আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ছবিব্লগ: আলবার্ট আইনস্টাইন : প্রায় ১৫০ ছবি : ক্যাপশন সহ

আমি কিছুই না..... আবার অনেক কিছু । আলবার্ট আইনস্টাইন. তেমন কিছু না বললেও চলে. যা বলার বলেছিলেন তার শিক্ষকেরা , তোমাকে দিয়ে কিছ্ছু হবে না কিন্তু পরবর্তী তে কি হয়েছিল, তা সে কি দেখে গিয়েছিলেন? চলুন দেখি তা ছবি তে ছবি তে. এলবার্ট আইনস্টাইন ৩ বছর বয়সে. সবচেয়ে পুরোনো ছবি এলবার্ট আইনস্টাইনের. বোন মারিয়া এবং এলবার্ট ১৮৯৩ সালে, ১৪ বছর বয়সে. আইনস্টাইনের বাড়ি. স্কুল ফটোগ্রাফ. ১৮৮৯ মিউনিখ. সামনের সাড়ির ডান দিকের ২য়. হাইস্কুলে এলবার্ট. বা দিকে. এলবার্ট আইনস্টাইনের মেট্রিক পরীক্ষার সার্টিফিকেট. তখন তার ১৭ বছর বয়স. ৬ সর্বোচ্চ এবং ১ সর্বনিম্ন নম্বর. মারিয়া মাজা. আইনস্টাইনের বোন আইনস্টাইনের দাদা-দাদী হারমান আইনস্টান. এলবার্ট আইনস্টাইনের বাবা. পওলিন কচ. এলবার্টের মা. বোন মাজা মারিয়া. ২ বছর চাকুরী খোজার পর বার্ন পেটেন্ট অফিসে. সাধারন পেটেন্ট ক্লার্ক বার্ন পেটেন্ট অফিস, সেখান থেকে তার গ্রেট ওয়ার্ক গুলো জন্ম নিতে থাকে. মিলিভা ম্যারিখ, এলবার্টের প্রথম স্ত্রী. এলসা. দ্বিতীয় স্ত্রী এলবার্টের. ১৯০৩ সাল. বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন আইনস্টাইন. ছেলে হ্যানস এলবার্ট ছেলে এডয়ার্ড আইনস্টাইনের পরিবার ২য় স্ত্রী এলসার সাথে, ১৯২০ সাল. এলসার সাথে, ১৯২২. এলসার সাথে ১৯৩২ এলসা এবং মেয়ে মারগটের সাথে আইনস্টাইন তার মেয়ে মারগট এবং দিমিত্রি কে নিয়ে যাচ্ছেন রেজস্ট্রি অফিসে তাদের বিয়ের জন্য. ১৯১৪, খ্যাতির পথে. ১৯১৯, তার স্টাডি রুমে. একটি চিঠি, যা ১৯২০-১৯২১ আএর ভেতর লেখা হয়. বিষয়বস্তু অস্পষ্ট. জি.ই. হেল কে লেখা চিঠি. যেখানে তিনি দ্বিমত প্রকাশ করেন স্টারলাইটের আলোর গ্রাভিটিশন নিয়ে. এখানে তিনি একটি স্কেচ একেও তা পরিষ্কার করে দেখান. ১৯২২ সালের সোলার একিলিপস, রিকনফারমেশন অফ দ্যা থিওরি. রিলেটিভিটির থিওরির একটি পেপার ১৯২৩ সালে লেখা একটি পেপার, ইউনিফাইড ফিল্ড থিওরী সম্পর্কিত. ১৯২০ সালে, লাইব্রেরী তে. ১৯২০ সালে আইনস্টাইন লিখলেন, "There is terrible misery and hunger in the city," ক্যাপ পুচ সিটি. নিউইয়র্কের পথে ১৯২১ থিওরী বুঝাচ্ছেন. ১৯২১ সাল. হাফিয়ার জিউশ শ্রমিক দের সাথে ১৯২১ সাল ১৯২১ সালে, নোবেল পুরুষ্কার গ্রহনের পর. বার্লিন , ১৯২২ বেহালা ছিল তার কাছে সুখের আরেকটি নাম বার্লিন ১৯৩০, একটি চ্যারাটি কনসার্টে বেহালা বাজাচ্ছেন. বার্সেলোনা তে, ১৯২৩ সালে. রিচার্ড সি টলম্যঅন এবং আইনস্টাইন, ইনস্টিউট অফ ক্যালিফোর্নিয়া তে. ১৯৩২ বেহালাবাদক এলবার্ট, ১৯২৯ পিয়ানো তেও ছিলেন সমান পারদর্শী সান্তা বারবারা, ১৯৩৩. সহকর্মী পিটার বার্গম্যান এবং লিওপলড ইনফেলড এর সাথে ১৯৩৮ সালে. ইউএসএ'র নাগরিকত্ব গ্রহন করছেন. ১৯৪০ সাল. সিটিজেনশীপ পেপার আইনস্টাইন, তার সেক্রেটেরি হেলেন ডুকাস বামে এবং মেয়ে মারগারেট আইনস্টাইন বামে... আমেরিকার নাগরিকত্ব গ্রহনের পর শপথ নিচ্ছে. মোটর শোভাযাত্রায় আবারও বেহালা হাতে, ১৯৪১ সাল. প্রকৃতির সান্ন্যিধে. বৃক্ষ রোপন করছেন ফিলিস্তিনে আইনস্টাইন, ১৯৩২. অবকাশে. গ্রান্ড ক্যানিয়নে পরিবার এবং বন্ধু দের সাথে. ১৯৩১ সালে সমুদ্রতীড়ে আইনস্টান. ১৯৪৫. নৌ-ভ্রমন বোটে আইনস্টাইন যে টা তার বন্ধু তাকে দিয়েছিল. বোট টির নাম ছিল টামলার ব্লাকবোর্ডে আইনস্টাইন. এটা নিয়ে এখন অনেক ক্যারিক্যাচার হয়েছে নেটে. সর্বশেষ লেখা ব্লাকবোর্ডে আইনস্টাইনের. মাউন্ট উইয়লসনস অবজারভেটরির ভেতরে হাবল টেলিস্কোপে চোখ দিয়ে দেখছেন আইনস্টাইন অবজারভেটরি অফ মাউন্ট উইলসনে, তখনকার সময় সেখানে সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ ছিল. ১৯৫০ , এলবার্ট আইনস্টাইন. ১৯২৭, দ্যা সলভে কংগ্রেস. Front Row: I. Langmuir, M. Planck, Mme. Curie, H.A. Lorentz, A. Einstein, P. Langevin, Ch. E. Guye, C.T.R. Wilson, O.W. Richardson Middle Row: P. Debye, M. Knudsen, W.L. Bragg, H.A. Kramers, P.A.M. Dirac, A.H. Compton, L. de Broglie, M. Born, N. Bohr Back Row: A. Piccard, E. Henriot, P. Ehrenfest, Ed. Herzen, Th. De Donder, E. Schrödinger, E. Verschaffelt, W. Pauli, W. Heisenberg, R.H. Fowler, L. Brillouin আরেকটু সহজ করে দিলাম. আইনস্টাইন এবং নিলস বোর. আইনস্টাইন তার সম্পর্কে লিখেছেন -"Not often in life has a man given me so much happiness by his mere presence as you have done," Einstein wrote to Bohr. "I have learned much from you, mainly from your sensitive approach to scientific problems." আইনস্টাইন এবং বোর. মজার ঘটনা ঘটতো তাদের ভেতর যেমন - Einstein liked inventing phrases such as "God does not play dice," "The Lord is subtle but not malicious." On one occasion Bohr answered, "Einstein, stop telling God what to do." লন্ডনে ভাষন দিচ্ছেন , এলবার্ট হলে. আইনস্টাইন এবং ম্যাক্স প্লাংক আইনস্টাইন এবং চার্লি চ্যাপলিন আইনস্টাইন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে, ১৯৩০ সাল. নার্নস্ট, প্লাংক,মিল্কম্যান, লউয়ি. বোর, ফ্রাংক, র্যা বি. ফ্রিটজ হেবার, ১৯২৮ থমাস ম্যানন. ১৯৩৮ নিকোলা টেলসার সাথে, ওয়ারলেস স্টেশনে. আইনস্টাইনের ডান দিকে নিকোলা টেলসা. পল এহরেনফেস্ট এর বাসায়, কোলে পলের ছেলে লিও জিলার্ড এর সাথে আইনস্টাইন এবং ওপেইনহেইমার(মূল তৈরীকারি এটম বম্বের) পল রবেনসনের সাথে, ১৯৫২ সালে. লরেন্টজ যিনি ১৯০২ সালে তার থিওরীর জন্য নোবেল পান এবং পরবর্তী তে আইনস্টাইনের স্পেস অফ টাইম এর সাথে কাজ করেন পল গোডেল এর সাথে তার অনেক বন্ধুত্ব ছিল. তারা নিয়মিত প্রিন্সটনের রাস্তায় হটাতেন. ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেন গুরিয়নের সাথে, ১৯৫১ সাল. এলবার্ট, তার নিজের পাপেটের সাথে. ৭০ তম জন্মদিনে ৭৫ তম জন্মদিনে রুজভেল্ট কে লেখা চিঠি, নিউক্লিয়ার বোমা তৈরীর সম্ভাবনার কথা উল্ল্যেখ করে. পোষ্ট-ওয়ার রিকনস্ট্রাকশন অফ সাইনিং. রেডিও স্টেশনে. ম্যাক্স প্লাংক , সর্ববামে, বিট্রিশ পার্লামেন্টিয়ান র্যা মসে ম্যাকডোনাল্ড এবং জার্মান ব্যাবসায়ী এবং নেতারা. প্রিন্সটন নিউ জার্সি তে নিজের বাসায়. প্রকৃতির কাছে , মনে হয় তো কোন জটিল ধাধা প্রিন্সটনে নিজের বাসা. নিজ মনে হেটে চলেছেন, পেছনে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি...হয়তো তখনই ক্লাশ টা শেষ করেছেন. ভাবছেন...কোন জটিল সূত্র ? পাইপ মুখে আইনস্টাইন ১৯৫৫ সাল. কয়েক ঘন্টা হয়েছে আইনস্টাইন মারা গেছেন, শূন্য পরে আছে তার অফিস. এপ্রিল, ১৯৫৫ তে তোলা হয় ছবিটি. সাধাসিধে একটি কফিনে হসপিটাল থেকে গাড়ি তে আইনস্টাইন কে তোলা হচ্ছে শেষকৃত্যের জন্য. ড: থমাস হার্ভে, যিনি আইনস্টাইনের ময়নাতদন্ত করেছিলেন, তিনি বিতর্কিত ভাবে আইনস্টাইনের ব্রেন টি রেখে দেন !!! ১৯৫৫ সালে তোলা তার ব্রেনের কয়েকটি ফটোগ্রাফ অ্যালবার্ট আইনস্টানের ব্রেনের স্লাইড এগুলা. আপনারা জানেন যে আইনস্টানের ব্রেন সংরক্ষন করা হয়েছে, কিন্তু এটা জনসম্মুখে প্রদর্শন এটাই প্রথম. ফিলাডেলফিয়ার একটি মিউজিয়ামে. ২৪৬ টি আল্ট্রা থিন স্লাইডে তার মস্তিস্করের বিভিন্ন অংশ সংরক্ষিত. বাম পাশে ড: থমাস হার্ভের নাম দেয়া যিনি মৃত্যুর পর আইনস্টাইনের মস্তিষ্ক আলাদা করেন. এবার একটি মজার ছবি তে আসি. আগে যখন ছবিটি দেখেছিলাম, তখন ফটোশপ শপ টপ এর কাজ ভেবে এড়িয়ে গেছি । ১৯৫১ সালের ১৪ মার্চ, আইস্টাইন এর ৭২তম জন্মদিন এ ছবিটি থোলা হয় । ব্যাপারটা ছিল, সারাদিন ফটোগ্রাফার দের অনুরোধ এ হাস্যমুখি পোজ দিতে দিতে তিনি এতটাই ক্লান্ত ছিলেন যে যখন ফটোগ্রাফার আর্থার পরে তাকে হাসতে অনুরোধ করলে তিনি তার আস্ত জিভ টি বের করেন এবং আর্থার এই ছবিটি তোলেন । পরের দিন কাগজে ছবিটি প্রকাশ পেলে, সম্পাদক আর্থার কে গালমন্দ করলেও, আইনস্টাইন ছবিটি দারুন পছন্দ করেন এবং এর ৯ টি কপি চেয়ে নেন । ২০০৯ এ $৭৪,৩৪২ ডলার এ ছবিটির মূল কপি বিক্রি হয় । মূল ছবি সিগনেচার অফ এ জিনিয়াস

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার     বুকমার্ক হয়েছে বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।