আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঃঃঃ প্রিজন ভ্যানের গ্রিল ভেঙে দুই আসামি চম্পট !!! ঃঃঃ

ঃঃঃঃ চল বহুদূরে...নির্জনে আড়ালে লুকোই...ঃঃঃ পুলিশের প্রিজন ভ্যানের গ্রিল ভেঙে হত্যা ও চুরির মামলার দুই আসামি পালিয়ে গেছে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে সাভারের কাছাকাছি একটি জায়গায় এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর হওয়ার পর ঢাকার আদালত থেকে তাদের সাভার ও আশুলিয়া থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার পুলিশের এক সুবেদারসহ প্রিজন ভ্যানের চালক ও পাঁচ কনস্টেবলকে বরখাস্ত করা হয়েছে। পালিয়ে যাওয়া আসামিরা হলেন, সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সামাইল গ্রামের মেহেদী হাসান এবং গোপালগঞ্জের কাশিয়ানির সনু মোল্লা।

সাভার ও আশুলিয়া থানা সূত্রে জানা গেছে, হত্যা মামলার আসামি মেহেদী হাসানকে গত রোববার রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল সোমবার পাঁচ দিনের পুলিশ রিমান্ড চেয়ে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। অপর দিকে চুরির মামলার সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে গতকাল সনু মোল্লাকে আশুলিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আদালত তাঁর এক দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

সাভার সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. মনোয়ার হোসেন জানান, রিমান্ড মঞ্জুর হওয়ার পর আসামিদের পুলিশের প্রিজন ভ্যানে করে আদালত থেকে সাভার ও আশুলিয়ায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। রাজধানী ও সাভারের মাঝামাঝি কোনো এক স্থানে আসামি মেহেদী ও সনু প্রিজন ভ্যানের গ্রিল ভেঙে পালিয়ে যান। সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলাম মোল্লা জানান, মেহেদী হাসান সামাইল গ্রামের রবিউল ইসলাম হত্যা মামলার আসামি। মাসখানেক আগে এক মারামারির ঘটনায় রবিউল মারা যান। এ ব্যাপারে জনৈক মুক্তার হোসেন বাদী হয়ে সাভার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

ওই মামলায় অন্যদের সঙ্গে মেহেদী হাসানকেও আসামি করা হয়। আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বদরুল আলম জানান, একটি চুরির মামলায় সনুকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছিল। ঢাকার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছেন, ঘটনায় প্রিজন ভ্যানের চালক এক সুবেদার এবং পাঁচ কনস্টেবলকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।