আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রথযাত্রার আয়োজক ইসকন নিয়ে কিছু কথা.........

ইইসমাইল রথযাত্রা উৎসব বুধবার শুরু, ইসকনের ব্যাপক আয়োজন ইন্টারন্যাশানাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনসাসনেস (ইসকন) বা হরেকৃষ্ণ আন্দোলন একটি হিন্দু বৈষ্ণব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। ১৯৬৬ সালে নিউ ইয়র্ক সিটিতে অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করে। ইসকনের মূল ধর্মবিশ্বাসটি শ্রীমদ্ভাগবত ও ভগবদ্গীতা গ্রন্থদ্বয়ের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এই সংগঠন গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্মের অনুগামী। উক্ত মতটি খ্রিষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে প্রবর্তিত হয় এবং ১৯৩০-এর দশক থেকে পাশ্চাত্য সমাজে ধর্মান্তরণের কাজ শুরু করে।

ভক্তিযোগ এই সংগঠনের মূল উপজীব্য। তাদের কল্পিত ভগবান কৃষ্ণকে তুষ্ট করাই এই প্রতিষ্ঠানের ভক্তদের জীবনের মূল লক্ষ্য বলে বিবেচিত হয়। বর্তমানে সারা বিশ্বে ইসকনের ৪০০টিরও বেশি কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ৬০টি খামার সংগঠন (কয়েকটি স্বনিযুক্তি প্রকল্প সহ), ৫০টি বিদ্যালয় ও ৯০টি ভোজনালয়। বর্তমানে পূর্ব ইউরোপে (সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর) ও ভারতে এই সংগঠনের সদস্যসংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

ইসকনের কাজটা কী? তারা পুরো দুনিয়া ঘুরে ঘুরে পঞ্চগব্যের ওপর লেকচার দিয়ে বেড়ায়। পঞ্চগব্য হলো দুধ, দৈ, ঘি, গোমূত্র ও গোবর। গোমূত্র ও গোবর নিয়ে তাদের যে মহাপরিকল্পনা তা শুনলে যে কারো চোখ কপালে উঠবে। আগ্রহীরা এই ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারেন। প্রমাণিত ভিডু http://www.youtube.com/watch?v=IVrEN32kUKk গুগলে cow urine iskcon লিখে সার্চ দিলে এরকম ভুরি ভুরি ওয়েবসাইট বের হয়ে আসবে যেগুলো ইসকন ভারতে যে গোমূত্রের পণ্য বাজারজাত করছে তার বিবরণ রয়েছে।

এরকম একটি ওয়েবসাইট http://www.goshala.com  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।