পর্ব: ১
আমাদের এই অস্থির ভূখন্ডে একটু সুস্থির থাকার জন্য, একটু শান্তিতে থাকার জন্য আমরা কত কিছুই না করে থাকি।
ভালো খেতে চাই, ভালো পরতে চাই, ভালো বন্ধু চাই, ভালো পরিবেশ চাই...শুধু চাই আর চাই!!!
আমরা আশা করি আমাদের চাওয়াগুলো সব আমাদের সামনে আলাদিনের চেরাগের দৈত্য এসে হাজির করে দিবে। কিন্তু বাস্তব বড় নিষ্ঠুর। এখানে যোগ্যতমেরাই টিকে থাকবে...হায় হায়! তবে কি যারা কম যোগ্যতা সম্পন্ন তারা সব হারিয়ে যাবে এই ধরণী থেকে?! হ্যা, ব্যাপার টা অনেকটা সেরকমই।
আর তাই ডাইনোসর, ম্যামথ আরও অনেক প্রাণীই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে ক্রমান্বয়ে।
আমি/আমরা নিশ্চয় চাই না যে আমি/ আমরাও এভাবে হারিয়ে যাই।
আর চাইনা বলেই কি করে ভালো থাকা যায় তা আমাদের জানতে হবে। আজকে একেবারে সহজ একটা বিষয়ের অবতারণা করবো এই ভালো থাকার জন্য।
এলাচ তো চেনেন সবাই। যারা চেনেন না তারা আওয়াজ দিবেন..।
এই এলাচ কিভাবে আমাদের ভালো থাকতে সহায়তা করে জেনে নিন।
প্রাচীন কাল থেকেই মাউথ ফ্রেশনার হিসেবে ছো্ট এলাচ খাওয়া হয়। খুবই সুন্দর গন্ধযুক্ত হওয়াতে এই এলাচে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়। খাওয়ার পর মুখ শুদ্ধি হিসেবেও এই এলাচ খাওয়া হয়। শরবত, মিষ্টি এমনকি পোলাও, বিরিয়ানি ব্যঞ্জন বা তরকারিতেও সুন্দর গন্ধের জন্য ও সুস্বাদু করতে এলাচ ব্যবহার করা হয়।
ছোট এলাচ খেলে মন প্রফুল্ল হয়, মুখ সুগন্ধযুক্ত হয় এমন কি ত্বকেও সুঘ্রাণের সৃষ্টি হয়।
বৈজ্ঞানিক মতে, ছোট এলাচ সুগন্ধিত, হার্টের পক্ষে উপকারী, রুচিকর, উদ্দিপিত করে এবং হজম করায়, বাত হরণ করে, গ্যাস দূর করে, পেটের সব রকম অসুখ সারিয়ে দেয়। বমি ভাব, বমি উপশম করে।
তবে আর দেরি কেন...এখুনি শুরু করুন এই মন প্রফুল্লকারী এলাচের ব্যবহার।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।