ব্যাকরণের সব রীতিনীতি মেনে সাহিত্য রচনা করতে গেলে তবে তা একটা ভালো ব্যাকরণের বই হয়ে যাবে। —— তন্য শব্দগুচ্ছ আসুন সবাই মিলে ভারতীয় পণ্য, হিন্দি চ্যানেল(যেমনঃ সনি, স্টার প্লাস, ডিজনি ইত্যাদি), হিন্দি সিরিয়াল, হিন্দি সিনেমা, হিন্দি গান, এছাড়া আরও যা যা সম্ভব তার সবকিছুই বর্জন করি। আর এটাই হতে পারে প্রতিবাদের এক ভয়ংকর অস্ত্র।
অশ্লীলতা, নগ্নতা, ভরপুর যৌনতাকে পুঁজি করেই গড়ে ওঠেছে ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি । নিচের ছবিগুলো দেখুনঃ
নগ্নতা আর উদ্দাম যৌনতার দিক দিয়ে এরা পৃথিবীর যেকোনো দেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে হার মানিয়েছে।
যাই হোক, ২৩ ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশের সিনেমা হলগুলোতে ভারতীয় কিছু ছবি মুক্তি পেতে যাচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর কিছু মানুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে গিয়ে বাংলাদেশি হলগুলো বাঁচানোর জন্য ভারতীয় ও পাকিস্তানি ছবি প্রদর্শনের অনুমতি চেয়ে ছিলো কিন্তু বঙ্গবন্ধু অনুমতি দেননি। আর তখন আমাদের দেশে সিনেমা হল ছিলো ১৫০টি আর এখন সিনেমা হলের সংখ্যা হচ্ছে ১২০০টি। ভারতীয় ও পাকিস্তানি ছবি প্রদর্শন ছাড়াই আমাদের সিনেমা হলের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে।
যাই হোক, আপনাদের নিকট আমার একটাই অনুরোধ, আপনারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রতিবাদ জানান; আর হলে গিয়ে ভুলেও ভারতীয় ছবি দেখবেন না। তাহলে এমনিতেই আমাদের সিনেমা হলগুলোতে ভারতীয় ছবি প্রদর্শন বন্ধ হয়ে যাবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।