অবিশ্বাস্য হলেও সত্য তিনবারের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নায়িকা পপির হাতে এখন মাত্র ৪টি ছবি। এগুলো হচ্ছে ‘পৌষ মাসের পিরিতি’, ‘শটকাটে বড় লোক’, ‘জীবন যন্ত্রণা’ ও ‘গার্মেন্ট কন্যা’। এর বাইরে ‘বৃষ্টির চোখে আগুন’ নামে যে ছবিটি ছিল সেটা ছবির নায়ক মান্নার মৃত্যুজনিত কারণে পুরোপুরি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। ছবির পরিচালক বদল, প্রযোজকের বিদেশে পড়ে থাকা, সর্বোপরি মান্নার কাজ অনেক বাকি থাকার কারণে এই ছবির কাজ শেষ হওয়ার কোন সম্ভাবনা দেখছেন না কেউ। পপির মতো সুন্দরী, সুঅভিনেত্রীর চলচ্চিত্রে ব্যস্ততা কমে যাওয়ার নেপথ্যে চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিচালকদের অনাগ্রহের পাশাপাশি পপির খামখেয়ালীকেও দায়ী করছেন তার ঘনিষ্ঠজনেরা।

ক্যারিয়ারের সেরা সময়টাকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেননি আলোচিত এই নায়িকা। ব্যক্তিগত নানা ঝুটঝামেলা তাকে পিছিয়ে দেয়। অবশ্য পপির অভিযোগ নির্মাতারা তার মতো অভিনেত্রীকে সঠিকভাবে ব্যবহার করেননি। যদিও অভিনেত্রী হিসেবে পপি তিনবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এক্ষেত্রে পপির অভিযোগ সঠিক নয় বলে চলচ্চিত্র বোদ্ধারা দাবি করছেন।

তবে তার হাতের ছবির সংখ্যা কমে যাওয়ার জন্য সবাই পপিকেই দায়ী করছেন। তাদের কথা পপি সময়কে কাজে লাগাতে চাননি। তিনি মনে রাখেননি যে সময় আর স্রোত কারও জন্য অপেক্ষা করে না। এসব কারণে এখন তার মতো সুঅভিনেত্রীর হাতেও মাত্র ৪টি ছবি। বর্তমানে অপু সাহারার মতো নায়িকা যেখানে চুটিয়ে কাজ করছেন সেখানে পপির এই অবস্থা সত্যিই বিস্ময়কর।

া সারা টিনি সেক্সস নিয়ে ....................................... ।