আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এক ছাগুর কান্ড দেখুন। দোয়া করতেছিল শচিনের সেঞ্চুরীর জন্য, তা আবার বাংলাদেশের বিরুদ্বে।

i love somewhere blog. গত কাল বাংলাদেশ ভারত ক্রিকেট ম্যাচ চলাকালীন যখন শচিন সেঞ্চুরী করলো দেখলাম ষ্টেডিয়াম ভর্তী বাংলাদেশী র্দশক প্রচন্ড করতালীতে মুখর করে দিল পুরো ষ্টেডিয়াম । মনে হল এটা ভারতীয় ষ্টেডিয়াম আর সবাই ভারতীয় র্দশক। আমরা সবাই চায় ভাল ও সুন্দর খেলাকে অভ্যর্তনা জানানো হোক। অবিন্দন ও শুভেচ্চা জানানো হোক ভাল খেলোড়ারকে ও যে ভাল খেলবে। কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেটার শচিন যখন সেঞ্চুরী করলো আবার বাংলাদেশের বিরুদ্বে, বাংলাদেশীরা হাততালি দিযে শুভেচ্ছা জানোনো হচ্ছিল শচিনকে তখন মনে হল পুরো ষ্টেডিয়ামে কি শুধু আওয়ামীলীগ সর্মতিত র্দশক ছিল সবাই ? আবার খেলার পরদেখলাম সবাই সচিন বন্ধনায় মুখরিত, ষ্টেডিয়াম হতে প্রচুর দর্শক বের হয়ে মিডিয়াকে সাক্ষাত দিচ্ছিল শচিনকে প্রশংসা করে।

কারণ শচিন বাংলাদেশের মাটিতে ঐতিহাসিক ১০০ তম সেঞ্চুরী করেন। কিন্তু প্রশ্নটা হল একশ্রেণীর লোক আছে যারা ভারত বললেই তাদের চুলকানি শুরু হয়। তারা কালকে কোথায় ছিল, কোতায় ছিল ভারত বিরুধী স্লোগান। কেউ যদি ভুলেও ভারতের নাম নেয় তারা চৌদ্দ গোষ্টীর নাম দরে গালাগালি করেন তারা কেন কালকে শচিন ও ভারত বন্দনায় মগ্নছিল\ এত দিন বলহত শুধু আওয়ামীলীগকে ভারতীয় দাদাল কিন্তু কালকে দখলাম বি,এন,পি ও জামাত পন্থি মিডিযাগুলোতেও শচিন প্রশংসা করে নিউজ প্রচার করতে। কিন্তু সবাই একবা চিন্তা করে দেখেছেন।

যখন সাকিব কে ইচ্ছা কৃত ভাবে র্থাডআম্পায়ার আউট দেন। তখন ম্যাচ ভারতের পকেটে চলেগিয়ে ছিল প্রায়। যদি বা মুশফিক সেই ঝড়ো ইনিংস খেলতে না পারতো বাংলাদেশ ১০০%ম্যাচ হারতো এতে কোন সন্দেহ ছিলনা। আর যদি সত্তি যদি কাল বাংলাদেশ হারতো তখন বুঝাযেত শচিনের সেঞ্চুরীর টেলা ও মজা। তখন শচিনের সেঞ্চুরীটা বিষাক্ত কাটার মত বিধে থাকতো কোটি বাাঙ্গালী দর্শকদের কাছে।

আর দেখুন আমাদের বাংলাদেশী হয়ে এক ব্লগার সেই শচিনের জন্য দোয়া করতেছে যেন বাংলাদেশের বিরুদ্বে সেঞ্চুরী করতে পারে। শুধু তায় নয় তিনি তার সন্তুুষ্টির কথা জানিয়ে সামুতে পোষ্ট দিয়েছেন।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।