আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পীর বাবা হুমায়ুনের ভক্তরা এদিকে আসেনঃ আপনাদের কিছু বাণী রেখে যান

বিজ্ঞানী শিমুল হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে ছোট ওই লেখাটি কাল সামু ব্লগে দিছিলাম। কিন্তু হুমায়ুনের কিছু আন্ধা ভক্ত যা কমেন্ট করল তা দেখে আমি থ হয়ে গেলাম। তারা সবচেয়ে কুৎসিত ভাষায় গালাগালি উপহার দিল। ভাষাগুলো এমন কুরুচিপূর্ণ যে আমি লেখতে পারছিনা। তারা তাদের পীর বাবা হুমায়ুনকে নিয় হালকা কথায় ক্ষেপে গেছে।

এতে তাদের পীর বাবা হুমায়ুনের জন্য খুব কষ্ট পেয়েছে। অনেকে আবার সুন্দর বলেছে মৃত মানুষকে নিয়ে কিছু বলা ঠিকনা। হুমায়ূন বাবার জন্য খুব কষ্ট হয়। হুমায়ুনের বিরুদ্ধে কথা লিখলে গালি খেতে হয়। কিন্তু ওইসব চটীবাজ লোকগুলো যখন আল্লাহ ও তার রাসুলকে নিয়ে কটুক্তি করে তখন তারা খুব খুশি হয়।

তারাই ওই লেখককে বাহবা দেয়। হায়রে হুমায়ুনের ভক্ত। এই তোদের হুমায়ূন পীরের ভক্তি। থাবা বাবা, গরু বাবা, আর চটি পিয়াল বাবারা যখন নবীকে নিয়ে উল্টাপাল্টা কিছু লেখে তখন তোদের কষ্ট হয়না? ভণ্ড বাবা আসিফ মহিউদ্দিনকে রক্ষার জন্য তোরাই নাচানাচি করস। কিন্তু ভণ্ড ধর্মবিদ্বেষী হুমায়ুন পীরকে নিয়ে আমার ছোট লেখায় তোদের এত দাগ কাটে কেন? যতসব ভণ্ডের দল।

কোন ছাগল আস্তিক ছিল, না নাস্তিক ছিল সেটা আমার জানা দরকার নেই। আমার কথা হল এরা নবীকে নিয়ে, আল্লাহকে নিয়ে, ইসলামকে নিয়ে উল্টাপাল্টা লিখেছে। সুতরাং আমি কেন এসব ছাগলের দালালী করব? এক ছোট ভাই সালমান আল শামীমের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস দেখে আমার খুব ভালো লাগলো। তার স্ট্যাটাসটি ছিল এরকমঃ "মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকি বাহিনী হুমায়ুনের বাবাকে মেরে ফেলেছিল। জাফর এবং হুমায়ুন সেই ক্ষেত্রে নাকি মুক্তিযুদ্ধের মডেল।

কিন্তু ৭১-এ পিতা মারা যাওয়ার সময় তারা ছিল টগবগে তরুন। কিন্তু তখনতো তারা পাকিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে নাই। তারাতো তখন মেয়ে ছিলনা যে হাতে চুড়ি পরে বসে থাকবে। আর এখন এরাই কিনা বড় বড় কথা বলে বেড়ায়। আসলে এদের মত সুবিধাবাদীদের জন্যই দেশের আজ এই অবস্থা।

হুমায়ুনতো মারা গেছে, এখন জাফর পারলে আমার কথার জবাব দিক। ৭১-এ তারা দুই ভাই কোন ধরনের ঘোড়ার ঘাস কেটেছিল। " হুমায়ুন পীরের ভক্তরা গালাগালি না করে সোজা কথায় সালমানের প্রশ্নের জবাব দাও দেখি। দেখি তোমাদের পীর বাবা তোমাদের গালী ছাড়া আর কোন কিছু শিখিয়ে গেছে কিনা। টাইটেলঃ পীর বাবা হুমায়ুনের ভক্তরা এদিকে আসেনঃ আপনাদের কিছু বাণী রেখে যান লেখকঃ পিথাগোরাসের প্রেমোপাদ্য (ফেসবুক নিক) ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।