আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গর্বিত মা!কারণ তিন কন্যাই পর্নোতারকা

Engineer Ashikujjaman Ashik খবরটোয়েন্টিফোর.কম: আপনার মা আপনাকে বা আপনার বোনটিকে ঠিকমতো উড়না পড়া নিয়ে বের হওয়ার জন্য বিশাল ভাষন দেয়। আবার কিছু মা গর্ববোধ করে সন্তানের নিজেদের পর্নো ব্যবসার কারনে। জ্বি হ্যা! ঠিকই পড়ছেন, নিজের তিন মেয়ে পর্নো তারকা হওয়ায় রীতিমতো গর্ববোধ করেন স্কটল্যান্ডের এক মা ক্রিস্টিন রেনডাল। তিন মেয়ে অ্যালিসিয়া, অ্যামান্ডা এবং কিম্বালি ইতিমধ্যেই এক্স-রেটেড লেট নাইট টেলিভিশন সেক্স চ্যাট চ্যানেলে উপস্থিতির মাধ্যমে একে তাদের পারিবারিক ব্যবসায় পরিণত করেছেন। বেশির ভাগই মধ্য রাতে পূর্ণ বয়স্কদের চ্যানেল বেবস্টেশনে নিজেকে তুলে ধরা ২৬ বছরের অ্যামান্ডা স্কটিশ নিউজকে বলেছেন, ঈশ্বরের নাম নিয়ে বলছি- আমরা যে কাজ করি তাতে আমাদের মা খুবই খুশি।

স্কুলে অ্যামান্ডা নিজেকে একজন প্রতিভাময়ী জিমন্যাস্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। তার মধ্যে জিমন্যাস্ট তারকা হওয়ার মতো সম্ভাবনাও ছিল। কিন্তু তিনি বলেন, ২০০৪ সালের গ্লাসগো কমনওয়েলথ গেমসে অংশ নেয়ার জন্য অনুশীলনের সময় অনুশীলনের চেয়ে স্কার্ট তুলে ধরার ক্ষেত্রেই তিনি বেশি মনোযোগ দিয়েছেন। অ্যামান্ডা বলেন, আমি স্কটল্যান্ডের জিমন্যাস্ট প্রতিযোগী হিসেবে বেশ ভালোই করছিলাম। কিন্তু আমাকে খুব বেশি স্কুল কামাই করতে হতো বলে মা আমাকে সেখান থেকে বের করে আনেন।

তখন আমি বেশ বেয়ারা হয়ে উঠেছিলাম। স্কুলে পড়াশোনা ঠিকমতো করতাম না বলে ১৪ বছর বয়সেই আমি স্কুল ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমার তখন বেশ সমস্যা হচ্ছিল। আমি একদিন একজনকে পেটানোর কারণে আমাকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। এরপর তিনি স্কটল্যান্ডের প্রতিভাময়ী জিমন্যাস্ট হওয়ার পরিবর্তে নাম লেখান পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে।

অ্যামান্ডা বলছিলেন কমনওয়েলথ গেমসে আমি স্কটল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করতে পারতাম। কিন্তু সেটা না করে আমি যোগ দিলাম পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে। তিন বোনের মধ্যে অ্যামান্ডাই প্রথম এক্স-রেটেড কাজে যোগ দেন। ২০০৪ সাল থেকে তিনি বেবস্টেশনে কাজ করছেন। তার বড় বোন ২৭ বছরের অ্যালিসিয়া সেক্স স্টেশন বা এলিটের মতো সেক্স চ্যাট চ্যানেলগুলোতে দু’বছর ধরে নিঃসঙ্গ পুরুষদের সেবা করে যাচ্ছেন।

তিনি ইতিমধ্যেই ক্যাটি কোল নামে বৃটেনের শীর্ষ পর্নো তারকায় পরিণত হয়েছেন। আর ছোট বোন ২২ বছরের কিম্বালিও সমপ্রতি পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত করেছেন। অ্যামান্ডা বলেন, মা নার্স হিসেবে হসপিটালে কাজ করেন। তিনি হাসপাতালের সব রোগীকেই বলে বেড়ান তার মেয়ে বেবস্টেশনে আছে। মায়ের বক্তব্য হচ্ছে এর মাধ্যমে তুমি যেহেতু অর্থ উপার্জন করছো।

তাই এ কাজের ব্যাপারে কোন আপত্তি নেই। লিংক: ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।