সাবধান !!! আমি কিন্তু নির্ঘুম.!!!....। গত ২৩ মার্চ শাপলা চত্বরে মাওলানা ফরীদ
উদ্দিন মাসউদ আহুত মহাসমাবেশে জনবল
বাড়ানোর জন্য বেশ কিছু মাদ্রাসা বন্ধ করে ছাত্র-শিক্ষকদের উপস্থিত করানো উদ্যোগ নেয়া হয়। রাজধানী’র রামপুরা হাজীপাড়াস্থ মাওলানা ফরীদ উদ্দিন মাসউদের প্রতিষ্ঠিত ইক্বরা বাংলাদেশ মাদ্রাসার ছাত্র- শিক্ষকদের স্বাক্ষর নিয়ে জোরপূর্বক শাপলা চত্বরের সমাবেশে আনা হয়। কোন কোন শিক্ষক ও ছাত্র শাপলা চত্বরের
মহাসমাবেশে যেতে আপত্তি তোললে তাদের মাদ্রাসার খাবার বন্ধ করে দেয়ার হুমকি দেয়া হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে মাদ্রাসার একজন শিক্ষক এই তথ্য জানান।
শুক্রবার সকালে রমনা থানার ওসি মালিবাগ রেলগেটস্থ মাদ্রাসাতুত তাকওয়া’র প্রিন্সিপালকে ডেকে থানায়
নিয়ে ধমকের সুরে বলেন, শনিবার শাপলা চত্বরে মাওলানা ফরীদ উদ্দিন মাসউদের মহাসমাবেশে সকল ছাত্র-শিক্ষক নিয়ে উপস্থিত থাকতে হবে। বাস ভাড়ার খরচপাতি যা’ লাগে দেয়া হবে। মাওলানা ফরীদ উদ্দিন মাসউদের মহাসমাবেশ সফলের জন্য একজন থানার ওসি’র চাপাচাপি’র ব্যাপারে মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল বিস্মিত হয়ে মাদ্রাসায়
ফিরে গিয়ে শনিবার সকালেই মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা করে দেন। মাদ্রাসার ছাত্র- শিক্ষকরা ফরীদ উদ্দিন মাসউদের মহাসমাবেশকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেন। এছাড়া কিশোরগঞ্জের একটি মাদ্রাসার সকল ছাত্র-শিক্ষকদের গত শনিবারের মহাসমাবেশে আসার জন্য কয়েকটি বাস
পাঠানোর উদ্যোগ নেয়া হয়।
কিন্ত কোন শিক্ষক
ও ছাত্র ফরীদ উদ্দিন মাসউদের
মহাসমাবেশে আসতে রাজি হয়নি। পরে বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার জন্য তাৎক্ষণিক
একটি মাহফিল করার উদ্যোগ
নেয়া হয়েছে । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।