আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এক দরবেশ বাবার গল্প..

বাংলাদেশের মাটি দিয়ে গড়া এক মানুষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শেষের দিকে, দরবেশ বাবাকে ঢাকলেন নেত্রী। সবে মাত্র কারাগার থেকে বেরিয়েছেন নেত্রী। দরবেশ বাবা হন্তদন্ত হয়ে ঢুকলেন। নেত্রীর পায়ে সালাম দিয়ে দরবেশ বাবা গদগদভাবে বসে রইলেন। নেত্রী দরবেশ বাবাকে দেখে বললেন, দাড়ী আরও একটু লম্বা করো।

যাতে পাবলিক তোমারে চিটিং না ভাবে। দরবেশ বাবা বললেন, বেশ তাই হবে। এবার নেত্রী সবাইকে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বললেন। সবাই বের হলো..নেত্রী বললো। জানলাম, ওয়ান ইলেভেন পার্টিরা নাকি কোটি কোটি টাকা কামাইছে।

সিন্দুকে ঢুকে গেছে সব টাকা। এ টাকা কেমনে বের করা যায়। দরবেশ বাবা নেত্রীকে বললেন, আপনি চিন্তা করবেন না। এক ফুৎকারে সবাইরে ফতুর করে দেবো। নেত্রী বললেন, পারবা তো..দরবেশ বাবা অভয় দিয়ে বললেন, আপনি শুধু আমার দিকে নজর রাখেন আর দেখেন।

তবে আপনারে ক্ষমতা পাইতে হইবো। নেত্রী বললেন, চিন্তার কোন কারন নেই ক্ষমতা আমি পাইবো। ক্ষমতা পাইলেন, দরবেশ বাবা ফুৎকার দিলেন..এক ফুৎকারে সব ফতুর..তত্ত্বাবধায়কের উত্তর পাড়ার লোকজন ফতুর, ব্যবসায়ীরা পতুর, ব্যাংকাররা ফতুর..নেত্রী বললেন এবার ফুৎকার থামাও..দরবেশ বাবার ফুৎকার থামে না..এবার আম পাবলিক ফতুর। বন্ধ হলো ফুৎকার..ততক্ষনে সব শেষ..নেত্রী মহা চিন্তায়..বারবার বললেন, তোমারে কে বলেছে পাবলিক ফতুর করতে..এখন তো আমার ঘুম আসে না...কি করি..কত টাকা কামাইছো..৭ থেকে ১০০০০ কোটি টাকা..দরবেশ বাবা টাকার উপর ঘুমাই..আর দেখে পাবলিকের ক্যসাল..নেত্রীর ঘুম নাই এখন..স্বপ্ন দেখে খালি..পাবলিকের ফুৎকার শুরু হইতেছে কিনা এ আশঙ্কায়... ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।