আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

১২০ কোটি ভারতীয় পলিথিনে ভরে রসগোল্লা খেয়েছে... হাসতে হাসতে শ্যাষ....আবার বাংলাদেশ নাকি পাকিস্তানের কান্ট্রি কাজিন’ রাগে মাথা টিনটিন

পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/ কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিড়ালের ভাগ্যে শিঁকে ছেড়েনি। অর্থাৎ অন্যের মুখে রসগোল্লা খাওয়ার স্বপ্নটা ভারতীয়দের অপূর্ণই থেকে যায় আবারও। বা বলা যায় শেষ পর্যন্ত তা পলিথিনে ভরে রসগোল্লা খাওয়ার মতই অস্বস্তিকর থেকে গেছে। এক ধর্মান্ধ কাঠমোল্লা গ্রামের এক সভায় জন্মনিয়ন্ত্রণ বিরোধী বক্তৃতা করছিলেন।

এক পর্যায়ে তিনি শ্রোতাদের প্রশ্ন করলেন, আপনারা রসগোল্লা পছন্দ করেন? সমস্বরে জবাব এলো, জ্বী হুজুর! রসগোল্লা খাইতে কেমন? অনেক স্বাদ, হুজুর! কিন্তু হেই রসগোল্লা যদি পলিথিনের মইদ্যে ভইরা সারা রাইত মুখে নিয়া চোষেন- কোনো স্বাদ পাইবেন? জ্বী না, হুজুর! জন্মনিয়ন্ত্রণের ওই পদ্ধতিটাও সেই রকম। আল্লাহর দেওয়া নেয়ামতকে কি নালায়েকি কায়দায়... যে বিষয় নিয়ে এ লেখা তার সঙ্গে শুরুর গল্পের কোনও সম্পর্ক আছে কি না তা পাঠককে পরে ভেবে দেখার অনুরোধ করছি। এবার আসল কথায় চলে যাই। মঙ্গলবার দিনরাত জুড়ে বাংলাদেশ-শ্রীলংকার ম্যাচটি নিয়ে আশা-নিরাশার দোলাচলে উত্তেজনায় ঝিম ধরে ছিলো ক্রিকেট পাগল দুই প্রতিবেশি বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষ। আগের দুটি ম্যাচে হারের কারণে শ্রীলংকা এ খেলায় জিতলেও স্রেফ একটি ম্যাচ বিজয় ছাড়া তেমন কোনো ক্ষতিবৃদ্ধি হতো না তাদের।

তবে যা হবার হতো প্রতিবেশী ভারতের। তাই আলোচিত ওই ম্যাচটির দুদিন আগে থেকেই ক্রিকেটে শতকের শতক হাঁকানো লিটল মাস্টার শচীনের দেশ ভারতের মানুষ উন্মুখ থেকেছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে শ্রীলংকার বিজয় কামনায়। উন্মুখ ছিল তাদের মিডিয়াগুলোও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিড়ালের ভাগ্যে শিঁকে ছেড়েনি। অর্থাৎ অন্যের মুখে রসগোল্লা খাওয়ার স্বপ্নটা ভারতীয়দের অপূর্ণই থেকে যায় আবারও।

বা বলা যায় শেষ পর্যন্ত তা পলিথিনে ভরে রসগোল্লা খাওয়ার মতই অস্বস্তিকর থেকে গেছে। কিছুদিন আগে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ত্রিদেশিয় কাপের ক্ষেত্রেও ভারতীয়দের এমন আশার গুরে বালি দিয়েছিল ওই শ্রীলংকাই। সেবার ভারত-শ্রীলংকা ম্যাচটিতে শ্রীলংকা হারলে ওই টুর্নামেন্টে ফাইনাল হতো শ্রীলংকা-ভারতের। আর শ্রীলংকা জিতলে ফাইনাল সাব্যস্ত ছিল শ্রীলংকা-অস্ট্রেলিয়ার (শ্রীলংকার ফাইনাল আগেই নিশ্চিত হয়েছিল)। কিন্তু ১২০ কোটি ভারতীয়র প্রার্থণায় কাজ হয়নি।

শ্রীলংকা ম্যাচ জিতে যায়। ফলে ওই ট্রায়াঙ্গুলার সিরিজে ভারতের কাছে ফাইনাল ‘দিল্লি দূর অস্ত’-এ পরিণত হয়। এরই সূত্র ধরে মঙ্গলবার রাতে শ্রীলংকার বিপক্ষে বাংলাদেশের বিজয়ের পর ফেসবুকে করা এক ভারতীয়র আক্ষেপে পূর্ণ মন্তব্যটি ছিল এরকম- হায় শ্রীলংকা, অস্ট্রেলিয়ায় তোমাকে বললাম হেরে যেতে কিন্তু তুমি সেই ম্যাচে জিতে গেল। আর এবার জিততে বললাম, কিন্তু তুমি হেরে বসলে! দেশ এবং একইসঙ্গে ক্রিকেটপ্রেমিকের এই আক্ষেপে দুনিয়ার সবাই তার প্রতি সহানুভূতি দেখাবেন, সন্দেহ নেই। কিন্তু আমাদের বৃহৎ প্রতিবেশি দেশটির সংবাদ মাধ্যম ডিএনএ এশিয়া কাপে তাদের আশাভঙ্গের রিপোর্ট করতে গিয়ে মনে হয় বিবেক-বুদ্ধি আর ইতিহাস জ্ঞান সব হারিয়ে ফেলেছে।

তারা লিখেছে- আগামী ‘বৃহস্পতিবারের ফাইনালে বাংলাদেশ তাদের “কান্ট্রি কাজিন” পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলবে!’ ভারতীয় অনলাইন পত্রিকা ডিএনএ “Bangladesh are party poopers” শিরোনামের লেখায় বলেছে- Both teams were equal on points but Bangladesh’s victory over India has seen them through. The hosts will meet country cousins Pakistan in Thursday`s final. এটা চরম শিষ্টাচার বহির্ভূত অসৌজন্যমূলক মিথ্যাচার। ‘কান্ট্রি কাজিন’ বলতে তারা ‘জ্ঞাতী ভাই’ বা ‘দেশি ভাই’ বলেই বুঝিয়েছে। কিন্তু আসলেই কি আমরা পাকিস্তানের জ্ঞাতি ভাই! কিংবা দেশি ভাই? অথবা পাকিস্তান কি আসলেই বাংলাদেশের কান্ট্রি কাজিন! বিষয়টি বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলানিউজের নিয়মিত মিটিংয়ে আলোচনায় চলে আসে। এডিটর ইন চিফ আলমগীর হোসেনসহ উপস্থিত সবাই ভারতীয় পত্রিকার এ ধরনের মন্তব্যে মর্মাহত হই। ব্যাপারটা এতটাই অনভিপ্রেত আর অনাকাংখিত যে সারাদিন পার করে রাতেও তা মন থেকে তাড়াতে পারছি না।

কেন আমাদেরকে নিয়ে হীনম্মন্যতায় ভোগেন তারা? আমরা কি জ্ঞানত আগ বাড়িয়ে এমন আচরণ করি কখনো? তারপরও সীমান্তে নিরীহ বাংলাদেশিদের গুলি করে হত্যার মত তারা কেন সর্বদা খড়গহস্ত হয়ে থাকেন আমাদের বিরুদ্ধে! ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক, আবহাওয়া, ইতিহাস‍- সবদিকে দিয়ে বিচ্ছিন্ন দুটি ভূখণ্ডের যে অপরিনামদর্শী গাঁটছড়া বাঁধা হয়েছিল ৪৭ এর দেশভাগের সময়ে তা অনিবার্য বাস্তবতার কারণে দুই যুগেরও কম সময়ের মধ্যে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এর জন্য পূর্ববঙ্গ তথা বাংলাদেশকে বর্বর হানাদার পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়তে হয়েছে এক চূড়ান্ত নিষ্পত্তিকারী লড়াই। সেই যুদ্ধে বাংলাদেশের পাশে ছিল ভারত। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দীর্ঘ ৯ মাসের যুদ্ধ শেষে বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করে। শেষ হয় চরম তিক্ততায় পূর্ণ দুইযুগ মেয়াদী এক সম্পর্কের।

ওই যুদ্ধে বাংলাদেশকে ৩০ লাখ নিরপরাধ বাঙালির পবিত্র রক্তে গোসল করতে হয়েছে। এই ভয়াবহতার বর্ণনায় তখন লন্ডন থেকে প্রকাশিত দি নিউ স্টেট্সম্যান পত্রিকার সেই সাড়া জাগানো মন্তব্য তো স্বতঃসিদ্ধে পরিণত হয়েছে। স্টেট্সম্যানের সেই মন্তব্যটি ছিল- “If blood is the price of people’s right to independence then Bangladesh has overpaid it.” অর্থাৎ ‘স্বাধীনতার মূল্য যদি রক্তে হিসেব করতে হয় সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ তা বেশিমাত্রায়ই শোধ করেছে!’ এই শ্বাস্বত মন্তব্যের পেছনে যে মহাভারতীয় ইতিহাস তার আপাত যবনিকা হয় মাত্র চল্লিশ বছর আগে। আর ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণার পর থেকে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের মাঝে প্রতিদিন, প্রতি ঘণ্টায়, প্রতি মুহূর্তে যোজন যোজন দূরত্ব শুধু বাড়ছেই, কমেনি। বাংলাদেশের বর্তমান আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক বাস্তবতায় পাকিস্তানের সঙ্গে কোনোভাবে কারও সম্পৃক্ততার অর্থ তার জন্য মোটেই সুখকর বিষয় নয়।

এ বিষয়গুলো প্রতিবেশি দেশ ভারতের সংবাদমাধ্যমগুলো খুব ভালো করেই জানে। তারপরও তারা পাকিস্তানকে আমাদের ‘কাজিন ব্রাদার’ বলে কোন অসৎ উদ্দেশ্যে তা বিবেচনার দাবি রাখে। বারবার বিভিন্ন ইস্যুতে কেন তাদের এই বর্বর চণ্ডালবৃত্তি তা বুঝি না আমরা। এটা কি নানা ক্ষেত্রে নিজেদের ব্যর্থতার জ্বালা ঢাকার অক্ষম প্রয়াস? তবে বাস্তবতা বলে- ওপরে ওপরে যতই ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব ধরে রাখুক না কেন- দুটি দেশের ভেতরকার ইয়ারি-দোস্তী মোটেই ঠুনকো নয়। এই সেদিন জানা গেল, পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর নয়া প্রধান জেনারেল জহির বোম্বাইয়া সুপার স্টার শাহরুখ খানের জ্ঞাতী ভাই।

ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মীর্জা দেশ-বিদেশ জুড়ে হাজারো লাখো ভক্ত-প্রেমিকের মাঝে নিজের স্বামী খুঁজে পাননি- কারণ তার মন মজেছিল পাকিস্তানি ক্রিকেটার শোয়েব মালিক-এ। তাই তাকেই স্বামী হিসেবে বেছে নেন। মুম্বাইর (সাবেক বোম্বাই) এক সময়ের লাস্যময়ী নায়িকা রীনা রায় বর হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন পাকিস্তানি ক্রিকেটার মহসিন খানকে। পাকিস্তানি ক্রিকেট তারকা ইমরান খানের জন্য পাগলপারা ছিলেন মুম্বাইয়ের অপর সাড়া জাগানো নায়িকা জীনাত আমান। পাকিস্তানের সাবেক সেনাপ্রধান ও প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফের জন্মও নাকি ভারতে।

বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের জন্মও পাকিস্তানের লাহোরে বলে জানা গেছে। পাকিস্তানের জীবন্ত কিংবদন্তী গজল ‍গায়ক মেহেদী হাসানও নাকি জন্মেছেন ভারতে। একই সংস্কৃতি, ভাষা, খানাপিনা আর ইতিহাস-ঐতিহ্য দু’টি দেশকে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে রেখেছে মজবুত বন্ধনে। পাকিস্তানি গায়ক, সঙ্গীতজ্ঞ থেকে বিনোদন জগতের অনেকেই ভারতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। সুফী তরিকার গায়ক প্রয়াত নূসরাত ফাতেহ আলী খান, নায়িকা-গায়িকা সালমা আগা, গায়ক আদনান সামী, কমেডিয়ান শাকিল খান, হালের স্ক্যান্ডাল চর্চিত নায়িকা বীনা মালিক পর্যন্ত পাকি শোবিজের অনেকেই আছেন যারা ভারতে প্রচণ্ড জনপ্রিয়।

দেশভাগের সময়ে লাখো লাখো মানুষ ভারত-পাকিস্তানের সীমানা পেরিয়ে এপার-ওপার স্থানান্তর হয়েছে। তারা ভারত পাকিস্তানে বিভিন্ন স্থানে স্থায়ী হয়েছেন- কিন্তু পূর্বতন দেশে ফেলে আসা জ্ঞাতীদের সঙ্গে সম্পর্ক ধরে রেখেছেন। শিখ ধর্মের জন্ম আজকের পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের নানকানা সাহিব শহরে। প্রতিবছর ভারত থেকে লাখো লাখো শিখ লানকানা যায় তীর্থ দর্শনে। এ সূত্রে ভারত-পাকিস্তান পরষ্পরের অনেক কাছের জ্ঞাতী ভাই।

পাকিস্তানের সিন্ধু ‍অঞ্চলের বাসিন্দাদের বিশাল জ্ঞাতীগোষ্ঠীর বাস ভারতে। ভারতীয় কাশ্মীর আর পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মীরের কথা না হয় নাই বললাম। সে তুলনায় পশ্চিমবঙ্গ আর বাংলাদেশের মধ্যেকার যে জ্ঞাতী সম্পর্কের সূত্র তা বলা যায় ক্ষীণ। ভারত-পাকিস্তান জ্ঞাতী সম্পর্কের সূত্র ভারত মহাসাগর হলে বাংলাদেশ-ভারতের ক্ষেত্রে তা বলা যায় মরা ব্রহ্মপুত্র। ভৌগলিকভাবেও একই সীমানার এপার ওপার ভারত-পাকিস্তান খুবই কাছের দুটি দেশ।

ঐতিহাসিক গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড ওয়াগাহ সীমান্তের এপার-ওপার পাকিস্তানি শহর লাহোর আর ভারতের অমৃতসরকে যুক্ত করেছে। হিন্দি ভাষা ভারতের রাষ্ট্রীয় ভাষা আর উর্দু পাকিস্তানের। স্টান্ডার্ড হিন্দি আর স্টান্ডার্ড উর্দু পরষ্পর খুবই কাছাকাছি। দুটি ভাষারই মূল ভারতীয়। বর্ণমালা ভিন্ন হলেও বাচনিক, ধ্বনিগত বৈশিষ্ট্যে আর ব্যাকরণে বলা যায় দুটো ভাষা প্রায় এক।

একজন উর্দুভাষী খুব সহজেই বুঝতে পারেন হিন্দি আর হিন্দিভাষীও অনায়াসেই বোঝেন উর্দু। এছাড়া দুটি দেশে পাঞ্জাবী, সিন্ধি আর কাশ্মীরি ভাষাও কমন। দেশের বাইরেও এ দুটি দেশের লোকজন প্রায় ক্ষেত্রেই পরষ্পর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রেখে চলেন। বিশেষ করে ব্রিটেনে ভারতীয় আর পাকিস্তানিরা হচ্ছে প্রথম ও দ্বিতীয় বৃহত্তম নৃ-তাত্ত্বিক সংখ্যালঘু গোষ্ঠী। এখন বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত-পাকিস্তান এবং বিশ্বের বিকেবান মানুষের কাছে প্রশ্ন-পরষ্পর কাজিন ব্রাদার আসলে কারা? বিাংলাদেশ পাকিস্তান না পাকিস্তান-ভারত? তবে এসব ভাবতে ভাবতে বাংলানিউজের সত্যি বিচিত্র বিভাগে আপলোড করা একটি মজার খবরে চোখ গেল।

কষ্টের মাঝেও মুখে হাসি ফুটে উঠলো। নিউজরে শিরোনাম- ভারতীয়দের অর্ধেকই প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয় উন্মুক্ত স্থানে। যদিও ৬৩.২ শতাংশ বাড়িতেই আছে টেলিফোন সংযোগ। ৪৭.২ শতাংশের বাড়িতে আছে টেলিভিশন। যে দেশের অর্ধেক মানুষই প্রৎকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে থাকেন প্রকাশ্যে উন্মু্ত স্থানে- সেদেশের সাংবাদিকদেরও একটি বড় অংশ ওই দলভুক্ত হয়ে থাকতে পারেন।

এবং আমরা ভাবিতে পারি ডিএনও পত্রিকার অনেকেই আছেন সেই দলে। সুতরাং দামি মোবাইল ফোন আর টিভি কেনার সক্ষমতার পরও যারা প্রাকৃতিক কাজ সারার জন্য বাড়িতে একটি টয়লেট বানানোর রুচি ধারণ করেন না, তাদের দ্বারা পাকিস্তানকে বাংলাদেশের জ্ঞাতী ভাই বলাটা অস্বাভাবিক বিছু না। স্বাদে কি আর বলে- পোলাপান অবুঝ, লিচুরে কয় তরমুজ! হিন্দিতে একটি প্রবাদ আছে যার অর্থ- ‘মহিষের সামনে বীণ বাজিয়ে লাভ নেই!’ মহিষসুলভ আমাদের প্রতিবেশী দেশটির একশ্রেণীর জ্ঞানপাপী সারাক্ষণই আমাদের নিয়ে হীনম্মন্যতায় ভোগেন। আমাদের সাফল্যে তাদের গা জ্বালা করে। আর তাই তারা পলিথিনে ভরে রসগোল্লা খাওয়ার মত অক্ষম চেষ্টা চালিয়ে যান।

তাতে ফল হোক বা না হোক, কুচ পরোয়া নেই! Click This Link ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।