আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দৃষ্টিভঙ্গি উদার উন্নত করতে বিকৃতিকে প্রতিভা বলতে হবে?

... মোবাইল অপারেটরের লাগাতার এসএমএসে যখন ইনবক্সে জরুরী মেসেজ আসার জায়গা থাকেনা তখন মেজাজটা যে কি খারাপ হয়! বসে বসে অনেক্ষন ধরে আজাইরা মেসেজগুলো ডিলিট করার পর এখন খুব শান্তি লাগছে। টিভি চ্যানেল ঘুরাতে ঘুরাতে হঠাৎ শুনলাম এঁলোমেঁলো বাঁতাঁসে উঁড়িয়েছিঁ শাঁড়ির আঁচল..... ছোটবেলায় এই নাসিকা সঙ্গীত শুনলেই মনেহত নাক আর গলার ভেতরের মাস্‌লগুলো ভাজ ভাজ হয়ে আসছে, নাকের ভেতর সুড়সুড়ি লাগত, কখন যে ঙঁঅ....ঙঁঅ...শব্দ করা শুরু করতাম টেরই পেতাম না। এখন তেমন হয়না, কিন্তু গানটা কানে যাওয়ার মুহূর্তের মধ্যেই মনেহয় কেউ কাঁটা চামচ দিয়ে মাথার ভেতর অনবরত খোঁচাচ্ছে,পাগল হওয়ার মত অবস্থা হয়। হাই বিটের গান শুনিনা তা না, শুনি, কিন্তু এটাতো রীতিমত নির্যাতন! যদি এ গানটাও ডিলিট করে দেয়া যেত! পৃথিবী থেকে! পারমানেন্ট ডিলিট! শান্তি পেতাম। মানব কল্যানে যদি কেউ অবদান রাখতে চায় আমার মনেহয় তার এধরনের ব্যাপারে খেয়াল করা উচিৎ।

ইস্‌ যদি কেউ এ কাজটা করত! কিন্তু যখন প্রথম বের হয় সেসময়ের খুব হিট গান ছিল এটা, এমন নির্যাতনকারী একটা গান কিভাবে সুপার হিট হয় বুঝিনা। তখন আমি অনেক ছোট, প্রাইমারিতে পড়ি, বোধয় ৯০ এর দশকে। বিটিভিতে বিভিন্ন ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে শিল্পিকে দাওয়াত করে এনে এই গান গাওয়ানো হয়, শিল্পি হাত-আঙ্গুল-চোখ, শাড়ির আঁচল-কোমর দুলিয়ে, বাতাসে উড়িয়ে, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে-ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দর্শক শ্রোতাদের গান শুনিয়ে মুগ্ধ করতেন। দর্শক সারিতে কেউ কেউ আবার উঠে দাঁড়িয়ে উত্তেজনায় নাচানাচিও শুরু করত, এত ভাল লাগত এই গান! অনেকের ঘরের লাউড স্পীকার থেকে শুরু করে পাড়ার মোড়ের পান দোকানে সব জায়গায় বাজত এই গান। কিভাবে সম্ভব! কেমন ছিল আমাদের তখনকার তরুন সমাজের রুচি? যা পাই তাই খাই টাইপের? জানি, তখন আপেল মাহমুদ-বশির আহমেদ পরবর্তী সুবীর নন্দী-ফাতেমা তুজ্জোহরা-আব্দুল হাদী টাইপের শিল্পীদের ধিমা তালের আধুনিক গান তরুণ সমাজের চাহিদা মেটাতে পারছিলনা, দেশের বাইরের তথা পশ্চিমা হাওয়াও তখন বিস্তৃত পরিধিতে বইছিল বলে পশ্চিমা সঙ্গীতের অস্থিরতা আর চেচামেচির প্রতি তরুণ সমাজের আকর্ষনটাও বিস্তৃত হচ্ছিল।

গানের কথায় অর্থ থাকুক আর না থাকুক হাউকাউ করে গাইলেই যেন সে গানে প্রাণ পাওয়া যায় আর দেশী গান শুনলে যেন নিজেকেই মৃত মনে হয়। গানের ভূবনের সেই শুন্যতায় হঠাৎ এসে যারা হাউকাউ শুরু করে দিল তারাই হিট হয়ে গেল, হয়তো তরুণ সমাজের ক্ষুধা এতই বেশি ছিল অথবা তৎকালীন দেশী গানে তারা এতটাই বিমুখ ছিল যে একজন এসে চিৎকার করে, ড্রাম ঢোল পিটিয়ে আমি গান গাই না বলে আমি গু খাই বললেও তা শুনতে ভাল লাগত, আর যদি গাঁজা খেয়ে এসে চিৎকার দিত তাহলেত কথাই নাই, সে হত সুপার ডুপার হিট! হায়রে রুচি! অভাব আসলেই মানুষের রুচিবোধ নষ্ট করে দেয়। বর্তমান সময়ের গানগুলো যে খুব উন্নত বা সবগুলোই ভাল তা নয় কিন্তু সেই অন্ধকার যুগের তুলনায় ভাল আর সবচেয়ে বড় কথা হল বর্তমান সমাজ আগের মত অন্ধ ভাবে জোয়ারে ভাসেনা বোধয়। এখন খারাপ গান ভাল গান দুটোই হয়, ভাল হলে তা গ্রহনযোগ্যতা পায় নয়তো না। এধরনের অনেক নির্যাতনকারী গান আছে এগুলো সব পারমানেন্টলি ডিলিট করে দিতে ইচ্ছা হয় ইদানীং যখন মিডিয়ার মাথায় পুঁজিবাদ জেঁকে বসেছে তখন খেয়াল করলাম সংবাদ পাঠক, উপস্থাপক বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের হোস্টদের মধ্যে জিভ লম্বা নয়তো চোখটা অস্বাভাবিক ভাবে তীর্যক নয়তো কথা বলার সময় চেহারার এমন কোনও না কোনও অঙ্গ বা উচ্চারন বিকৃত হয় যা দর্শকের মনযোগে বিভ্রাটসহ বিরক্তি উৎপাদন করে।

সম্ভবত মোস্তফা সারোয়ার ফারুকীর নাটকের নায়িকাদের ঠোঁট উল্টেপাল্টে ভাজ করে কথা বলার বিরক্তিকর সেক্সি প্রচলন শুরু হওয়ার পর থেকে মিডিয়ার প্রায় অনেকেই এটা ফলো করে কিন্তু আমি বলছি যারা জন্মগতভাবেই এমন মিডিয়ায় তাদের হঠাৎ সংখ্যাধিক্যের কথা। আগে জানতাম ক্যামেরার সামনে কাজ করতে হলে আর যাই থাকুক না থাকুক বা চেহারা ভাল হোক বা না হোক উচ্চারন ও উচ্চারন ভঙ্গী স্পষ্ট, সুন্দর, স্বাভাবিক হতেই হবে, কিন্তু এখন দেখছি অস্বাভাবিকতার জয় জয়কার। যারা জন্মগত ভাবে এমন ঠোঁট উল্টানো বা কথা বলার সময় মনেহয় চোখ বেরিয়ে আসবে নয়তো কেঁদে দিবে এক্ষুনি নয়তো জিভ লম্বা হওয়ায় উচ্চারন অস্পষ্ট তাদেরকে আঘাত বা হেয় করার জন্য বলছিনা, তাদের এমন কোনও প্রতিভা যদি থাকে যেখানে অস্বাভাবিকতার প্রকাশ নেই তা অবশ্যই প্রশংসনীয় এবং বিকাশের সুযোগ দেয়া উচিত মনেকরি। যেমন যার উচ্চারন বা কন্ঠ সুন্দর কিন্তু কথা বলার সময় চোখ-মুখ এমন ভাবে বিকৃত হয় যা বিরক্তিকর এবং দর্শক-শ্রোতার মনযোগ নষ্ট করে তাহলে তাকে ক্যামেরার সামনে না এনে পিছনে কাজ করার সুযোগ দেয়া উচিত বা রেডিওতে সুযোগ দেয়া উচিত যেখানে বিকৃতিটা ঢাকা আর প্রতিভার পূর্ন মূল্যায়ন হবে। কিন্তু মিডিয়ায় এদের হঠাৎ সংখ্যাধিক্যের কারনটা কি? চ্যানেলের সংখ্যা এত বৃদ্ধি পেয়েছে যে শিল্পি বা কর্মীর অভাব হচ্ছে তাই যাকে হাতের কাছে পাওয়া যায় তাকেই নিয়ে নেয়া হচ্ছে নাকি প্রকৃত সৌন্দর্য্য বা ফ্যাশন এদের মধ্যেই আর আমি তা বুঝতে পারছিনা? সমস্যা কি আমার নাকি বিরক্তিকর আচরনকারী শিল্পীর নাকি মিডিয়া কর্তৃপক্ষের? দর্শকের রুচিবোধ এখন কোন পর্যায়ে আছে, দর্শক কি বিকৃতিতেই আকৃষ্ট হয় তাই মিডিয়া বিকৃতির বানিজ্য করছে, জোর করে দর্শককে বিকৃতিতে অভ্যস্ত করছে?মোবাইল অপারেটরের লাগাতার এসএমএসে যখন ইনবক্সে জরুরী মেসেজ আসার জায়গা থাকেনা তখন মেজাজটা যে কি খারাপ হয়! বসে বসে অনেক্ষন ধরে আজাইরা মেসেজগুলো ডিলিট করার পর এখন খুব শান্তি লাগছ।

টিভি চ্যানেল ঘুরাতে ঘুরাতে হঠাৎ শুনলাম এঁলোমেঁলো বাঁতাঁসে উঁড়িয়েছিঁ শাঁড়ির আঁচল..... ছোটবেলায় এই নাসিকা সঙ্গীত শুনলেই মনেহত নাক আর গলার ভেতরের মাস্‌লগুলো ভাজ ভাজ হয়ে আসছে, নাকের ভেতর সুড়সুড়ি লাগত, কখন যে ঙঁঅ....ঙঁঅ...শব্দ করা শুরু করতাম টেরই পেতাম না। এখন তেমন হয়না, কিন্তু গানটা কানে যাওয়ার মুহূর্তের মধ্যেই মনেহয় কেউ কাঁটা চামচ দিয়ে মাথার ভেতর অনবরত খোঁচাচ্ছে,পাগল হওয়ার মত অবস্থা হয়। হাই বিটের গান শুনিনা তা না, শুনি কিন্তু এটাতো রীতিমত নির্যাতন! যদি এ গানটাও ডিলিট করে দেয়া যেত! পৃথিবী থেকে! পারমানেন্ট ডিলিট! শান্তি পেতাম। মানব কল্যানে যদি কেউ অবদান রাখতে চায় আমার মনেহয় তার এধরনের ব্যাপারে খেয়াল করা উচিৎ। ইস্‌ যদি কেউ এ কাজটা করত! কিন্তু যখন প্রথম বের হয় সেসময়ের খুব হিট গান ছিল এটা, এমন নির্যাতনকারী একটা গান কিভাবে সুপার হিট হয় বুঝিনা।

তখন আমি অনেক ছোট, প্রাইমারিতে পড়ি, বোধয় ৯০ এর দশকে। বিটিভিতে বিভিন্ন ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে শিল্পিকে দাওয়াত করে এনে এই গান গাওয়ানো হয়, শিল্পি হাত-আঙ্গুল-চোখ, শাড়ির আঁচল-কোমর দুলিয়ে, বাতাসে উড়িয়ে, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে-ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দর্শক শ্রোতাদের গান শুনিয়ে মুগ্ধ করতেন। দর্শক সারিতে কেউ কেউ আবার উঠে দাঁড়িয়ে উত্তেজনায় নাচানাচিও শুরু করত, এত ভাল লাগত এই গান! অনেকের ঘরের লাউড স্পীকার থেকে শুরু করে পাড়ার মোড়ের পান দোকানে সব জায়গায় বাজত এই গান। কিভাবে সম্ভব! কেমন ছিল আমাদের তখনকার তরুন সমাজের রুচি? যা পাই তাই খাই টাইপের? জানি, তখন আপেল মাহমুদ-বশির আহমেদ পরবর্তী সুবীর নন্দী-ফাতেমা তুজ্জোহরা-আব্দুল হাদী টাইপের শিল্পীদের ধিমা তালের আধুনিক গান তরুণ সমাজের চাহিদা মেটাতে পারছিলনা, দেশের বাইরের তথা পশ্চিমা হাওয়াও তখন বিস্তৃত পরিধিতে বইছিল বলে পশ্চিমা সঙ্গীতের অস্থিরতা আর চেচামেচির প্রতি তরুণ সমাজের আকর্ষনটাও বিস্তৃত হচ্ছিল। গানের কথায় অর্থ থাকুক আর না থাকুক হাউকাউ করে গাইলেই যেন সে গানে প্রাণ পাওয়া যায় আর দেশী গান শুনলে যেন নিজেকেই মৃত মনে হয়।

গানের ভূবনের সেই শুন্যতায় হঠাৎ এসে যারা হাউকাউ শুরু করে দিল তারাই হিট হয়ে গেল, হয়তো তরুণ সমাজের ক্ষুধা এতই বেশি ছিল অথবা তৎকালীন দেশী গানে তারা এতটাই বিমুখ ছিল যে একজন এসে চিৎকার করে, ড্রাম ঢোল পিটিয়ে আমি গান গাই না বলে আমি গু খাই বললেও তা শুনতে ভাল লাগত, আর যদি গাঁজা খেয়ে এসে চিৎকার দিত তাহলেত কথাই নাই, সে হত সুপার ডুপার হিট! হায়রে রুচি! অভাব আসলেই মানুষের রুচিবোধ নষ্ট করে দেয়। বর্তমান সময়ের গানগুলো যে খুব উন্নত বা সবগুলোই ভাল তা নয় কিন্তু সেই অন্ধকার যুগের তুলনায় ভাল আর সবচেয়ে বড় কথা হল বর্তমান সমাজ আগের মত অন্ধ ভাবে জোয়ারে ভাসেনা বোধয়। এখন খারাপ গান ভাল গান দুটোই হয়, ভাল হলে তা গ্রহনযোগ্যতা পায় নয়তো না। এধরনের অনেক নির্যাতনকারী গান আছে এগুলো সব পারমানেন্টলি ডিলিট করে দিতে ইচ্ছা হয় ইদানীং যখন মিডিয়ার মাথায় পুঁজিবাদ জেঁকে বসেছে তখন খেয়াল করলাম সংবাদ পাঠক, উপস্থাপক বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের হোস্টদের মধ্যে জিভ লম্বা নয়তো চোখটা অস্বাভাবিক ভাবে তীর্যক নয়তো কথা বলার সময় চেহারার এমন কোনও না কোনও অঙ্গ বা উচ্চারন বিকৃত হয় যা দর্শকের মনযোগে বিভ্রাটসহ বিরক্তি উৎপাদন করে। সম্ভবত মোস্তফা সারোয়ার ফারুকীর নাটকের নায়িকাদের ঠোঁট উল্টেপাল্টে ভাজ করে কথা বলার বিরক্তিকর সেক্সি প্রচলন শুরু হওয়ার পর থেকে মিডিয়ার প্রায় অনেকেই এটা ফলো করে কিন্তু আমি বলছি যারা জন্মগতভাবেই এমন মিডিয়ায় তাদের হঠাৎ সংখ্যাধিক্যের কথা।

আগে জানতাম ক্যামেরার সামনে কাজ করতে হলে আর যাই থাকুক না থাকুক বা চেহারা ভাল হোক বা না হোক উচ্চারন ও উচ্চারন ভঙ্গী স্পষ্ট, সুন্দর, স্বাভাবিক হতেই হবে, কিন্তু এখন দেখছি অস্বাভাবিকতার জয় জয়কার। যারা জন্মগত ভাবে এমন ঠোঁট উল্টানো বা কথা বলার সময় মনেহয় চোখ বেরিয়ে আসবে নয়তো কেঁদে দিবে এক্ষুনি নয়তো জিভ লম্বা হওয়ায় উচ্চারন অস্পষ্ট তাদেরকে আঘাত বা হেয় করার জন্য বলছিনা, তাদের এমন কোনও প্রতিভা যদি থাকে যেখানে অস্বাভাবিকতার প্রকাশ নেই তা অবশ্যই প্রশংসনীয় এবং বিকাশের সুযোগ দেয়া উচিত মনেকরি। যেমন যার উচ্চারন বা কন্ঠ সুন্দর কিন্তু কথা বলার সময় চোখ-মুখ এমন ভাবে বিকৃত হয় যা বিরক্তিকর এবং দর্শক-শ্রোতার মনযোগ নষ্ট করে তাহলে তাকে ক্যামেরার সামনে না এনে পিছনে কাজ করার সুযোগ দেয়া উচিত বা রেডিওতে সুযোগ দেয়া উচিত যেখানে বিকৃতিটা ঢাকা আর প্রতিভার পূর্ন মূল্যায়ন হবে। কিন্তু মিডিয়ায় এদের হঠাৎ সংখ্যাধিক্যের কারনটা কি? চ্যানেলের সংখ্যা এত বৃদ্ধি পেয়েছে যে শিল্পি বা কর্মীর অভাব হচ্ছে তাই যাকে হাতের কাছে পাওয়া যায় তাকেই নিয়ে নেয়া হচ্ছে নাকি প্রকৃত সৌন্দর্য্য বা ফ্যাশন এদের মধ্যেই আর আমি তা বুঝতে পারছিনা? সমস্যা কি আমার নাকি বিরক্তিকর আচরনকারী শিল্পীর নাকি মিডিয়া কর্তৃপক্ষের? দর্শকের রুচিবোধ এখন কোন পর্যায়ে আছে, দর্শক কি বিকৃতিতেই আকৃষ্ট হয় তাই মিডিয়া বিকৃতির বানিজ্য করছে, জোর করে দর্শককে বিকৃতিতে অভ্যস্ত করছে? ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.