আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ক্ষেপেছেন ঐশ্বরিয়া!

সংবাদমাধ্যমের ওপর ভীষণ চটেছেন সাবেক মিস ইউনিভার্স ঐশ্বরিয়া রাই। গুজব রটেছিল অভিষেক বচ্চন পত্নি ঐশ্বরিয়া ১১-১১-১১ তারিখে সন্তান প্রসব করবেন। পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলো ১১ নভেম্বরকে সামনে রেখে খবর তৈরির প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ে! অন্যদিকে বাজিকররাও বাজি ধরা শুরু করে ১১-১১-১১ তারিখে ঐশ্বরিয়া সন্তান জন্ম দিবেন নাকি দিবেন না তা নিয়ে। ওই তারিখ এগিয়ে আসতেই কিছু মিডিয়া খবর ছাপে, সন্তান জন্ম দিতে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সাবেক মিস ইউনিভার্স। এমনকি কেউ কেউ ‘হাসপাতাল বেডে বিশ্রামরত’ ঐশ্বরিয়ার ছবিও ছাপে! ১১ নভেম্বর গুজব ছড়ায় ‘পুত্রসন্তানের মা হয়েছেন ঐশ্বরিয়া’।

এই গুজবের সাথে সাথে অভিনন্দনের প্লাবনে ভেসে যাবার জোগাড় হন ঐশ্বরিয়ার স্বামী অভিষেক বচ্চন এবং শ্বশুর অমিতাভ বচ্চন। কিন্তু বচ্চন পরিবার জানিয়েছে, সব খবরই ভূয়া! ১১-১১-১১ তারিখে সন্তান জন্ম দেয়ার কোনো পরিকল্পনাই ছিল না ঐশ্বরিয়ার। এমনকি সন্তান জন্ম দিতে হাসপাতালে ভর্তির যে খবর ছাপা হয়েছিল তাও ভুয়া! এখনো স্বাভাবিক চেক-আপ করে যাচ্ছেন তিনি। গুজবে ক্লান্ত ঐশ্বরিয়া ভীষণ চটেছেন ভুয়া খবর রচনাকারী মিডিয়ার উপর। তার পক্ষ থেকে গতকাল এক বিবৃতি দেয়া হয়েছে।

এতে তার সন্তানপ্রসব সংক্রান্ত সব আপত্তিকর গুজবগুলো অস্বীকার করা হয়েছে। বিবৃতিতে ঐশ্বরিয়া বলেছেন, এক শ্রেণীর গুজব রটনাকারী মিডিয়া খবর ছেপেছিল, ১১-১১-১১ তারিখে যদি স্বাভাবিক প্রসব না হয় তবে দরকার হলে সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে আমি নবজাতককে পৃথিবীতে আনব। এসব একেবারেই মিথ্যা। শুধু তাই নয়, অনাগত সন্তান সংক্রান্ত যত খবর দেয়া হচ্ছে তার বেশিরভাগই মিথ্যা। সর্বোপরি মিডিয়াকে গুজব না ছড়ানোর এবং ভক্তদের সেই গুজবে কান না দেয়ার অনুরোধ করেছেন সাবেক এই বিশ্ব সুন্দরী।

এনডিটিভি। http://www.statenewsbd.com/?p=2966 ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।