আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল সেরা ৫ ঘড়ি

যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে. সময় দেখার জন্য কিংবা ফ্যাশন এর জন্য যেভাবে হোক না কেন ঘড়ি আমাদের অতি জরুরি একটা জিনিস। নানারকম ব্র্যান্ড এর ঘড়ি বাজারে পাওয়া যায়। কেউ হয়ত ২০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে ঘড়ি পরতেই বেশি পছন্দ করেন। কেউ বা আবার ব্র্যান্ড এর ঘড়ি ছাড়া পরেন না। এর দাম হয়ত ২, ০০০ টাকা থেকে শুরু হয়।

আজকে আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল সেরা ৫ ঘড়ি নিয়ে। দেখুন তো আপনার পছন্দ হয় কি না। ১। ২০১ ক্যারেট চপার্ড দাম মাত্র ২৫ মিলিয়ন ডলার এই ঘড়ি তৈরি করতে লেগেছে ১৫ ক্যারেট পিঙ্ক ডায়ামন্ড, ১২ ক্যারেট ব্লু ডায়ামন্ড, ১১ ক্যারেট সাদা ডায়ামন্ড, এবং আরো ১৬৩ ক্যারেট সাদা, হলুদ ডায়ামন্ড ছড়ানো আছে। সব মিলিয়ে ২০১ ক্যারেট।

তাই এর নাম হয়েছে এরকম। ২। প্যাটেক ফিলিপস সুপারকম্পলিকেশন দাম মাত্র ১১ মিলিয়ন ডলার ১৯৩২ সালে তৈরি করা হয় এই পকেট ঘড়ি যা ১৮ ক্যারেট গোল্ড এর। ৩। প্যাটেক ফিলিপস প্লাটিনাম দাম মাত্র ৪ মিলিয়ন ডলার ২০০২ সালে এই ঘড়ি বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল তালিকায় প্রথমে ছিল।

এই ঘড়ির সুবিধা হল এটা ২৪ ঘন্টা বিভিন্ন দেশের সময়সুচি জানায়। ৪। ভাচেরন কন্সটানটিন টুর দা ইল দাম মাত্র দেড় মিলিয়ন ডলার এই ঘড়ি বেশ কম্পলেক্স ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। এর ৮৩৪ টা পার্টস সাথে ১০, ০০০ এর উপর উৎপন্ন করতে পারে ১ বছরে। ২ টা ফেইসে ডিজাইন করা একই টাইম দেখায় আর প্রতিটি কেইস গোল্ড দিয়ে বানানো।

বিশ্বে এই ঘড়ি মাত্র ৭ টা ইউনিট বানানো হয়েছে। ৫। প্যাটেক ফিলিপস স্কাই মুন টুরবিলিয়ন দাম মাত্র ১ দশমিক ৩ মিলিয়ন ডলার এই ঘড়ি তৈরি করা হয়েছে ৬৮৮ পার্টস দিয়ে এবং সুপার স্মল সাইজের। প্লাটিনাম দিয়ে এর কেইস বানানো। বছরে মাত্র ২ পিস ঘড়ি তৈরি করা হয়।

প্লাটিনাম সিরিজ ছাড়াও আছে রোজ গোল্ড ডিজাইন। বিঃদ্রঃ গুগল থেকে ধার নেয়া। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.