আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কফি খান, ‘হেপাটাইটিস সি’ হটান

প্রাণখোলা হাসির শব্দ শুনতে ভালোবাসি তবে সে হাসি হতে হবে স্বর্তস্ফূর্ত এবং মুখ খুলে। মুখ টিপে হাসার চেয়ে অট্টহাসিই আমাদের সত্যিকার প্রভাবিত করে এবং হাসির সংক্রমণ ঘটায়। কফি খান, ‘হেপাটাইটিস সি’ হটান. এমনটাই বলছে মার্কিন মুলুকের একটি গবেষণা. তাতে বলা হয়েছে, দীর্ঘস্থায়ী লিভারের অসুখ নিয়ে ‘হেপাটাইটিস সি’-তে মারাত্মক ভাবে আক্রান্ত রোগী দিনে তিন-চার কাপ কফি খেলে তাঁর রোগমুক্তির সম্ভাবনা বেড়ে যায়. আর এই রোগে যে সব আক্রান্ত 'পেজিন্টাফেরন প্লাস রিবাভিরিন’ চিকিত্সা নিচ্ছেন, তাঁরা যদি দিনে তিন থেকে চার কাপ কফি খান তাহলে অনেক ভাল সাড়া মিলবে. সম্প্রতি ওয়াশিংটনের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইন্সটিটিউট’-এর এক গবেষণাতেই এই তথ্য সামনে এসেছে. কফির অজস্র গুণ রয়েছে. ‘হেপাটাইটি সি’-এর সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা তাতে নতুন সংযোজন. 'গ্যাস্ট্রোএনটেরালজি' পত্রিকা 'ন্যাশনাল ক্যান্সার ইন্সটিটিউট'এর গবেষক নিল ফ্রিডম্যানকে উদ্ধৃত করে বলেছে, কফি খাওয়ার সঙ্গে 'লিভার এনজাইম' কমার সম্পর্ক রয়েছে. কফি খেলে লিভার ক্যান্সারের সম্ভাবনাও কমে যায়. তবে এই তথ্যটি নিয়ে আরও বিস্তারিত গবেষণা চলছে. দেখা গিয়েছে, ‘হেপাটাইটি সিট আক্রান্তদের মধ্যে ৭৫ শতাংশই প্রথমে এই রোগের লক্ষণ বুঝতে পারেন না. আর এই রোগীদের ২৫ শতাংশ ক্লান্তি, খিদে কমে যাওয়া, পেশীতে যন্ত্রণা বা জ্বরে ভোগেন. রোগের এই পর্বে চোখ বা গায়ের চামড়ায় হলুদে ভাব দেখা যায় না. ভাইরাসের আক্রমণ দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার পর লক্ষণ স্পষ্ট হয়. তখনই এই রোগ প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে. Source: ব্যুরো রিপোর্ট, স্টার আনন্দ

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।