আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মুখোমুখি বসুন্ধরা ও কারওয়ানবাজার (রম্য)

ভালোবাসি ফুল, চাঁদ, শিশু আর বাংলাদেশ। রাজাকার-মৌলবাদীরা ১০০ হাত দূরে থাকুন। বিশেষ মতিবেদক দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনকে থমথমে করে দিয়ে মুখোমুখি হয়েছে দুই প্রভাবশালী অঞ্চল বসুন্ধরা ও কারওয়ানবাজার। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এ কারনে দেশে জরুরি অবস্থা জারি হতে পারে। সংবিধান রহিত করে জরুরি অবস্থা জারি করা না হলে বসুন্ধরা ও কারওয়ানবাজারের সংঘর্ষ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে মত প্রকাশ করেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জেনারেল।

সরকারের উচ্চ মহলে যোগাযোগ করে এ ধরনের কোন পদক্ষেপের বেপারে কিছু জানতে পারেননি এই মতিবেদক। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মন্ত্রী শুধু বলেন, বসুন্ধরা ও কারওয়ানবাজারের পরস্পরের পুটু মারামারির কথা আমরা শুনেছি। পরিস্থিতি খারাপ হলে আমরা সিটি কর্পরেশনের কুত্তামারা ডিভিশনকে তলব করব। আজ এক সংবাদ সম্মেলনে বসুন্ধরার সর্দার ইমদুদুল হক মেলন বলেন, কারওয়ানবাজারের সর্দার মতিচুর রহমান দেশে আরেকটি এক-এগারো সৃষ্টি করতে চায়। তাকে অবিলম্বে কারাগারে প্রেরন না করলে সে ক্ষমতা দখল করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্ত করতে পারে।

জবাবে পৃথক এক সংবাদ সম্মেলনে মতিচুর রহমান বলেন, ইমদুদুল হক মেলন সিংহের পুটুতে আঙ্গুল ঢুকাতে চায়। সে কি ভুলে গেছে, তসলিমা নাসরীন তার “ক” গ্রন্থে ইমদুদুলের নামে কি লিখেছে? তিনি ইমদুদুলকে সতর্ক করে বলেন, বেশি বাড়াবাড়ি করলে আমরা তসলিমা নাসরীনের “ক” উপন্যাসটিকে কারওয়ানবাজার সাহিত্য পুরস্কার দিয়ে আবারও জাতে তুলব। ইমদুদুল হক মেলনের রগরগে কাহিনী ভরা পরিচ্ছেদটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করব। সাবধান ইমদুদুল, “ক” উপন্যাসে কিন্তু আমার নাম নাই। জবাবে ইমদুদুল হক মেলন বলেন, লেখক লেখিকা একটু আধটু চুদাচুদি করেই থাকে।

মতিচুর এইসব বুঝবে কিভাবে, সে কি লেখক? সে কারওয়ানবাজারের সর্দার। শাহ আলমের পুত্রের সাব্বির হত্যা মামলার নিখোঁজ সাক্ষী ভাসমান যৌন কর্মী পাপিয়া ও রাত্রী যদি কখনও বই লিখে, তাহলে হয়তো আমরা সেখানে মতিচুরের নাম পাব। ইমদুদুল হক মেলন বলেন, মতিচুর রহমান গাজীপুরে বাগান বাড়িতে নিয়মিত যাতায়াত করেন। সেই বাগান বাড়িতে কি হয়, জাতি জানতে চায়। জবাবে মতিচুর বলেন, ইমদুদুলের উলংগ ছবি ইন্টারনেটে পাওয়া যায়।

আমার কোন উলংগ ছবি নাই। সব পাঞ্জাবি পরা ছবি। ভাল ছবি। সূত্র মতিকণ্ঠ Click This Link ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৯ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।