আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অভিনন্দন তপন বাগচী (কবির "মহাকবি মধুসূদন পদক" প্রাপ্তি নিয়ে সব পত্রিকার খবর ও কবির সাহিত্যকর্ম নিয়ে অনন্য গবেষণামূলক পোস্ট)

নিপুণ লেখনীর শানিত গর্জন / লিখব আজ নিপুণ কথন স্বনামধন্য কবি ও প্রাবন্ধিক তপন বাগচীর সাফল্যের মুকুটে যুক্ত হল আরও একটি পালক । এবার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও যশোর জেলা প্রশাসন প্রবর্তিত মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক (২০১১) পেলেন বাংলা একাডেমীর উপপরিচালক, কবি ও প্রাবন্ধিক ড. তপন বাগচী। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত 'বাংলাদেশে যাত্রাগান জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত' গ্রন্থের জন্য তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। পুরস্কারের অর্থমূল্য ৫০ হাজার টাকা, এক ভরি ওজনের স্বর্ণপদক ও ক্রেস্ট । তপন বাগচীর প্রতিক্রিয়াঃ গত ২০ জানুয়ারী, ২০১১ এই পুরষ্কার প্রাপ্তি সম্পর্কে প্রথম অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন তপন বাগচী ।

তিনি তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে লেখেন, “আমি একটা পুরস্কার পেয়েছি। যশোর থেকে দেওয়া হয়। মহাকবি মধুসূদনের নামে। ২৭ তারিখে যেতে হবে। খবরটি ছাপা হয়েছ যশোরের সকল সংবাদপত্রে।

ঢাকার দৈনিক যায়যায়দিন, সমকাল, জনকণ্ঠ, যুগান্তর প্রভৃতি পত্রিকায়। সবচেয়ে আগে এটি প্রচার করেছে Click This Link আমাক ফোন করে মেইলে, ফেসবুকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অজস্র মানুষ। সবাই আমার শুভানুধ্যায়ী। সবাইকে কৃজজ্ঞতা জানাই। ২৭ তারিখ মাননীয় যোগাযোগমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার নিতে মধুসূদনের জন্মভিটে সাগরদাড়িতে যেতে হবে।

যশোর-খুলনা-সাতক্ষীরার বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হবে, আশা করি”। গত শুক্রবার(২৭ জানুয়ারী) পদকপ্রাপ্তির পূর্বে আনন্দ অভিব্যক্তি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর কবিতার লাইনে এভাবেঃ “মধুমেলা আমাকে ডেকেছে মধুমঞ্চে আজ গলায় পরিয়ে দিতে পদকের হার! আমি কি সইতে পারি এই মধুভার?” গতকাল (২৮ জানুয়ারী) পুরষ্কার জয়ের পর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে তিনি লিখেছেন, “কিছুক্ষণ আগে ফিরলাম ঢাকায়। যশোরে ভালই কাটল। মধুমেলায় লাখো মানুষের সমাবেশে পদক নিলাম। সে এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা।

একটা নাতিদীর্ঘ অভিভাষণও দিয়েছি। চেনা-অচেনা অনেক মানুষের ভালবাসা পেয়েছি। সকলের কাছে আমার কৃতজ্ঞতা । মধুসূদন পদকের মর্যাদা যেন রাখতে পারি!” চলুন দেখি তপন বাগচীর এই পদক প্রাপ্তি নিয়ে দেশের কোন পত্রিকায় কি খবর লিখেছেঃ দৈনিক জনকণ্ঠঃ শিরনামঃ মধুসূদন পদক পেলেন কবি তপন বাগচী বিস্তারিত খবরঃ শেষ হলো মধুমেলা। ভেঙ্গে গেল মিলমেলা।

এ যেন আশা না মিটিতেই ফুরিয়ে যাওয়া। প্রবল আকর্ষণ থাকলেও মরা কপোতাক্ষ তীরে জনস্রোত থেমে গেল। দেশের সর্ব বৃহত্তর এ মহামিলনমেলা প্রতিবছর জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মগৃহ কেশবপুরের সাগরদাঁড়ি জমিদার বাড়ির মধুপল্লীতে মধুমেলায় আবাল-বৃদ্ধ-বনিতাসহ দেশবরেণ্য ব্যক্তিদের মিলনমেলায় পরিণত হয়।

কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী, রাজনৈতিক নেতাসহ সকল স্তরের লোকের মিলন ঘটে মধুপল্লীর প্রায় ৪ বর্গ কিলোমিাটরজুড়ে কপোতাক্ষ তীরে। কৃষক-কিষানী, দিনমজুর, ব্যবসায়ী সকল ধর্ম-বর্ণের লোকের আগমনে কবির শৈশব স্মৃতিবিজড়িত সাগরদাঁড়ির আম্রকানন, কপোতাক্ষের বিদায় ঘাট, পদ্ম পুকুর, জমিদার গৃহ, খোলা মাঠ জনারণ্যে ভরে উঠে। হৃদয়ের ছোঁয়া উষ্ণতায় মধুকবিকে স্মরণ করে মধুভক্তরা। এবার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসন প্রবর্তিত ‘মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক ২০১১’ পুরস্কার দেয়া হয়েছে বাংলা একাডেমীর উপ-পরিচালক, কবি-প্রাবন্ধিক ড. তপন বাগচীকে। পুরস্কারের ৫০ হাজার টাকা, এক ভরি ওজনের ¯^র্ণপদক ও ক্রেস্ট তাঁর হাতে তুলে দেন সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা করেন বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক জাফর সিদ্দিকী, গীতিকার ও কবি মোহাম্মদ রফিক-উজ-জামান, সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ। আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার সমাপ্তি ঘোষণা হলেও আরও দু’তিন দিন ধরে থাকবে লোকসমাগম। এ যেন শেষ না হয়েও হলো শেষ। রয়ে গেল বাঙালীর মহামিলনের আবেশ।

সারাবছর মধুভক্তের আগমন থাকলেও কবির জন্মজয়ন্তী ২৫ জানুয়ারি এলাকবাসীর থাকে বিশেষ প্রস্তুতি। মধুমেলায় সাতদিনব্যাপী লোকসমাগমে তিল ধারণের ঠাঁই থাকে না। এবারও মেলার চারপাশের রাস্তায় ৪/৫ কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। এসএসসি পরীক্ষার কারণে গতবারের ন্যায় এবারও মেলা ২৫ জানুয়ারির পরিবর্তে ২১ জানুয়ারি শুরু করে জেলা প্রশাসন। নয় শতাধিক নানা ধরনের স্টল, যাত্রা, পুতুল নাচ, জাদু, মৃত্যুকূপ, কৃষি মেলা, হস্তশিল্প, কুঠিরশিল্প, বাঁশ, বেত ও কাঠের আসবাবসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রে ভরপুর ছিল মধুমেলা।

শীতবস্ত্র, কাপড়-চোপড়সহ কোন জিনিসের যেন কমতি ছিল না। প্রজন্মের পর প্রজন্ম পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাঙালীর কৃষ্টি ও সাংস্কৃতির শুদ্ধ চিরচেনা মধুমেলা উপভোগ করেছেন লাখ লাখ মানুষ। মেলা দেখার পাশাপাশি মানুষ তাদের চাহিদা মতো জিনিসপত্র কিনে নিয়েছেন। কেশবপুরের প্রতিটি বাড়িতে মেলা উপলক্ষে আত্মীয় আসার ধুম পড়ে যায়। সব কিছু মিলে মধুমেলা মানুষের প্রাণের মেলায় পরিণত হয়।

প্রতিদিন বিকেলে মধুমঞ্চে কবির জীবনের ওপর বিষয়ভিত্তিক আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পালিত হয়। তবে এবার তেমন নামকরা শিল্পীদের আনা হয়নি বলে এবং পুতুন নাচের নগ্ন শরীর প্রদর্শনী দেখে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। লিঙ্কঃ Click This Link দৈনিক কালের কণ্ঠঃ শিরনামঃ সাগরদাঁড়িতে শেষ হলো মধুমেলা বিস্তারিত খবরঃ মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কবির জন্মভূমি সাগরদাঁড়িতে আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী মধুমেলা গতকাল শুক্রবার শেষ হয়েছে। যশোর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে মধুমেলা শুরু হয়েছিল ২১ জানুয়ারি। লক্ষ মানুষের আগমনে মহাকবির জন্মস্থান আনন্দঘন এক মিলন মেলায় পরিণত হয়।

দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল ফোন কম্পানি বাংলালিংক এবারের মেলায় সহযোগিতা করে। যশোর জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে মেলার শেষ দিনে আলোচনার সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ শেখ আবদুল ওহাব, বিশিষ্ট গীতিকার ও কবি মোহাম্মদ রফিক-উজ-জামান, আর টিভির প্রতিনিধি সাইফুদ্দিন রিফাত, বাংলালিংকের রিজিওনাল পিআর অ্যান্ড কমার্শিয়াল হেড শিবলী সাদিক, কাজী মো. ফেরদৌস প্রমুখ। আলোচক ছিলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার সিরাজুল ইসলাম, প্রভাষক কানাই লাল ভট্টাচার্য, প্রভাষক তাপস মজুমদার, মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী স্বপন, এম এ হালিম প্রমুখ। এবার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও যশোর জেলা প্রশাসন প্রবর্তিত মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক (২০১১) পেলেন বাংলা একাডেমীর উপপরিচালক, কবি ও প্রাবন্ধিক ড. তপন বাগচী।

বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত 'বাংলাদেশে যাত্রাগান জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত' গ্রন্থের জন্য তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। পুরস্কারের অর্থমূল্য ৫০ হাজার টাকা, এক ভরি ওজনের স্বর্ণপদক ও ক্রেস্ট। যশোরের কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৮৮তম জন্মবার্ষিকী ও সপ্তাহব্যাপী মধুমেলার সমাপনী দিনে সন্ধ্যায় মধুমঞ্চে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। ২১ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া মধুমেলার সমাপনী দিনের আলোচনা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এই পুরস্কার ড. তপন বাগচীর হাতে তুলে দেন। এবারের মেলায় সপ্তাহব্যাপী আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিশিষ্ট শিল্পীদের অংশগ্রহণে সংগীতানুষ্ঠান দর্শকদের মোহিত করে।

এ ছাড়া মেলায় ছিল যাত্রা, সার্কাস, জাদু প্রদর্শনী। সপ্তাহজুড়ে স্টলে স্টলে মানুষ বিভিন্ন লোকজ সামগ্রী কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করে। লিঙ্কঃ Click This Link BANGLANEWS24.COM: শিরনামঃ মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক ২০১২ পেলেন কবি-প্রাবন্ধিক ড. তপন বাগচী বিস্তারিত খবরঃ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও যশোর জেলা প্রশাসন প্রবর্তিত ‘মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক ২০১১’ পেলেন বাংলা একাডেমীর উপ-পরিচালক, কবি-প্রাবন্ধিক ড. তপন বাগচী। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে যাত্রাগান: জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত’ গ্রন্থের জন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হবে। পুরস্কারের অর্থমূল্য ৫০ হাজার টাকা, ১ ভরি ওজনের স্বর্ণপদক ও ক্রেস্ট।

যশোরের জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে এ খবর জানা গেছে। যশোরের সাদরদাঁড়িতে মধুমেলার সমাপনী মঞ্চে ২৭ জানুয়ারি এ পুরস্কার প্রদান করা হবে। তপন বাগচীর আগে জাতীয় পর্যায়ের এ পুরস্কার লাভ করেন ২০১০ সালে ‘বাংলা লোকসাহিত্য: সমাজ ও সংস্কৃতি’ গ্রন্থের জন্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হক, ২০০৯ সালে ‘ভাঙা দালানের স্বরলিপি’ গ্রন্থের জন্য নজরুল ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন ও ‘বাংলাদেশের উপন্যাসে ভূমি ও মানুষ’ গ্রন্থের জন্য ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রাক্তন সচিব ড. গাজী সাইফুজ্জামান এবং ২০০৮ সালে ‘বুদ্ধদেব বসুর উপন্যাসে নৈঃসঙ্গ চেতনার রূপায়ণ’ গ্রন্থের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ। এবারের পদকপ্রাপ্ত গবেষক ড. তপন বাগচীর জন্ম ১৯৬৮ সালে মাদারীপুর জেলার বাহাদুরপুর গ্রামে। কদমবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় ও ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র কলেজে পাঠ শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে পিএইচডি উপাধি নিয়ে সাংবাদিকতা, জনসংযোগ ও গবেষণা পেশায় যুক্ত হন।

তিনি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এবং বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটে (পিআইবি) কাজ করেছেন। দৈনিক আজকের কাগজ, দৈনিক আমাদের সময়, সাপ্তাহিক ২০০০, একুশে টেলিভিশন ও দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় তিনি সম্পাদকীয় বিভাগে কাজ করেছেন। তিনি বর্তমানে বাংলা একাডেমীর সংকলন উপ বিভাগের উপ-পরিচালক। ড. তপন বাগচী ইতিপূর্বে নতুন গতি সাহিত্য পুরস্কার (কলকাতা), মুনীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার, নটসম্রাট অমলেন্দু বিশ্বাস স্মৃতিপদক, জেমকন সাহিত্য পুরস্কার, মহাদিগন্ত সাহিত্য পুরস্কার (কলকাতা) এবং এম নূরুল কাদের শিশু সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেছেন। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত হয়েছে তার ৪টি গ্রন্থ।

এগুলো হলো শ্মশানেই শুনি শঙ্খধ্বনি (১৯৯৬), রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ (১৯৯৮), বিপ্লব দাশ (২০০০) এবং বাংলাদেশের যাত্রাগান: জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত (২০০৭)। এছাড়া কেতকীর প্রতি পক্ষপাত, অন্তহীন ক্ষতের গভীরে এবং সকল নদীর নাম গঙ্গা ছিল, নজরুলের কবিতায় শব্দালঙ্কার, লোক সংস্কৃতির কতিপয় পাঠ, সাহিত্যের সাম্প্রতিক পাঠ, সাহিত্যের সঙ্গ অনুষঙ্গ, ‘কিছু স্মৃতি কিছু ধৃতি, রবীন্দ্র সাহিত্যে নতুন প্রেক্ষণ, সাহিত্যের মধ্যমাঠ থেকে ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধগ্রন্থ। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ড. তপন বাগচী এই পুরস্কারের জন্য যশোর জেলা প্রশাসক এবং বিচারকমণ্ডলীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এই গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ইসলামী বিশ্বাবিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. আবুল আহসান চৌধুরী এবং সহ-তত্ত্বাবধায়ক যশোরের গৌরব প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান স্যারের প্রতিও তিনি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। লিঙ্কঃ Click This Link SANGBAD24.COM: শিরোনামঃ মধুসূদন পদক পেলেন ড. তপন বাগচী বিস্তারিত খবরঃ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও যশোর জেলা প্রশাসন প্রবর্তিত ‘মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক-২০১১ পেলেন বাংলা একাডেমীর উপ-পরিচালক, কবি, সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক ড. তপন বাগচী।

বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে যাত্রাগান : জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত’ গ্রন্থের জন্য তাঁকে এই পুরস্কার দেয়া হয়। পুরস্কারে অর্থমূল্য ৫০ হাজার টাকা, ১ ভরি ওজনের স্বর্ণপদক ও ক্রেস্ট। যশোরের জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে এ খবর জানা গেছে। যশোরের সাগরদাঁড়িতে মধুমেলার সমাপনীমঞ্চে ২৭ জানুয়ারি এই পুরস্কার প্রদান করা হবে। তপন বাগচীর আগে জাতীয় পর্যায়ের এই পুরস্কার লাভ করেন ২০১০ সালে ‘বাংলা লোকসাহিত্য : সমাজ ও সংস্কৃতি’ গ্রন্থের জন্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হক; ২০০৯ সালে ‘ভাঙ্গা দালানের স্বরলিপি’ গ্রন্থের জন্য নজরুল ইনস্টিটিউটের উপরিচালক কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন ও ‘বাংলাদেশের উপন্যাসে ভূমি ও মানুষ’ গ্রন্থের জন্য ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রাক্তন সচিব ড. গাজী সাইফুজ্জামান এবং ২০০৮ সালে ‘বুদ্ধদেব বসুর উপন্যাসে নৈঃসঙ্গ্যচেতনার রূপায়ণ’ গ্রন্থের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ।

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ড. তপন বাগচী এই পুরস্কারের জন্য যশোর জেলা প্রশাসন এবং বিচারকমণ্ডলীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়েছেন। গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ইসলামী বিশ্বাবিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. আবুল আহাসান চৌধুরী এবং সহ-তত্ত্বাবধায়ক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের প্রতিও তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। লিঙ্কঃ Click This Link বাংলাদেশবার্তা.কমঃ শিরোনামঃ মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক পেলেন ড. তপন বাগচী বিস্তারিত খবরঃ যশোরের সাগরদাঁড়ি শুক্রবার সন্ধ্যায় সপ্তাহ ব্যাপি মধুমেলায় পদক বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলা একাডেমীর উপপরিচালক, কবি-প্রাবনিদ্ধক ড. তপন বাগচীর হাতে মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক-২০১২ তুলে দেন। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে যাত্রাগান জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত’ গ্রন্থের জন্য তিনি এ পদক পেলেন। যশোর জেলা প্রশাসক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের হুইপ অধ্যক্ষ শেখ আব্দুল ওহাব এমপি, বিশিষ্ট গীতিকার ও কবি মোহাম্মদ রফিক-উজ-জামান, আর টিভির প্রতিনিধি সাইফুদ্দিন রিফাত, বাংলালিংকের রিজিওনাল পিআর এন্ড কমার্শিয়াল হেড শিবলী সাদিক, তালুকদার গ্রুপেরর কাজী মোঃ ফেরদৌস।

আরও বক্তব্য রাখেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার সিরাজুল ইসলাম, প্রভাষক কানাই লাল ভট্রাচার্য, প্রভাষক তাপস মজুমদার, মনোজ ধীরাজ একাডেমীর পরিচালক এম এ হালিম প্রমুখ। মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মবার্ষিকী ও মধুমেলা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি যশোরের জেলা প্রশাসক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলার সমাপ্তি ঘোষণা করেন। লিঙ্কঃ Click This Link NEWSSONARBANGLA.COM: শিরোনামঃ ডঃ তপন বাগচী‘‘ মধুসূদন জাতীয় পুরস্কার’’পেলেন বিস্তারিত খবরঃ বাংলা একাডেমীর উপ পরিচালক ডঃ তপন বাগচী মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পুরস্কার-২০১১ পেলেন। বাংলা সাহিত্যে অবদান রাখার জন্য সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও যশোর জেলা প্রশাসনযৌথভাবে সাগরদাঁড়ীতে আয়োজিত সপ্তাহ ব্যাপী মধুমেলার সমাপনী দিনে এ পুরস্কার প্রদান করেন। যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে তার হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন।

যশোর জেলা প্রশাসক মোসত্মাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাপনী ও পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক আবু জাফর সিদ্দিকী,বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী মোঃ রফিক,বাংলা লিংকের আঞ্চলিক বাণিজ্যিক প্রধান বাবুল হক,সাংবাদিক মিজানুর রহমান তোতা। ফরিদপুরের মাদারীপুরের বাহাদুরপুর গ্রামের ডঃ তপন বাগচী দীর্ঘদিন বিভিন্ন টিভি চ্যানেজ ও জাতীয় দৈনিকে কাজ করার পাশাপাশি বেশ কিছু বই লিখেছেন। তিনি তার প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করে বলেন,আমি যশোরবাসীর কাছে চির কৃতজ্ঞ। লিঙ্কঃ http://newssonarbangla.com/?p=1502 CAPITALNEWS24.COM: শিরোনামঃ মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক পেলেন ড. তপন বাগচী বিস্তারিত খবরঃ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও যশোর জেলা প্রশাসন প্রবর্তিত ‘মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক- ২০১১ পেলেন মাদারীপুরের কবি-প্রাবন্ধিক এবং বাংলা একাডেমীর উপ-পরিচালক ড. তপন বাগচী। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে যাত্রাগান : জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেতি’ গ্রন্থের জন্য তাঁকে এ পুরস্কার দেয়া হয়।

পুরস্কারে অর্থমূল্য ৫০ হাজার টাকা, ১ ভরি ওজনের স্বর্ণপদক ও ক্রেস্ট। যশোরের জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে এ খবর জানা গেছে। যশোরের সাদরদাঁড়িতে মধুমেলার সমাপনী মঞ্চে আগামি ২৭ জানুয়ারি এই পুরস্কার প্রদান করা হবে। তপন বাগচীর আগে জাতীয় পর্যায়ের এই পুরস্কার লাভ করেন ২০১০ সনে ‘বাংলা লোকসাহিত্য : সমাজ ও সংস্কৃতি’ গ্রন্থের জন্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হক; ২০০৯ সনে ‘ভাঙ্গা দালানের স্বরলিপি’ গ্রন্থের জন্য নজরুল ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন ও ‘বাংলাদেশের উপন্যাসে ভূমি ও মানুষ’ গ্রন্থের জন্য ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রাক্তন সচিব ড. গাজী সাইফুজ্জামান এবং ২০০৮ সনে ‘বুদ্ধদেব বসুর উপন্যাসে নৈঃসঙ্গ্যচেতনার রূপায়ণ’ গ্রন্থের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ। এবারের পদকপ্রাপ্ত গবেষক ড. তপন বাগচী মাদারীপুর জেলার বাহাদুরপুর গ্রামে ১৯৬৮ সনে জন্মগ্রহন করেন।

কদমবাড়ী উচ্চবিদ্যালয় ও ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের পাঠ শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে পিএইচডি উপাধী নিয়ে তিনি সাংবাদিকতা, জনসংযোগ ও গবেষণা পেশায় যুক্ত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এবং বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটে (পিআইবি) কাজ করেছেন। দৈনিক ‘আজকের কাগজ’, দৈনিক ‘আমাদের সময়’, ‘সাপ্তাহিক ২০০০’, ‘একুশে টেলিভিশন’ ও দৈনিক ‘প্রথম আলো’ পত্রিকায় তিনি সম্পাদকীয় বিভাগে কাজ করেছেন। বর্তমানে বাংলা একাডেমীর সংকলন উপ-বিভাগের উপ-পরিচালক। ‘নতুন গতি সাহিত্য পুরস্কার’ (কলকাতা), মুনীর চৌধুরীর সাহিত্য পুরস্কার, নাট্যসম্রাট অমলেন্দু বিশ্বাস স্মৃতিপদক, জেমকন সাহিত্য পুরস্কার, মহাদিগন্ত সাহিত্য পুরস্কার (কলকাতা), এম নূরুল কাদের শিশু সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেছেন।

বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত হয়েছে তার ৪টি গ্রন্থ। এগুলো হলো ‘শ্মশানেই শুনি শঙ্খধ্বনি’ (১৯৯৬), ‘রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ’ (১৯৯৮), ‘বিপ্লব দাস’ (২০০০) এবং ‘বাংলাদেশের যাত্রাগান : জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেতি’ (২০০৭)। এছাড়া ‘কেতকীর প্রতি পক্ষপাত’, ‘শ্মশানেই শুনি শঙ্খধ্বনি’, ‘অন্তহীন তের গভীরে’ এবং ‘সকল নদীর নাম গঙ্গা ছিল’, ‘নজরুলের কবিতায় শব্দালঙ্কার’, ‘লোকসংস্কৃতির কতিপয় পাঠ’, ‘সাহিত্যের সাম্প্রতিক পাঠ’, ‘সাহিত্যের সঙ্গ অনুষঙ্গ’, ‘কিছু স্মৃতি কিছু ধৃতি’, ‘রবীন্দ্রসাহিত্যে নতুন প্রেক্ষণ’, ‘সাহিত্যের মধ্যমাঠ থেকে’ তাঁর উল্লেেযাগ্য প্রবন্ধগ্রন্থ। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ড. তপন বাগচী এই পুরস্কারের জন্য যশোর জেলা প্রশাসক এবং বিচারক মন্ডলীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এই গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ইসলামী বিশ্বাবিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. আবুল আহাসান চৌধুরী এবং সহ-তত্ত্বাবধায়ক যশোরের গৌরব প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান স্যারের প্রতিও তিনি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

লিঙ্কঃ http://www.capitalnews24.com/?p=4474 REDTIMESBD: শিরোনামঃ মধুসূদন জাতীয় পদক পেলেন ড. তপন বাগচী বিস্তারিত খবরঃ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও যশোর জেলা প্রশাসন প্রবর্তিত ‘মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক ২০১১’ পেলেন বাংলা একাডেমীর উপপরিচালক, কবি-প্রাবন্ধিক ড. তপন বাগচী। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে যাত্রাগান : জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত’ গ্রন্থের জন্য তাঁকে এই পুরস্কার দেয়া হয়। পুরস্কারে অর্থমূল্য ৫০ হাজার টাকা, ১ ভরি ওজনের স্বর্ণপদক ও ক্রেস্ট। যশোরের জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে এ খবর জানা গেছে। যশোরের সাদরদাঁড়িতে মধুমেলার সমাপনীমঞ্চে ২৭ জানুয়ারি এই পুরস্কার প্রদান করা হবে।

তপন বাগচীর আগে জাতীয় পর্যায়ের এই পুরস্কার লাভ করেন ২০১০ সালে ‘ বাংলা লোকসাহিত্য : সমাজ ও সংস্কৃতি’ গ্রন্থের জন্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হক; ২০০৯ সালে ‘ভাঙ্গা দালানের স্বরলিপি’ গ্রন্থের জন্য নজরুল ইনস্টিটিউটের উপরিচালক কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন ও ‘বাংলাদেশের উপন্যাসে ভূমি ও মানুষ’ গ্রন্থের জন্য ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রাক্তন সচিব ড. গাজী সাইফুজ্জামান এবং ২০০৮ সালে ‘বুদ্ধদেব বসুর উপন্যাসে নৈঃসঙ্গ্যচেতনার রূপায়ণ’ গ্রন্থের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ। এবারের পদকপ্রাপ্ত গবেষক ড. তপন বাগচীর জন্ম ১৯৬৮ সালে, মাদারীপুর জেলার বাহাদুরপুর গ্রামে। কদমবাড়ী উচ্চবিদ্যালয় ও ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের পাঠ শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় ¯œাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে পিএইচডি উপাধি নিয়ে তিনি সাংবাদিকতা, জনসংযোগ ও গবেষণা পেশায় যুক্ত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এবং বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটে (পিআইবি) কাজ করেছেন। দৈনিক ‘আজকের কাগজ’, দৈনিক ‘আমাদের সময়’, ‘সাপ্তাহিক ২০০০’, ‘একুশে টেলিভিশন’ ও দৈনিক ‘প্রথম আলো’ পত্রিকায় তিনি সম্পাদকীয় বিভাগে কাজ করেছেন।

বর্তমানে বাংলা একাডেমীর সংকলন উপবিভাগের উপপরিচালক। ‘নতুন গতি সাহিত্য পুরস্কার’ (কলকাতা), মুনীর চৌধুরীর সাহিত্য পুরস্কার, নটস¤্রাট অমলেন্দু বিশ্বাস স্মৃতিপদক, জেমকন সাহিত্য পুরস্কার, মহাদিগন্ত সাহিত্য পুরস্কার (কলকাতা), এম নূরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার লাভ করেছেন। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর ৪টি গ্রন্থ। এগুলো হলো ‘শ্মশানেই শুনি শঙ্খধ্বনি’ (১৯৯৬), ‘রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ’ (১৯৯৮), ‘বিপ্লব দাশ’ (২০০০) এবং ‘বাংলাদেশের যাত্রাগান : জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত’ (২০০৭)। এছাড়া ‘কেতকীর প্রতি পক্ষপাত’, ‘শ্মশানেই শুনি শঙ্খধ্বনি’, ‘অন্তহীন ক্ষতের গভীরে’ এবং ‘সকল নদীর নাম গঙ্গা ছিল’, ‘নজরুলের কবিতায় শব্দালঙ্কার’, ‘লোকসংস্কৃতির কতিপয় পাঠ’, ‘সাহিত্যের সাম্প্রতিক পাঠ’, ‘সাহিত্যের সঙ্গ অনুষঙ্গ’, ‘কিছু স্মৃতি কিছু ধৃতি’, ‘রবীন্দ্রসাহিত্যে নতুন প্রেক্ষণ’, ‘সাহিত্যের মধ্যমাঠ থেকে’ তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধগ্রন্থ।

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ড. তপন বাগচী এই পুরস্কারের জন্য যশোর জেলা প্রশাসক এবং বিচারকম-লীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এই গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ইসলামী বিশ্বাবিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. আবুল আহাসান চৌধুরী এবং সহ-তত্ত্বাবধায়ক যশোরের গৌরব প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান স্যারের প্রতিও তিনি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। লিঙ্কঃ Click This Link আসুন তপন বাগচী সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেইঃ (যারা জানেন না, তাদের জন্য) তপন বাগচী বাংলাদেশের বিশিষ্ট কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও ফোকলোরবিদ। জন্ম ১৯৬৮ সালের ২৩ অক্টোবর, মাদারীপুর জেলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে স্নাতকোত্তর এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রকাশনা সমন্বয়ক হিসেবে কর্মজীবনের শুরু। সরকারের দুটি দপ্তর কৃষি মন্ত্রণালয়ের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রকাশনা ও জনসংযোগ বিভাগ এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ প্রেস ইনিস্টিটিউটের গবেষণা ও তথ্য সংরক্ষণ বিভাগের ঊর্ধ্বতন আধিকারিকের দায়িত্ব পালন শেষে এখন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলা একাডেমীর গবেষণা-সংকলন-ফোকলোর বিভাগের উপ-পরিচালক। কবিতা, ছড়া, গল্প, উপন্যাস ও প্রবন্ধ রচনায় সিদ্ধহস্ত। তপন বাগচীর প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ: ছড়াগ্রন্থঃ সমকালে তমকালে (২০১০), খাচ্ছে ছুটি লুটোপুটি (২০০৯), রাতের বেলা ভূতের খেলা (২০০৯), মঙ্গা আসে ঘরের পাশে (২০০৮), ঢাকা-লন্ডন ইমেইল ছড়া (যৌথ, ২০০৮), স্বপ্নেবোনা তূণীরসোনা (২০০৭), চরকাবুড়ি ওড়ায় ঘুড়ি (১৯৯৫), রুখে দাঁড়াই বর্গী তাড়াই (১৯৯৪); কবিতাগ্রন্থঃ নির্বাচিত ১০০ কবিতা (২০১০), সকল নদীর নাম গঙ্গা ছিল (২০০৭), অন্তহীন তের গভীরে (২০০৫), শশ্মানেই শুনি শঙ্খধ্বনি (১৯৯৬), কেতকীর প্রতি পপাত (১৯৯৬); গল্পগ্রন্থ: শখের গোয়েন্দাগিরি (১৯৯৩); প্রবন্ধগ্রন্থ: চলচ্চিত্রের গানে ডক্টর মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (২০১০), লোকসংস্কৃতির কতিপয় পাঠ (২০০৮), বাংলাদেশের যাত্রাগান :জনমাধ্যম ও সামাজিক পরিপ্রেক্ষিত (২০০৭), মুক্তিযুদ্ধে গোপালগঞ্জ (২০০৭), রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ : চন্দ্রাহত অভিমান (২০০২); সাহিত্যের সাম্প্রতিক পাঠ (২০০১), নির্বাচন সাংবাদিকতা (২০০১), নজরুলের কবিতায় শব্দালঙ্কার (২০০০), তৃণমূল সাংবাদিকতার উন্মেষ ও বিকাশ (১৯৯৯); জীবনীগ্রন্থ: বিপ্লব দাশ (২০০১), রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ (১৯৯৮)। পুরস্কার ও স্বীকৃতি: লিটল ম্যাগাজিন মঞ্চ সংবর্ধনা (বগুলা, নদীয়া, ২০১০), সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সাহিত্য পুরস্কার (২০০৯), কবি বাবু ফরিদী সাহিত্য পুরস্কার (২০০৯), মাদারীপুর সুহৃদ পর্ষদ সম্মাননা (২০০৯), ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদ সম্মাননা (২০০৯), মহাদিগন্ত সাহিত্য পুরস্কার (২০০৮ কলকাতা), এম নূরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার (ছড়া ২০০৮), জেমকন সাহিত্য পুরস্কার (২০০৮), বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ফেলোশিপ (২০০৮), নটসম্রাট অমলেন্দু বিশ্বাস স্মৃতি পদক (২০০৮), পাকি ‘মুকসদপুর বার্তা’ সম্মাননা (২০০৭), জসীমউদ্দীন গবেষণা পুরস্কার (১৯৯৬), মুনীর চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯১)।

অতি সম্প্রতি ভূষিত হয়েছেন কলকাতা থেকে প্রবর্তিত “নতুন গতি সাহিত্য পুরষ্কার” (২০১১) এবং কিছুদিন আগে ভূষিত হলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও যশোর জেলা প্রশাসন প্রবর্তিত “মহাকবি মধুসূদন জাতীয় পদক” (২০১১) এ । তাঁর আগে মাত্র তিনজন এই পুরস্কারে ভূষিত হওয়ার সম্মান লাভ করেন । সূত্রঃ দিয়ালা ( Click This Link উইকিপিডিয়া লিঙ্কঃ Click This Link মূল্যায়নঃ অসম্ভব জনপ্রিয় এই কবি ও প্রাবন্ধিক ব্যক্তিজীবনেও একজন অসম্ভব ভালো মানুষ, একজন নীতিবান সৎ চাকুরে, একজন অসাধারণ পিতা, একজন দায়িত্ববান স্বামী । নিজের সীমিত সামর্থ্যের মাঝে তিনি সবাইকে সুখী করার চেষ্টা করেন । তিনি তাঁর হারানো দিনগুলোকে ভুলে যান না, ভুলে যান না হারানো দিনের হারানো বন্ধুদেরকে ।

তারই বহিঃপ্রকাশ বিভিন্ন পত্রিকায় তাঁর হারানো বন্ধু ও সহকর্মীদের নিয়ে স্মৃতিচারণ; যার মধ্যে গতবছর প্রথম আলো পত্রিকায় “লোকটি কবিতা লিখতেন” শিরোনামে ফরিদপুর কবিতা পরিষদের সাবেক সভাপতি কবি ও সব্যসাচী লেখক বাবু ফরিদীকে স্মরণ একটি ( লিঙ্কঃ Click This Link ) । স্বার্থপরতার এই যুগে ক’জন মানুষ তাঁর মতো মনে রাখে ? যারা মনে রাখেন তারাই সফল হন । তপন বাগচী হয়েছেন । লাখো মানুষের ভালবাসা আর শুভকামনা তাঁকে এনে দিয়েছে বিরল সব সম্মান । অভিনন্দন তপন বাগচী ।

আপনার মতো গুণীজনকে এই সম্মাননা দিতে পেরে আমরা ধন্য । অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল আপনার জন্য । বাংলা সাহিত্যের ভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করে তুলুন, আরও অনেক অনেক পুরষ্কার আর সম্মাননা এসে ধরা দিক আপনার হাতে । "হে বীর! বিজয়ীর বেশে ফিরে আসুন বারবার । ।

" তপন বাগচীকে অভিনন্দন জানাতে চাইলে ঘুরে আসুন তপন বাগচীর ব্লগ থেকেঃ http://www.somewhereinblog.net/blog/tapanblog অথবা, ফেসবুক প্রোফাইল থেকেঃ https://www.facebook.com/drbagchipoetry , অথবা ইমেইল করুনঃ ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.