আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইট মারলে যে পাটকেল খেতে হয় শেখ হাসিনা প্রধান মন্ত্রী হয়ে তা ভলেই বসে আছে

আমি ফিফা চেয়ারম্যান হতে চাই। চেয়ারম্যান হলে আমার নাম হবে জন ফু সোহেল কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনকারীদের শনাক্ত করে সব ধরনের চাকরিতে অযোগ্য করার প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় দেওয়া সূচনা বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটা প্রথা নিয়ে আন্দোলনের নামে যারা ভাঙচুর করছে তাদের ছবি সংগ্রহ করে রাখা হবে। ছবি দেখে পরীক্ষার সময় তাদের শনাক্ত করে ডিসকোয়ালিফাই করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা আন্দোলনের নামে ভাঙচুর করে তারা কিসের মেধাবী? মেধাবীরা এ ধরনের কাজ করতে পারে না। যারা ভাঙচুর করেছে তারা কখনোই চাকরি পাবে না বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। সামাজিক মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কিছু প্রতিক্রিয়া বিশিষ্ট অভিনেতা হাসান মাসুদ তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘কোটা-পদ্ধতির বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে যারা ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও স্থাপনা ধ্বংস করেছে, তাদের পিএসসির অধীনে কোনো চাকরি হবে না। ’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার দলীয় ছাত্র সংগঠনের ছাত্ররা যখন দুই গ্রুপে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি করে, টেন্ডার নিয়ে সংঘাতে মেতে ওঠে, অবুঝ ছোট শিশু মারা যায় তাদের সেই গোলাগুলির মধ্যে পড়ে, তারপর তারা কি পিএসসির অধীনে চাকরি পায় অথবা পাবে???? রবিউল হোসেন লিখেছেন, আজ প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য হাজার হাজার মেধাবী র হতাশার জন্ম দিবে। তিনি এমন ভাবে বললেন যেন ছাত্র সমাজ তার কাছে চাকরি ভিক্ষা চাইছে ; যেন psc তার দলীয় সংগঠন।

ছাত্র সমাজকে আবার তার অতীত উজ্জ্বল ভূমিকায় অগ্রসর হতে হবে। না হলে কোটার জীবন শেষ। । Multi Mahmud লিখেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জাতির জনক ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শন করে বলতে চাই, মুক্তিযুদ্ধ শুধু আপনার এবং ২ লক্ষ মুক্তিযোদ্ধার পরিবার করে নাই, এদেশের আরো আপামর জনতা মুক্তিযুদ্ধ করেছিল সেই সময়ে, ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী প্রাণ দিয়েছিল বাংলা মায়ের সম্ভ্রম বাঁচাতে। আপনি প্রশ্ন তুলেছেন “তবে কি নারীরা চাকরি করবে না” প্রশ্ন তুলে বলেন, “যারা প্রতিবন্ধী, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান- তারা কি পাবলিক সার্ভিস কমিশনে চাকরি করবে না?” হ্যাঁ অবশ্যই করবেন, তবে সেটা যোগ্যতা থাকলে।

একজন অযোগ্য ব্যক্তি কি করে এরকম দেশের সর্বচ্চ পর্যায়ের চাকরির আশা করে আমার বোধগম্য হয়না। Zunaed Imran লিখেছেন, আমরা আশা করছি সরকার এই শেষ সময়ে এসে বেফাঁস কথা একটু কম করে বলবেন যাতে বড় কোন মাসুল দিতে না হয় আমাদের। আমরা চাইনা চার দলীয় জোটের যেমন ভরাডুবি হয়েছিল ঠিক তেমনটি যেন মহাজোটের না হয়। Asad Himu লিখেছেন, দুঃখিত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পিএসসি কাকে নিয়োগ দিবে সেটা পিএসসির ব্যাপার, আপনার সেখানে অনধিকার চর্চা নাকরাই ভাল। পিএসসি একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এটা আপনার কোন পৈত্রিক সম্পত্তি নয় যে আপনি যা ইচ্ছা করবেন।

আপনি যদি নিজেকে পাকিস্তানের স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের উত্তরসূরী মনে করেন তাহলে ভিন্ন কথা। সামনে নির্বাচন জনগণ আপনাকে যে চাকরিটা দিয়েছে সেটা টিকিয়ে রাখতে পারেন কিনা দেখেন,তারপর অন্যের চাকরি নিয়ে মাথা ঘামাবেন। Alauddin Mohammad লিখেছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কোটাসংস্কার আন্দোলনকারীদের চাকরি দেওয়া বা না দেওয়ার কোন আইনী এখতিয়ার নেই। তিনি বড়জোর একটি নিয়োগ প্রক্রিয়াকে ঘৃণ্যজনকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট করতে পারেন যা তিনি করে চলছেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি এ ধরণের মন্তব্যও করতে পারেন না।

তিনি জনগণের সেবক, একটু খোলাসা করে বললে servant বা চাকর। জনগণ উনাকে মাসিক বেতন দিয়েই নিযুক্ত রেখেছেন। আর একজন সেবক/চাকর হিসেবে কে চাকুরী পাবে বা পাবে না সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার তিনি কে!!! তাঁকে যে ম্যান্ডেট দেওয়া হয়েছে সে অনুযায়ী চাকুরী না করলে তো তাঁর নিজেরই তো চাকুরী থাকবে না! আমরা এই প্রজন্ম খুব দূর্ভাগ্যজনক সময়ে বসবাস করছি। এবং আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সে সময়ের মুখোমুখি করতে চাই না। তাই আমরা আমাদের কর্মসূচী অনুযায়ী আন্দোলন চালিয়ে যাব এবং আমাদের জয় কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না ইনশাল্লাহ… Shohag Hamid লিখেছেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা কোনো চাকরি পাইবো না, তার মানে কি দাঁড়াইল এখন থেকে ১০০% কোটার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হইব| আমারে কেউ মাইরালা রে….. Nasrullah Al Mahmud লিখেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে আপনি বলেছেন, যারা কোটাবিরোধী আন্দোলন করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে পিএসসি’র অধীনে কোন চাকুরীতে নিয়োগ দেয়া হবেনা।

তার মানে পিএসসি’র অধীনে যাবতীয় চাকুরী আপনারা নিয়ন্ত্রণ করেন? তার মানে পিএসসিকে ব্যবহার করে আপনারা নিয়োগ প্রদান করেন? তাইতো বলি প্রশ্নপত্র কেন ফাঁস হয়? আরেকটা কথা সরকারি চাকুরি কি আপনার পারিবারিক সম্পত্তি, যাকে ইচ্ছা তাকে দিবেন? আর কত দিন ক্ষমতায় থাকবেন সে চিন্তা করেন। আমাদের কে নিয়ে না ভাবলেও চলবে। নিজের গদি ঠিক রাখার চেষ্টা করেন। আরতো বেশি দিন নেই, মাত্র কয়েক মাস!!!!!! Rosey Ahmed লিখেছেন, বাবার কোটায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আপনি কোটার জোরেই আজ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। কোটাধারী শেখ হাসিনার কাছে এর থেকে ভালো কিছু আশা করা যায়? কোটা না থাকলে আপনি প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না।

Parvin Akhter লিখেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে স্বসম্মানে বিদায় জানাতে চাই। আর কিছু বলে বাঙ্গালীরে খ্যাপাইয়েন না। দোয়া করি উনি সুস্থ হয়ে উঠুক। Golam Kibria লিখেছেন, ভোট দেওয়ার সময় আমরাও মার্কা দেখেই ভোট দেবো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আমরা অন্ধ না।

কোনটা কি মার্কা আমরাও দেখতে পারি..। আর মাত্র চার মাস। । Wait & See. Bushra Khan লিখেছেন, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানেরা কোটা বিরোধীদের তোপের মুখে আছে.… তারা এক ঘরে হয়ে পড়েছে … Ismail Chowdhury লিখেছেন, কিছু দিন পর বলবে যাদের কোটা আছে তারা শুধু এই দেশ থাকবে……। ।

Ahsan Habib Kajal লিখেছেন, একাধারে রাজাকার এবং নাস্তিক উভয় খেতাব অর্জন করার পর চুপ মেরে ছিলাম, আজ নিজেকে মানাতে পারতেছিনা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা কোটাবিরোধী আন্দোলনে জড়িত তাদের ভিডিও ফুটেজ দেখে চিহ্নিত করে ভাইভা থেকে বাদ দেয়া হবে। চমৎকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি সত্যি প্রমাণ করলেন আপনি আসলে ছাত্রলীগের মা। আপনি এদেশেরে লাখ লাখ তরুণের মা নন। হতে পারেননি, হতে পারবেন না কোনদিন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়া কথায় কথায় পিএসসি এবং সরকারের প্লানটা জানিয়ে দিয়ে অন্তত জাতির একটি বিরাট উপকার করলেন।

যদিও বা প্লান এমন না হয়, এমন মন্তব্য করার মাধ্যমে আপনি পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করলেন। আমার বুঝ মতে রাষ্ট্র আপনাকে এ অধিকারটুকু দেয় নাই। এক বিদ্রোহী লিখেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এরকম বক্তব্য না দিয়ে সরাসরি আমাদের হত্যা করুন। তাতেই মঙ্গল হবে। আপনি জানেন কি? কোটার বাইরে হয় দুর্নীতি, প্রশ্নপত্র ফাঁস, অবৈধ টাকার লেনদেন (৭-১২লক্ষ টাকা)।

‍আমরা যাব কোথায়? পড়াশুনা করে ডিগ্রী অর্জন করেছি। এটাই আমাদের অপরাধ। না পারি রিক্সা চালাতে, না পাই একটা চাকরি। সমাজে আমরা শিক্ষিত অথচ অগ্রহণযোগ্য। আকলিমা লিখেছেন, কোটা বিরোধী তথা তারুণ্যের সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন নিয়ে শেখ হাসিনার অসাংবিধানিক ও রাষ্ট্রদ্রোহী বক্তব্যে তরুণ প্রজন্মের ৪ কোটি ভোটে সীলগালা …।

কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনকারীদের শনাক্ত করে সব ধরনের চাকরিতে অযোগ্য করার প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় বইছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে গণভবনে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় দেওয়া সূচনা বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটা প্রথা নিয়ে আন্দোলনের নামে যারা ভাঙচুর করছে তাদের ছবি সংগ্রহ করে রাখা হবে। ছবি দেখে পরীক্ষার সময় তাদের শনাক্ত করে ডিসকোয়ালিফাই করা হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা আন্দোলনের নামে ভাঙচুর করে তারা কিসের মেধাবী? মেধাবীরা এ ধরনের কাজ করতে পারে না।

যারা ভাঙচুর করেছে তারা কখনোই চাকরি পাবে না বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। সামাজিক মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কিছু প্রতিক্রিয়া বিশিষ্ট অভিনেতা হাসান মাসুদ তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘কোটা-পদ্ধতির বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে যারা ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও স্থাপনা ধ্বংস করেছে, তাদের পিএসসির অধীনে কোনো চাকরি হবে না। ’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার দলীয় ছাত্র সংগঠনের ছাত্ররা যখন দুই গ্রুপে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি করে, টেন্ডার নিয়ে সংঘাতে মেতে ওঠে, অবুঝ ছোট শিশু মারা যায় তাদের সেই গোলাগুলির মধ্যে পড়ে, তারপর তারা কি পিএসসির অধীনে চাকরি পায় অথবা পাবে???? রবিউল হোসেন লিখেছেন, আজ প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য হাজার হাজার মেধাবী র হতাশার জন্ম দিবে। তিনি এমন ভাবে বললেন যেন ছাত্র সমাজ তার কাছে চাকরি ভিক্ষা চাইছে ; যেন psc তার দলীয় সংগঠন। ছাত্র সমাজকে আবার তার অতীত উজ্জ্বল ভূমিকায় অগ্রসর হতে হবে।

না হলে কোটার জীবন শেষ। । Multi Mahmud লিখেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জাতির জনক ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শন করে বলতে চাই, মুক্তিযুদ্ধ শুধু আপনার এবং ২ লক্ষ মুক্তিযোদ্ধার পরিবার করে নাই, এদেশের আরো আপামর জনতা মুক্তিযুদ্ধ করেছিল সেই সময়ে, ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী প্রাণ দিয়েছিল বাংলা মায়ের সম্ভ্রম বাঁচাতে। আপনি প্রশ্ন তুলেছেন “তবে কি নারীরা চাকরি করবে না” প্রশ্ন তুলে বলেন, “যারা প্রতিবন্ধী, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান- তারা কি পাবলিক সার্ভিস কমিশনে চাকরি করবে না?” হ্যাঁ অবশ্যই করবেন, তবে সেটা যোগ্যতা থাকলে। একজন অযোগ্য ব্যক্তি কি করে এরকম দেশের সর্বচ্চ পর্যায়ের চাকরির আশা করে আমার বোধগম্য হয়না।

Zunaed Imran লিখেছেন, আমরা আশা করছি সরকার এই শেষ সময়ে এসে বেফাঁস কথা একটু কম করে বলবেন যাতে বড় কোন মাসুল দিতে না হয় আমাদের। আমরা চাইনা চার দলীয় জোটের যেমন ভরাডুবি হয়েছিল ঠিক তেমনটি যেন মহাজোটের না হয়। Asad Himu লিখেছেন, দুঃখিত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পিএসসি কাকে নিয়োগ দিবে সেটা পিএসসির ব্যাপার, আপনার সেখানে অনধিকার চর্চা নাকরাই ভাল। পিএসসি একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এটা আপনার কোন পৈত্রিক সম্পত্তি নয় যে আপনি যা ইচ্ছা করবেন। আপনি যদি নিজেকে পাকিস্তানের স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের উত্তরসূরী মনে করেন তাহলে ভিন্ন কথা।

সামনে নির্বাচন জনগণ আপনাকে যে চাকরিটা দিয়েছে সেটা টিকিয়ে রাখতে পারেন কিনা দেখেন,তারপর অন্যের চাকরি নিয়ে মাথা ঘামাবেন। Alauddin Mohammad লিখেছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কোটাসংস্কার আন্দোলনকারীদের চাকরি দেওয়া বা না দেওয়ার কোন আইনী এখতিয়ার নেই। তিনি বড়জোর একটি নিয়োগ প্রক্রিয়াকে ঘৃণ্যজনকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট করতে পারেন যা তিনি করে চলছেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি এ ধরণের মন্তব্যও করতে পারেন না। তিনি জনগণের সেবক, একটু খোলাসা করে বললে servant বা চাকর।

জনগণ উনাকে মাসিক বেতন দিয়েই নিযুক্ত রেখেছেন। আর একজন সেবক/চাকর হিসেবে কে চাকুরী পাবে বা পাবে না সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার তিনি কে!!! তাঁকে যে ম্যান্ডেট দেওয়া হয়েছে সে অনুযায়ী চাকুরী না করলে তো তাঁর নিজেরই তো চাকুরী থাকবে না! আমরা এই প্রজন্ম খুব দূর্ভাগ্যজনক সময়ে বসবাস করছি। এবং আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সে সময়ের মুখোমুখি করতে চাই না। তাই আমরা আমাদের কর্মসূচী অনুযায়ী আন্দোলন চালিয়ে যাব এবং আমাদের জয় কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না ইনশাল্লাহ… Shohag Hamid লিখেছেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা কোনো চাকরি পাইবো না, তার মানে কি দাঁড়াইল এখন থেকে ১০০% কোটার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হইব| আমারে কেউ মাইরালা রে….. Nasrullah Al Mahmud লিখেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে আপনি বলেছেন, যারা কোটাবিরোধী আন্দোলন করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে পিএসসি’র অধীনে কোন চাকুরীতে নিয়োগ দেয়া হবেনা। তার মানে পিএসসি’র অধীনে যাবতীয় চাকুরী আপনারা নিয়ন্ত্রণ করেন? তার মানে পিএসসিকে ব্যবহার করে আপনারা নিয়োগ প্রদান করেন? তাইতো বলি প্রশ্নপত্র কেন ফাঁস হয়? আরেকটা কথা সরকারি চাকুরি কি আপনার পারিবারিক সম্পত্তি, যাকে ইচ্ছা তাকে দিবেন? আর কত দিন ক্ষমতায় থাকবেন সে চিন্তা করেন।

আমাদের কে নিয়ে না ভাবলেও চলবে। নিজের গদি ঠিক রাখার চেষ্টা করেন। আরতো বেশি দিন নেই, মাত্র কয়েক মাস!!!!!! Rosey Ahmed লিখেছেন, বাবার কোটায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আপনি কোটার জোরেই আজ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। কোটাধারী শেখ হাসিনার কাছে এর থেকে ভালো কিছু আশা করা যায়? কোটা না থাকলে আপনি প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না। Parvin Akhter লিখেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে স্বসম্মানে বিদায় জানাতে চাই।

আর কিছু বলে বাঙ্গালীরে খ্যাপাইয়েন না। দোয়া করি উনি সুস্থ হয়ে উঠুক। Golam Kibria লিখেছেন, ভোট দেওয়ার সময় আমরাও মার্কা দেখেই ভোট দেবো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আমরা অন্ধ না। কোনটা কি মার্কা আমরাও দেখতে পারি..।

আর মাত্র চার মাস। । Wait & See. Bushra Khan লিখেছেন, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানেরা কোটা বিরোধীদের তোপের মুখে আছে.… তারা এক ঘরে হয়ে পড়েছে … Ismail Chowdhury লিখেছেন, কিছু দিন পর বলবে যাদের কোটা আছে তারা শুধু এই দেশ থাকবে……। । Ahsan Habib Kajal লিখেছেন, একাধারে রাজাকার এবং নাস্তিক উভয় খেতাব অর্জন করার পর চুপ মেরে ছিলাম, আজ নিজেকে মানাতে পারতেছিনা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা কোটাবিরোধী আন্দোলনে জড়িত তাদের ভিডিও ফুটেজ দেখে চিহ্নিত করে ভাইভা থেকে বাদ দেয়া হবে।

চমৎকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি সত্যি প্রমাণ করলেন আপনি আসলে ছাত্রলীগের মা। আপনি এদেশেরে লাখ লাখ তরুণের মা নন। হতে পারেননি, হতে পারবেন না কোনদিন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়া কথায় কথায় পিএসসি এবং সরকারের প্লানটা জানিয়ে দিয়ে অন্তত জাতির একটি বিরাট উপকার করলেন। যদিও বা প্লান এমন না হয়, এমন মন্তব্য করার মাধ্যমে আপনি পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করলেন।

আমার বুঝ মতে রাষ্ট্র আপনাকে এ অধিকারটুকু দেয় নাই। এক বিদ্রোহী লিখেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এরকম বক্তব্য না দিয়ে সরাসরি আমাদের হত্যা করুন। তাতেই মঙ্গল হবে। আপনি জানেন কি? কোটার বাইরে হয় দুর্নীতি, প্রশ্নপত্র ফাঁস, অবৈধ টাকার লেনদেন (৭-১২লক্ষ টাকা)। ‍আমরা যাব কোথায়? পড়াশুনা করে ডিগ্রী অর্জন করেছি।

এটাই আমাদের অপরাধ। না পারি রিক্সা চালাতে, না পাই একটা চাকরি। সমাজে আমরা শিক্ষিত অথচ অগ্রহণযোগ্য। আকলিমা লিখেছেন, কোটা বিরোধী তথা তারুণ্যের সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন নিয়ে শেখ হাসিনার অসাংবিধানিক ও রাষ্ট্রদ্রোহী বক্তব্যে তরুণ প্রজন্মের ৪ কোটি ভোটে সীলগালা …। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।