আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ছবির ফেরিওয়ালা

ছোটবেলায় পড়ন্ত বিকেলে কটকটিওয়ালা যখন তার লোভনীয় সব জিনিষ নিয়ে আসতো, মায়ের চোখ ফাঁকি দিয়ে যে করেই হোক ছুটে যেতাম। সাথে থাকতো বন্ধুরা। কিছু আধুলি অথবা ভাংগা জিনিষপত্রের বিনিময়ে সেই ফেরিওয়ালা পাড়ার সব ছোট ছেলে-মেয়েদের খুশী করত। আজ পাড়ার সেই কটকটিওয়ালা কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। ছুটিতে বাড়ি গেলে কোন অলস বিকেলে হঠাৎ সেই বুড়ো ফেরিওয়ালার ডাকের কথা মনে পড়ে।

অনেক বছর পরে এপ্রিলের কোন একদিন। পত্রিকার পাতায় খবর পেলাম শহরে এক নতুন ফেরিওয়ালা এসেছেন। সেই ফেরিওয়ালা বুড়ো নয়,সুদর্শন। টিভিতে কোন সাক্ষাৎকারে সেই ফেরিওয়ালার দেশভাবনা মন্ত্রমুগ্ধের মত শুনি। তার কথা শুনে মনে হয় আমি কেন এত সুন্দর করে ভাবতে পারিনা! যা ভাবি তা করতেও পারিনা।

খবর পাওয়ার পরপরই ঘর থেকে বের হয়ে দিলাম এক ছুট্‌। এই ফেরিওয়ালার ডাকে ছোটবেলার মতন আমার বন্ধুদের পাইনি। একাই গেলাম। বিকেল ঠিক তিনটা বেজে তিরিশ। চট্টগ্রাম থিয়েটার ইন্সটিটিউট মিলনায়তনের প্রধান হলের দরোজা ঠেলে উঁকি দিলাম,তার ‘নরসুন্দর’ নামের শর্টফিল্মের প্রদর্শনী শুরু হয়েছে মাত্র।

অন্ধকার হলরুম কানায় কানায় পরিপূর্ন। একদম প্রথম সারিতে আশ্চর্যজনকভাবে দুটি সিট খালি পেলাম। ভাবলাম কারা হয়ত সিট ছেড়ে কিছুক্ষনের জন্য বাইরে গেছে। তাও উপায় না দেখে ইতস্তত ভাবে বসে পড়লাম। আমার পাশের সিটটি খালি।

চিন্তা ঝেড়ে ডুবে গেলাম ছবিটির মধ্যে। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের পটভূমিতে নির্মিত। এক মুক্তিযোদ্ধা পালিয়ে আশ্রয় নেয় এক বিহারি সেলুনে...ধাওয়া করে পাকবাহিনীও সেই দোকানে তাকে খুঁজতে আসে। সেই দোকানের বিহারী নরসুন্দরেরা ‘সাচ্চা পাকিস্তানি’ হওয়া সত্ত্বেও সেই দুস্কৃতিকারি বাঙ্গালীকে মানবতার খাতিরে ধরিয়ে দেয়নি। চমৎকার আবহ সংগীতের সাথে অপূর্ব চিত্রায়ন যেন কয়েক মিনিটের জন্য সেই মেঘাচ্ছন্ন সময়ে নিয়ে যায় দর্শককে।

এর মাঝে হটাৎ আমার পাশের সিটটিতে এক দীর্ঘদেহি মানুষ এসে নিঃশব্দে বসলো...খানিকটা দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়লাম তার সাথে কেউ আছে কিনা তা ভেবে। কিছুক্ষন পর আশ্বস্ত হলাম। অল্প কিছুক্ষন পরেই শর্টফিল্মটি শেষ হলো এবং হলের মধ্যে মৃদ্যু আলো জ্বলে উঠতেই আমার পাশের লোকটি সিট ছেড়ে উঠে পড়লো এবং সোজা চলে গেলো পর্দার সামনে। আমিতো বেশ অবাক...আরে করে কি লোকটা! আলো কিছুটা পরিষ্কার হতেই দেখি মাইক্রোফোন হাতে স্বয়ং ফেরিওয়ালা দাঁড়িয়ে। আমি তাজ্জব বনে গেলাম! ভুবনজয়ী ফেরিওয়ালা এতক্ষন আমার পাশে বসে ছিল! সে কি কথা বলছিল কিছুই মাথায় ঢোকেনি আর।

তার ভারী গলার আওয়াজ যেন মাথার ভেতরে বাজছে। একটু পর খেয়াল হল আলোগুলো সব আবার নিভতে শুরু করেছে এবং ফেরিওয়ালা আবার আমার দিকে এগিয়ে আসছে। আমার পাশে এসে মৃদ্য হেসে পাশে বসলো। শুরু হলো ‘আদম-সুরত’ এর প্রদর্শনী। এস,এম সুলতানের জীবনের ওপর তৈরি করা এই প্রামান্যচিত্র এটি।

এই পাগলাটে শিল্পী ইউরোপের বাঘা বাঘা সব শিল্পীদের ঐশ্বর্যময়ী সমাজ ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রামের এক পুরোনো ভাঙ্গা বাড়িতে। আপনজন বানিয়েছেন এক গরীব হিন্দু বিধবা ও তার সন্তানদের। দামী ইজেল ছেড়ে বেছে নিয়েছেন সস্তা পাটের ক্যানভাস। দামী রঙ কেনার পয়সা সুলতানের নেই। রঙ বানানো শুরু করলেন দেশী উপকরন দিয়ে।

আকঁতে শুরু করলেন কৃষক আর কিষানীর ছবি। আকঁতেই থাকলেন। ছবি আকেঁন আর যেখানে আঁকেন সেখানেই ছবিটি রেখে চলে আসেন এই পাগল লম্বাচুলো হাড়-জিড়জিড়ে শিল্পী। হঠাৎ সাথে জুটে গেলো আরেক পাগল। বয়সে তরুন।

হাতে ক্যামেরা। তবে পাগলামির ধরন ভিন্ন। এই বয়সের শিক্ষিত মেধাবী তরুনেরা যখন নিজের ভাগ্য গড়ে নিচ্ছে দেশে-বিদেশে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে...এই পাগল তখন আরেক পাগলের কান্ড-কারখানা ক্যামেরাবন্দী করছে এক অঁজ পাড়াগায়ে। কারন সে স্বপ্ন ও জীবনের ভাষা কুড়োতে চায়। আর দেশের মানুষের কাছে ফেরি করে বিলোতে চায়।

ফেরিওয়ালার ভাষায় ‘আদম-সুরত’ তার অনেক কাঁচা হাতের কাজ। তবে প্রথম প্রেমের মতন ভালোবাসায় আবেগাক্রান্ত। ফেরিওয়ালা তার তরুন জীবনের কয়েক বছর কাটিয়েছেন এটির পেছনে। তুলে এনেছেন অন্য এক কিংবদন্তীর কথা। যার বিস্মৃত এই চিত্রকর্মগুলোর প্যারিস-নিউ ইয়র্কের আর্ট গ্যালারীতে কোটি দামে বিকোতে পারতো।

কিন্তু সেগুলো আশ্রয় পেয়েছে গ্রামের কবির মিয়ার চায়ের দোকানের ছাতে...অথবা কিষানীর গোয়াল ঘরের দেওয়ালে। ফেরিওয়ালা না জানালে হয়ত আমরা নতুন প্রজন্মের কেউ জানতে পারতাম না... সেই পাগল শিল্পীটির কথা...যে কোটি টাকার বিমূর্ত ছবির জটিল জগত ছেড়ে এসে তুলে এনেছেন আমাদের গ্রামীন কৃষকদের মূর্ত এবং সহজ জীবনের কথা। যেই ছবি কেউ কখনো কেনেনি,কেউ দেখেওনি। ফেরিওয়ালা আমাদের দেখিয়েছেন। প্রদর্শনী শেষে ফেরিওয়ালা আমাদের শোনালেন তার দুঃখের দিনের কথা।

প্রথম প্রেম ‘আদম-সুরত’ নিয়ে সে ঘুরেছে দিন-রাত ঘুরেছে রাষ্ট্রীর প্রচারযন্ত্রের কর্তাব্যক্তিদের পেছনে। উদ্দেশ্য ছিল সুলতানের জন্ম বা মৃত্যবার্ষিকীতে এই প্রামান্যচিত্র দিয়ে এই কিংবদন্তির কথা দেশের মানুষকে জানানো। তার যৌবনের কষ্টের এই ফসল সে বিনামূল্যে বিকোতে চেয়েছে, কেউ নেয়নি। সেদিন সে জানালো তার অভিমানের কথা। আজ ফেরিওয়ালার অনেক খ্যাতি।

টিভি-চ্যানেল গুলো প্রতিযোগিতা করে কিনতে চায় 'আদম-সুরত। ' ফেরিওয়ালা তার প্রথম প্রেমকে আর কোন দামে বিকোতে রাজি না। সে ফেরি করে বিলোতে চায়। এই জিনিষ অর্থ দিয়ে কেনার সামর্থ্য আজ আর কারো নেই। এর পর আধা ঘন্টার বিরতি।

এর পরেই শুরু হবে ফেরিওয়ালার নতুন প্রদর্শনী ‘রানওয়ে। ' সবাই সিট ছেড়ে উঠলো...কিন্তু আমি ভাবছিলাম উঠবো কিনা...কারন ততক্ষনে আমার মধ্যে ফেরিওয়ালার পাশে বসার লোভ জেগে উঠেছে। ভাবছিলাম পরে এসে যদি এই সিটটি না পাই। তবে আমি একা থাকায় বেশিক্ষন বসে থাকতে বিরক্ত লাগছিল, বাইরে এলাম। থিয়েটার ইন্সটিটিউটের বাইরের জায়গাটিতে তখন মানুষ চা/কফি হাতে গল্পে ব্যস্ত।

এর মধ্যে ফেরিওয়ালার দেখলাম বেশ আগ্রহভরে দর্শকদের প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন। মুখে তার হাসিটি লেগেই আছে। এত মানুষের মধ্যে আমার আকর্ষন ওই ফেরিওয়ালার দিকে, মনে কিছু প্রশ্ন জমেছিল। সেগুলো বলার জন্য তার পাশে ঘুরঘুর করছিলাম। সাহসে কুলোয়নি।

কিছুসময় পরে সে হেটে হলে যাওয়ার সিড়ির দিকে যেতেই আমি তার পিছু নিলাম। ‘রানওয়ে’র প্রদর্শনী শুরু হতে তখন আর পাঁচ মিনিট বাকি। আমি তার পিছু পিছু গেলাম...এবং আমার আগের সিটটিতে গিয়ে বসলাম। ততক্ষনে সবাই পরবর্তি শো দেখার জন্য ফিরতে শুরু করেছে। আমি খুব আশা করছিলাম উনি যেন আমার পাশের সিটে এসে বসেন আবার।

তিনি সত্যিই এসে সেই আগের জায়গাটিতে বসলেন এবং আবারো সেই অমায়িক হাসি। আমি কিছু না ভেবে জিজ্ঞেস করে বসলাম... -”এস,এস সুলতানের চিত্রকর্মগুলো রাষ্ট্রীয়ভাবে সংরক্ষনের কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেনো? আপনারাও কেন কোন চেষ্টা করেননি?” -তিনি আমাকে অবাক করে দিয়ে বললেন...”সংরক্ষনের কি প্রয়োজন?”... -আমি বললাম...”পৃথিবীর সব দেশের জন্যই তার শ্রেষ্ট শিল্পীদের আঁকা ছবিগুলো তার সম্পদ...সুলতানের গুলোও তাই,আমরা কেন সংরক্ষন করলাম না!” -তার জবাব...“সুলতান তার ছবির বানিজ্যিকিকরন চাননি...সরকার বরং সুলতানের ‘আদম-সুরত’ চিত্রকর্মটি সংরক্ষন করতে গিয়ে এটি নষ্ট করেছে। বাকিগুলো যেখানে আছে সেখানেই থাক। এগুলো সেখানেই মানায়। সেখানেই ভালো থাকবে।

” আমি আর কথা বাড়ালাম না। রানওয়ে ছবি প্রদর্শনীর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে এর মধ্যে। ছবি শুরু হলো... এক নিম্নবিত্ত পরিবারের কাহিনী। উঠে এসেছে সমসাময়িক বাংলাদেশের কথা। এক স্বল্পশিক্ষিত কিশোর...তার জীবনবোধ...সমাজের অসঙ্গতির প্রতি তার ঘৃণা,সমাজের জন্য কিছু করার আকূলতা থেকে তার বিপথগামীতার ইতিহাস।

যে সমাজে ধর্মকে ব্যবহার করা হয়েছে হাতিয়ার হিসেবে। তরুন-বিক্ষুব্ধ মনের সমাজ পরিবর্তনের তাড়নাকে ব্যবহার করা হয়েছে জঙ্গিবাদের উদ্দেশ্যে। দেখানো হয়েছে উন্নয়নশীল বাংলাদেশে ক্ষুদ্র-ঋন ও শিল্পায়নের এপিট-ওপিট,প্রশাসনের বিতর্কিত অবস্থান। এদেশে নারীর ক্ষমতায়নের নীরব বিপ্লব! বিধৃত হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যগামী শ্রমিকের জীবন ও তার পরিবারের অনিশ্চয়তার আখ্যান। ফেরিওয়ালার জাদুকরী ক্ষমতা যেন এক দশকের বাংলাদেশকে কয়েকটি ঘন্টায় বেঁধে ফেলেছে! এ কি মোহ! দেশের প্রতি কতটুকু দায়িত্বশীলতা থেকে একজন মানুষ এই ধরনের একটি চলচিত্র তৈরী করতে পারেন।

ছবির চলাকালীন আমি খেয়াল করলাম...ছবির মাঝে বেশ কয়েকবার সে আড়ালে আমার মুখের অভিব্যক্তি বোঝার চেষ্টা করছে। আমি বুঝতে পারছি মনে হলেই মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। ? ছবি শেষে আগ্রহ ভরে জানতে চাইলো কেমন লেগেছে...কোন অংশটি অন্যরকম হতে পারতো...বা আমি নতুন কিছু ভেবেছি নাকি কোনো অংশে? তার সমালোচক যেখানে দেশ-বিদেশের বরেণ্য সব সমাঝদার...সে কেন আমার মত একজন দর্শকের আগ্রহ জানতে ব্যাকুল? আমার মত একজন অতিসাধারণ দর্শকের মূল্যায়ন তার মত এত বিশ্বমানের নির্মাতার কাছে গুরুত্বপূর্ন হলো কেন...এটি আমার কাছে বিস্ময়! শ্রেষ্টরা কি নিজেকে সবসময় এতটা সাধারন ভাবে? সে কেন তার ছবি মোটা অঙ্কের টাকায় বড় শহরের সিনেপ্লেক্সে না বিকিয়ে সেই ছবি বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে,গ্রামে-মফস্বলে ফেরি করে বেড়িয়েছে? বিনিময়ে তার চাওয়াটা কি ছিল? প্রদর্শনী শেষে তাকে ব্যক্তিগতভাবে চিত্রকর সুলতানকে নিয়ে আরো অনেক প্রশ্ন করলাম। সমসাময়িক চলচ্চিত্রের নানামুখী দিক নিয়ে কথা হলো। শুনলাম তার ভাবনার কথা, পরিকল্পনার কথা।

আমার কাছে জানতে চাইলেন দেশভাগ সম্পর্কে আমদের প্রজন্মের ভাবনার কথা। কখনো ভাবিনি তিনি আমার মত একজন সাধারণ দর্শকের সাথে এত আগ্রহভরে কথা বলবেন! শেষে তিনি আমাকে নিজ হাতে সাক্ষর করে ‘আদম-সুরত’ প্রামান্যচিত্রটির একটি পোষ্টার উপহার দিলেন। আমি আমার পড়ার টেবিলের পাশে যত্ন করে লাগিয়ে রেখেছিলাম। সুযোগ পেলেই সবাইকে এটি দেখাতাম। কিন্তু কোনদিন ভাবিনি এই উপহারটুকু আমার কাছে কষ্টের কারন হয়ে দাঁড়াবে।

স্মৃতি হয়ে আমাকে কষ্ট দেবে। মুক্তির গান, মাটির ময়না, নরসুন্দর দিয়ে নতুন প্রজন্মের কাছে সে তুলে এনেছে মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকারের বাস্তবতা। অন্তর্যাত্রায় ছবি একেছেন বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশীদের দেশের প্রতি মমত্ববোধের কথা। আদম-সুরতে দেখিয়েছেন আবহমান বাংলার কৃষিজীবনের ‘Inner Strength’। রানওয়েতে একেছেন সমসাময়িক প্রেক্ষাপট।

আজ সেই ফেরিওয়ালা আমাদের মাঝে নেই। আমরা তাকে খুন করেছি। সে নিজেকে আমাদের মাঝে বিলিয়ে দিয়ে চলে গেছে। এটাই তো তার ইচ্ছা ছিলো। তার ছবি আকাঁর রঙ-তুলি ছিল বাংলাদেশের মানুষ ও জীবন।

তার আরো অনেক কিছু বলার ছিল। ' কাগজের ফুল' দিয়ে নতুন প্রজন্মকে পরিচয় করিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ভারতবর্ষ ভাগের ইতিহাসের সাথে। বঙ্গীয় সমতলের অন্য এক সংগ্রামের সাথে। সেই গর্বের ইতিহাস তার আর সেলুলয়েরডের ফিতায় করে ফেরি করা হলোনা। আর কেউ ছবি ফেরি করতে আসবে না।

আমার ছোটবেলার সেই বুড়ো ফেরিওয়ালার মতন এই ফেরিওয়ালাও হারিয়ে গেছে। তবে স্মৃতির ভালোবাসার স্থানটি থেকে ফেরিওয়ালারা মুছে যাবেনা কখনো...একথা মানি। ছবির ফেরিওয়ালা 'তারেক মাসুদ'...তুমি বেঁচে থাকবে,তোমাকে আমরা বাঁচিয়ে রাখবো... এটা আমাদের সান্ত্বনা নয়,অঙ্গীকার। অন্তরের গভীরের সর্বশ্রেষ্ট শ্রদ্ধাটি তোমার জন্য। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.