সাধারণ মানুষ নয়, সরকারি পর্যায়েও ট্রানজিট নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের সফরে ট্রানজিট নিয়ে কোন চুক্তি বা সমযোতা হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এ সফরে চট্রগ্রাম ও মংলা বন্দর ভারতকে ব্যবহার করা বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। যা একটি দ্বিপাক্ষিক বিষয়। আর ট্রানজিট হচ্ছে বহুপাক্ষিক বিষয়। এ চুক্তি করতে হলে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল এবং ভুটানের অংশগ্রহণ দারকার। যা এ চার দেশের মধ্যে চুক্তি হবে। এ কেই বলা হবে ট্রানজিট চুক্তি।তবে তিস্তা পানি চুক্তি নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় এখন বন্দর নিয়ে আলোচনা না হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।