আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সুখবর! সুখবর! সুখবর! সুখবর! সুখবর!

মৌলভীবাজারের রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্রে আরও সোয়া তিন ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের সন্ধান মিলেছে। দেশের গ্যাসের মজুদ যখন তলানির দিকে তখন নতুন এ গ্যাসের সন্ধান আশার আলো বলে বিবেচিত হচ্ছে। বাপেক্স জানিয়েছে সোয়া তিন টিসিএফ গ্যাসের মধ্যে এক টিসিএফ এখনই উত্তোলনযোগ্য। বাকিটা সম্ভাব্য মজুদ। তা তোলা যাবে কিনা তা নিশ্চিত হতে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োযন আছে।

বাপেক্সের হিসেবে নতুনভাবে পাওয়া গ্যাসের মূল্য সাড়ে ৩২ হাজার কোটি টাকা। রাষ্ট্রীয় তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন সংস্থা বাপেক্স এ গ্যাসের সন্ধানে ব্যয় করেছে মাত্র ৩৭ কোটি টাকা। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ত্রিমাত্রিক জরিপ চালিয়ে তারা গ্যাসের নতুন স্তরের সন্ধান পায়। উল্লেখ্য, পাকিস্তান আমলে ১৯৬০ সালে রশিদপুর গ্যাস ক্ষেত্রটি আবিষ্কৃত হয়। ১৯৯৩ সালে এখান থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।

তখন এখানে গ্যাসের মজুদ ছিল পৌনে দুই টিসিএফ। নতুন করে অনুসন্ধান চালিয়ে মাটির নিচে অনাবিষ্কৃত যে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে তার অনুমিত মজুদের পরিমাণ সোয়া তিন টিসিএফ। শুরু থেকে গ্যাস ক্ষেত্রটি বাপেক্স দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এখান থেকে দৈনিক উত্তোলিত হচ্ছে চার কোটি ঘনফুট গ্যাস। এ ক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন আরও ৫ কোটি ঘনফুট গ্যাস উত্তোলনের পরিকল্পনা নিয়েছে বাপেক্স।

স্মরন করা যেতে পারে, দেশে তীব্র গ্যাস সংকট দেখা দেওয়ায় বাপেক্সেকে দিয়ে ৫ টি গ্যাসক্ষেত্রে থ্রিডি সার্ভে করার উদ্যোগ নেয় পেট্রোবাংলা। বাপেক্সের তরুন প্রকৌশলীরা দেশেপ্রেমের পরিচয় দিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে জাতির জন্য একটি সুসংবাদ নিশ্চিত করেছে। আমর মনে করি, এ সাফল্যের মাধ্যমে বাপেক্স পুরো জাতিকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছে। বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে বাপেক্সের সামর্থের সর্বোত্তম সদ্ব্যবহারে রাষ্ট্রীয় এ সংস্থাকে সরকারের পক্ষ থেকে সব দিক দিয়ে মদদ দেওয়া হবে এমনটিই কাম্য। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.