালা ১০০% কোরআন সম্মত!

আমি ঘুরিয়া ঘুরিয়া সন্ধানো করিয়া স্বপ্নেরও পাখি ধরতে চাই আমি স্বপ্নেরও কথা বলতে চাই আমার অন্তরের কথা বলতে চাই... "Their Lord responded to them: "I never fail to reward any worker among you for any work you do, be you MALE OR FEMALE, YOU ARE EQUAL TO ONE ANOTHER…" Quran 3:195 “আমি বিনষ্ট করি না তোমাদের কোন পরিশ্রমকারীর কর্ম, তা সে হোক পুরুষ কিংবা নারী। তোমরা একে অন্যের সমান। ” (আল-ইমরান ৩:১৯৫) পলিটিকাল ব্যাপার নিয়া লিখতাম না , আমিনির মত ধর্ষক রাজাকাররা আর গলির পিছনের মাদ্রাসার পোলাপাইনরা ত মাঠ গরম রাখেবই। কোরআন গলায় ঝুলিয়ে মিছিল করে উনারা কোরআন কে যে সম্মান দাখিয়েছেন তাই প্রমান করে এই কোরআন তাদের কাছে কত মর্যাদার ! কিন্তু যখন দেখলাম ব্যাপার টা আর ধর্মান্ধ ধর্মধর্ষক দের হাতে নাই তখন মনে হল কিছু করা দরকার । যাদের জন্য এই নিতিমালা এখন তারাই মাঠে !! আমার মা খালারা ও ঘোর বিরোধী ।

আন্দোলন রত ভাই ও বোনেরা একটাবার কি ‘নারী উন্নয়ন নীতিমালা’ পড়ে দেখেছেন ? একটাবার কি কোরআন পড়ে দেখেছেন ইসলাম কি বলে নারী উন্নয়ন নিয়ে ?? অবশ্য কোরআন তো পবিত্র জিনিস ওটা থাকবে সবার উপরে পড়ার কি দরকার!!!! “Whenever any information comes to you first verify it” Quran (49:6) “যখনি কোন তথ্য পাও প্রথমে যাচাই করে নাও” (হুজুরাতঃ৬) আসুন একটু মহাগ্রন্থ আল কুরআন এ একটু চোখ বুলাই “হে মানব-জাতি! তোমরা ভয় কর তোমাদের রবকে, যিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদের এক আত্মা থেকে এবং যিনি সৃষ্টি করেছেন তার থেকে তার জোড়া, আর ছড়িয়ে দিয়েছেন তাদের দু’জন থেকে অনেক নর ও নারী। ” (আন-নিসা ৪:১) “যে ব্যক্তি ভাল কাজ করবে, হোক সে পুরুষ কিংবা নারী, এবং সে ঈমানদার হবে, এরূপ লোক জান্নাতে দাখিল হবে, আর তাদের প্রতি বিন্দুমাত্র অবিচার করা হবে না। ” (আন-নিসা ৪:১২৪) “আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে একটি এই যে, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের নিজেদের মধ্যে থেকে সঙ্গী সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তি লাভ কর এবং সৃষ্টি করেছেন তোমাদের মধ্যে ভালবাসা ও দয়া। ” (আর-রূম ৩০:২১) “আমি বিনষ্ট করি না তোমাদের কোন পরিশ্রমকারীর কর্ম, তা সে হোক পুরুষ কিংবা নারী। তোমরা একে অন্যের সমান।

” (আল-ইমরান ৩:১৯৫) “বিশ্বাসী পুরুষ ও বিশ্বাসী নারী একে অপরের বন্ধু। তারা ভাল কাজের নির্দেশ দেয় এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে, তারা সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং আনুগত্য করে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের। এদেরই উপর আল্লাহ রহমত বর্ষণ করবেন। ” (আত-তওবা ৯:৭১) “তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক। ” (আল-বাকারা ২:১৮৭) “হে মানুষ! আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি একজন পুরুষ ও একজন নারী থেকে এবং তোমাদেরকে পরিণত করেছি বিভিন্ন জাতিতে ও বিভিন্ন গোত্রে, যাতে তোমরা পরস্পরকে চিনতে পার।

নিশ্চয় আল্লাহর কাছে তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অধিক মর্যাদাবান সেই ব্যক্তি, যে তোমাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অধিক মোত্তাকী। ” (আল-হুজরাত ৪৯:১৩) “যে ভাল কাজ করে এবং বিশ্বাসী, হোক সে পুরুষ কিংবা নারী, আমি তাকে অবশ্যই দান করব এক পবিত্র শান্তিময় জীবন এবং তারা যা করত তার জন্য তাদেরকে শ্রেষ্ঠ পুরস্কার দান করব। ” (আন-নাহল ১৬:৯৭) “যে ব্যক্তি মন্দ কাজ করে সে কেবল তদনুরূপ প্রতিফল পাবে। আর যে ব্যক্তি ভাল কাজ করে সে পুরুষই হোক কিংবা নারীই হোক, সে যদি বিশ্বাসী হয় তবে এরূপ লোকেরাই জান্নাতে প্রবেশ করবে, সেথায় তাদেরকে দেয়া হবে বেহিসাব রিযিক। ” (আল-গাফির ৪০:৪০) “আমি মানুষকে তার মাতা-পিতা সম্বন্ধে নির্দেশ দিয়েছি তাদের সাথে সদাচরণ করতে।

তার মাতা কষ্টের পর কষ্ট সহ্য করে তাকে গর্ভে ধারণ করেছে এবং দু’বছরে তার দুধ ছাড়ানো হয়। সুতরাং শোকরগুজারী কর আমার এবং তোমার মাতা-পিতার। ” (লুকমান ৩১:১৪) “নিশ্চয় মুসলিম পুরুষ ও মুসলিম নারী, ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারী, অনুগত পুরুষ ও অনুগত নারী, সত্যবাদী পুরুষ ও সত্যবাদী নারী, ধৈর্যশীল পুরুষ ও ধৈর্যশীল নারী, বিনয়ী পুরুষ ও বিনয়ী নারী, দানশীল পুরুষ ও দানশীল নারী, রোজাদার পুরুষ ও রোজাদার নারী, স্বীয় লজ্জাস্থান হেফাযতকারী পুরুষ ও স্বীয় লজ্জাস্থান হেফাযতকারী নারী এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণকারী পুরুষ ও অধিক স্মরণকারী নারী–এদের জন্য আল্লাহ প্রস্তুত রেখেছেন ক্ষমা ও বিরাট প্রতিদান। ” (আল-আহযাব ৩৩:৩৫) “সেদিন আপনি দেখতে পাবেন ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদেরকে যে, তাদের নূর ছুটাছুটি করছে তাদের সামনে ও তাদের ডানে। তাদেরকে বলা হবে: আজ তোমাদের জন্য সুসংবাদ এমন জান্নাতের, যার নিম্নদেশ দিয়ে প্রবাহিত হয় নহরসমূহ, সেখানে তোমরা অনন্তকাল থাকবে।

ইহাই মহা সাফল্য। ” (আল-হাদীদ ৫৭:১২) “পুরুষ যা অর্জন করে সেটা তার প্রাপ্য অংশ এবং নারী যা অর্জন করে সেটা তার প্রাপ্য অংশ। ” (আন-নিসা ৪:৩২) “পুরুষদের জন্য অংশ আছে সে সম্পত্তিতে যা পিতা-মাতা ও নিকট-আত্মীয়রা রেখে যায়; এবং নারীদের জন্যও অংশ আছে সে সম্পত্তিতে যা পিতা-মাতা ও নিকট-আত্মীয়রা রেখে যায়, হোক তা অল্প কিংবা বেশী। তা অকাট্য নির্ধারিত অংশ। ” (আন-নিসা ৪:৭) “হে যারা ঈমান এনেছ! তোমাদের জন্য বৈধ নয় নারীদের জবরদস্তি উত্তরাধিকার গণ্য করা।

আর তাদের আটকে রেখ না তাদের যা দিয়েছ তা থেকে কিছু আত্মসাৎ করতে, কিন্তু যদি তারা কোন প্রকাশ্য ব্যভিচার করে তবে তা ব্যতিক্রম। তোমরা তাদের সাথে সদ্ভাবে জীবনযাপন করবে। ” (আন-নিসা ৪:১৯) “যারা কোন ভাল নারীর প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারপর চারজন সাক্ষী উপস্থিত করে না তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত করবে এবং কখনও তাদের সাক্ষ্য কবুল করবে না। এরাই প্রকৃত দুষ্ট ও মিথ্যাবাদী। ” (আন-নূর ২৪:৪) আর অনেক আছে ... ১৯৯০ সালে ওআইসি ঘোষিত কায়রো ডিক্লারেশন অন হিউম্যান রাইটস ইন ইসলাম।

ওআইসি ফিকাহ একাডেমির (Cairo Declaration on Human Rights in Islam. OIC Fiqh Academy) বিশ্ব স্বীকৃত আলেমদের সম্মতির ভিত্তিতে রচিত এ ঘোষণার প্রথম অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে: (ক) আদম থেকে উদ্ভূত এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ সমগ্র মানবজাতি এক পরিবারের সদস্য। জাতি, গোত্র, বর্ণ, ভাষা, নারী-পুরুষ, ধর্ম বিশ্বাস, রাজনৈতিক আনুগত্য, সামাজিক অবস্থান-নির্বিশেষে মূল মানবিক মর্যাদা এবং দায়িত্ব ও কর্তব্যের দিক থেকে সব মানুষ সমান। …খ. প্রতিটি মানুষ আল্লাহর অধীন। সেসব ব্যক্তিকে তিনি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন, যারা তাঁর সব সৃষ্টির কল্যাণে নিয়োজিত এবং শুধু ধর্মপরায়ণতা ও সৎ কর্মের ভিত্তি ছাড়া একজন মানুষ অন্যের চেয়ে শ্রেষ্ঠ হতে পারে না। এ ছাড়া ওআইসি ঘোষণার অনুচ্ছেদ ৬(ক)-তে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে: মর্যাদা এবং তা ভোগ করার অধিকারের পাশাপাশি কর্তব্য পালনের দিক থেকেও নারী-পুরুষ সমান।

নারীর রয়েছে স্বতন্ত্র সামাজিক সত্তা বা পরিচয় এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা এবং তার নিজের নাম ও বংশ পরিচয় বজায় রাখার অধিকার। তাই নারীনীতির বিরোধিতাকারীদের অবস্থান মূল ধারার ইসলামিক চিন্তার সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। কারণ, ইসলাম নারী-পুরুষের মৌলিক সাম্যের স্বীকৃতি দেয়। এ ছাড়া নারীনীতি রাষ্ট্রে প্রচলিত আইনের সঙ্গেও সংগতিপূর্ণ। সংবিধান দেশের সর্বোচ্চ আইন।

আমাদের সংবিধানের ১০, ২৭, ২৮ ও ২৯ অনুচ্ছেদে নারীর সম-অধিকারের অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে। সংবিধানের ১০ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘জাতীয় জীবনের সর্বস্তরে মহিলাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করিবার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে। ’ ২৮(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবেন না। ’ এ ছাড়া সংবিধানের ২৯(২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না। ’ তাই এটি সুস্পষ্ট যে আমাদের সংবিধানে সমাজে নারী-পুরুষের সমতার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে।

এ ছাড়া নারী-পুরুষের সমতা সম্পর্কে আদালতের রায়ও রয়েছে। সব শেষে পুর জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি ২০১১ জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি ২০১১ সূচিপত্র প্রথম ভাগ ১. ভূমিকা …………………………………………………………………..১ ২. পটভূমি ………………………………………………………………….১ ৩. উন্নয়ন পরিকল্পনা ও নারী …………………………………………….২ ৪. বিশ্ব প্রেক্ষাপট ও বাংলাদেশ …………………………………………….৩ ৪.১ নারীর প্রতি বৈষম্য বিলোপ সনদ …………………………………….৪ ৫. নারীর মানবাধিকার ও সংবিধান ………………………………………. ৪ ৬. বর্তমান প্রেক্ষাপট ……………………………………………………….৫ ৭. নারী ও আইন …………………………………………………………..৬ ৭.১ পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ ………..৬ ৭.২ নাগরিকত্ব আইন (সংশোধিত), ২০০৯ ……………………………..৬ ৭.৩ ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন, ২০০৯ …………………………………..৬ ৮. নারী নির্যাতন প্রতিরোধ ………………………………………………..৬ ৯. নারী মানবসম্পদ ……………………………………………………….৭ ১০. রাজনীতি ও প্রশাসন ………………………………………………….৭ ১১. দারিদ্র্য …………………………………………………………………৮ ১২. নারী উন্নয়নে সাংগঠনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক উত্তরণ …………………..৮ ১৩. সরকারী ও বেসরকারী কার্যক্রমের মধ্যে সমন্বয় ও সহযোগিতা …. ৯ ১৪. সম্পদ ও অর্থায়ন ……………………………………………………..৯ ১৫. মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব …………………………..৯ দ্বিতীয় ভাগ ১৬. জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতির লক্ষ্য ……………………………………১০ ১৭. নারীর মানবাধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ …………১০ ১৮. কন্যা শিশুর উন্নয়ন …………………………………………………১১ ১৯. নারীর প্রতি সকল নির্যাতন দূরীকরণ ……………………………….১১ ২০. সশস্ত্র সংঘর্ষ ও নারীর অবস্থা ……………………………………….১২ ২১. শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ……………………………………………………..১২ ২২. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি ……………………………………………………..১৩ ২৩. জাতীয় অর্থনীতির সকল কর্মকান্ডে নারীর সক্রিয় ও সমঅধিকার নিশ্চিতকরণ .১৩ ২৪. নারীর দারিদ্র দূরীকরণ ……………………………………………….১৩ ২৫. নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ………………………………………..১৪ ২৬. নারীর কর্মসংস্থান ……………………………………………………১৪ ২৭. জেন্ডার সংবেদনশীল বাজেট এবং জেন্ডার বিভাজিত (Disaggregated) ডাটাবেইজ প্রণয়ন ১৪ ২৮. সহায়ক সেবা …………………………………………………………১৫ ২৯. নারী ও প্রযুক্তি …………………………………………………………১৫ ৩০. নারীর খাদ্য নিরাপত্তা ………………………………………………..১৫ ৩১. নারী ও কৃষি……………………………………………………………১৫ ৩২. নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ………………………………………..১৬ ৩৩. নারীর প্রশাসনিক ক্ষমতায়ন …………………………………………১৬ ৩৪. স্বাস্থ্য ও পুষ্টি ……………………………………………………………১৭ ৩৫. গৃহায়ণ ও আশ্রয় ………………………………………………………১৭ ৩৬. নারী ও পরিবেশ……………………………………………………….১৭ ৩৭. দুর্যোগ পূর্ববর্তী, দুর্যোগকালীন ও দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে নারী ও শিশুর সুরক্ষা .১৮ ৩৮. অনগ্রসর ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি নারীর জন্য বিশেষ কার্যক্রম ……………১৮ ৩৯. প্রতিবন্ধী নারীর জন্য বিশেষ কার্যক্রম ………………………………১৮ ৪০. নারী ও গণমাধ্যম ……………………………………………………..১৯ ৪১. বিশেষ দুর্দশাগ্রস্থ নারী …………………………………………………১৯ তৃতীয় ভাগ ৪২. প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা ও কৌশল ………………………………………..২০ ৪২.১ জাতীয় পর্যায় ………………………………………………………..২০ ৪২.২ জেলা ও উপজেলা পর্যায় …………………………………………….২১ ৪২.৩ তৃণমূল পর্যায় …………………………………………………………২১ ৪৩. নারী উন্নয়নে এনজিও এবং সামাজিক সংগঠনের সাথে সহযোগিতা .২১ ৪৪. নারী ও জেন্ডার সমতা বিষয়ক গবেষণা ……………………………….২২ ৪৫. নারী উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান …………………………………………২২ ৪৬. কর্মপরিকল্পনা ও কর্মসূচীগত কৌশল …………………………………২২ ৪৭. আর্থিক ব্যবস্থা …………………………………………………………..২৩ ৪৮. সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগিতা ………………..২৪ ৪৯. নারীর ক্ষমতায়ন ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা …………………………২৪ বাকিটুকু এখনে http://www.shahriar.info/post-item/3929.html ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।