ব-দ্বীপ মানে বদ্ দের দ্বীপ না কিন্তু। দয়া করে কেউ ভুল বুঝবেন না। যদিও বাংলাদেশের অবস্থা দেখে ভুল বোঝা স্বাভাবিক। পিপড়ায় অতিষ্ঠ কইরা ফেলাইছে? আপনারে বিশেষ জায়গায় কামরাইছে? দেশে এহন ক্রস ফায়ার বইলা কিছু নাই, হের লাইগা কিছুই করতে পারতাছেন না? তাইলে নিচের পদ্ধতি কাজে লাগান।
প্রথমে চিনির সাথে মরিচের গুড়া মিশায় রাইখা দিতে হইবো।
পিপড়া সেইটা খায়া চারিদিকে পানি খুজব । যেহেতু ভারতীয় বাধের লাই নদীতে কোন পানি নাই পিপড়া তহন (আগেই রাইখা দেওয়া) পানির বালতিতে পানি খাইতে যাইব। পানির বালতিতে যায়া পিপড়া টা পইড়া যাইব। ভাববেন না মইরা গেছে। পানিতে ভিজ্জা গেলে হেরপর পিপড়া নিজেরে শুকাইতে আগুনের কাছে যাইবো, আগুনের কাছে আগে থেইক্কাই একটা বোম্ব রাখা লাগবো ।
বোম্ব ফুইট্টা আহত হইয়া পিপড়া যাইব হসপিটাল। তার মুখে অক্সিজেন মাস্ক দেয়া থাকবো, সেই অক্সিজেন মাস্ক টা খুইল্লা দিলেই কেল্লা ফতে । আপনার অত্যাচারে অতিস্ট হইয়া তার মনে একটা কথাই মনে হইবো "হোম সুইট হোম" আর যেই ভাবা সেই কাজ এই নীতিতে পিপড়াডা যেই হাসপাতাল ছাইরা নিজের বাসায় যায়া বেডরুমে ঢুকবো অমনেই কোন কথা নাই এক টিপে পিপড়াডারে মাইরা ফালাইতে হইবো । একদম ডরায়েন না , কোন মামলা হামলার ভয় পায়েন না, কারন এখন কারো বেডরুমে কোন সিকিউরিটি নাই (পরধানমন্ত্রীর কসম)। খালি একটাই দোয়া কইরা লইয়েন, স্বারাস্ট্রমন্ত্রী যেন খালি একবার মুখ ফুইট্টা কইয়া ফেলায় ৪৮ সেকেন্ডের মধ্যে আপনে গ্রেফতার হইবেন, তাইলে নিশ্চিন্ত মনে জীবনের বাকি ৪৮ বছর কাটাইতে পারবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।