আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইডেন,জাবি থেকে ভিকারুননেসা কিংবা BAL এর আদালত কোথাও তোদের রক্ষা নেই নারী - এক আওয়ামী হারামজাদার কেলেংকারী

বেশ কয়েকমাস আগে বাজারে বেশ প্রচলিত ছিল ৬ শব্দের দুটি বাক্য । সেই বাক্য দুটি হচ্ছে বাংলাদেশ পতিতা লীগ এবং বাংলাদেশ ইডেন লীগ। । ইডেনে বিএনপি আওয়ামীলীগের হয়ে প্রায় ছাত্রীরা কামড়াকামড়ি করে। চুলোচুলির খবর প্রায় আসে।

কিন্তু ইডেনের কারণেই বাংলাদেশ পতিতা লীগ বাক্যটি বাজারে চালু হয়। ঘটনা একদম সিম্পল সেটি হচ্ছে ইডেনের সুন্দরী অনেক মেয়েকে বাধ্য করা হয়েছে নেতাদের বিছানায় যেতে। অবস্থা এমন পর্যায়ে গিয়েছে যে অনেক বাবা মাই ইডেনে মেয়ে ভর্তি থেকে পিছিয়ে এসেছে। আওয়ামীলীগের নেতাদের খুশি করতে পুরো ইডেনকে কলংকিত করে দিয়েছে এই ছাত্রলীগ। কিছু ছাত্রী নেত্রীর জন্য পুরো ইডেনের গায়ে যে কলংকের দাগ লেগেছে সেটা মুছবে কে?এর আগে জাবিতে ধর্ষনের সেঞ্চুরি মানিকের কারণে জাবির অনেক ছাত্রীর বিয়ে ভেঙ্গে গিয়েছিল।

দেশের বড় বড় শিক্ষা প্রতিষ্টানগুলোকে কলংকিত করতে এই ছাত্রলীগ কি করছেনা?কখনো মেয়েদের মেয়েদের গায়ের কাপড় খুলে নিচ্ছে কখনো নিজদলের কর্মীদের উপর হামলে পড়ছে কখনো সাধরণ ছাত্রীদের ওড়না থেকে নিয়ে টানাটানি কখনো ধর্ষন শেষে ভিডিও করে প্রচার। আসুন আলোচিত একটি ছবি দেখি। ছবিতে বাঁধনের শাড়ির আঁচল ধরে টানটানিরত ফজলুল হক রাসেল ওই সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল। ছাত্রলীগ শহীদুল্লাহ হল শাখার সহ-সভাপতি ফজলুল হক রাসেলের বাবার নাম তোজাম্মেল হক মণ্ডল। দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ওই মামলা থেকে ঘটনার মূল হোতাসহ ৩ জনই খালাস পেয়েগেছে।

(যুগান্তর) ছাত্রলীগের এমন শত শত ধর্ষন নারী নির্যাতনের চিত্র দেওয়া যাবে কিন্তু যেই শুয়োরের বাচ্ছারা এই ছাত্রলীগকে মুক্তি করে দিচ্ছে তাদের একজনের চিত্র দেখে আসি। উপের জানোয়ারটি এডভোকেট শরীফ আবদুর রাকিব। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। বর্তমানে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি। কি করেছে এই হারামজাদা এডভোকেট? এক নারী মক্কেলকে কৌশলে রাকিব নিয়ে যান শহরের বাইরে জেলা মৎস্য ভবনের রেস্ট হাউজের দোতলার একটি রুমে।

সঙ্গে ছিল দেশী মদ ও গরুর পোড়া মাংস। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শরীফ রাকিব রুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেন। সেখানে জোর করে ওই গৃহবধূকে মদ পান করিয়ে মাতাল করে তোলেন মেয়েটিকে বুক উলঙ্গ রেখে হারামজাদা নিজের জামা পড়ছে ঘটনা চক্রে খবর পৌঁছে যায় স্থানীয় একদল যুবকের কাছে। তারা রাত সাড়ে ৮টার দিকে রেস্ট হাউজের দোতলার ওই কক্ষটি ঘিরে ফেলে। গোপনে তারা মোবাইল ফোনে ভিডিও করে শরীফ আবদুর রাকিব ও মেয়েটির নগ্ন দৃশ্য।

তোলা হয় স্টিল ছবিও। একপর্যায়ে তরুণরা ঘরের দরজা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে তাদের দু’জনকে বিবস্ত্র অবস্থায় আটক করে। মেয়েটিকে নগ্ন রেখে জানোয়ারটা পালাচ্ছে। কি ছিল মেয়েটির অপরাধ? ঢাকার গাজীপুর এলাকার এ গৃহবধূর স্বামী যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক রয়েছে। একটি চোরাচালান সংক্রান্ত মামলায় সে জেল খাটছে।

স্বামীকে কারামুক্ত করতে এক মাস আগে যশোর আসে গৃহবধূ। জেলা আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে পরিচয় হয় সমিতির সভাপতি শরীফ রাকিবের সঙ্গে। তিনি তার এক জুনিয়র আইনজীবীর মাধ্যমে মামলাটি আদালতে তোলেন। তিনি তার স্বামীকে জামিন করিয়ে বাড়ি পৌঁছে দেবেন এই আশ্বাস দেন। রোববার তার স্বামীর জামিনের শুনানির দিন ছিল।

সেই জন্য গৃহবধূ রোববার সকাল থেকে শরীফ রাকিবের চেম্বারে অপেক্ষা করতে থাকে। বিকালে রাকিবের জুনিয়র গৃহবধূকে জানায়, ‘আজ আর জামিন হবে না, কাল সোমবার জামিন হবে। ’ এ কথা শুনে মেয়েটি বাড়ি চলে যেতে চাইলে তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে একটি রাত যশোরে থাকার জন্য বলা হয়। এ জন্য শহরের একটি আবাসিক হোটেলে থাকারও ব্যবস্থা করেন ওই জুনিয়র আইনজীবী। এরপর সন্ধ্যার দিকে শরীফ রাকিব ওই জুনিয়রের মাধ্যমে তার চেম্বারে ডেকে নেন এবং মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে শলাপরামর্শ করার কথা বলে তার সঙ্গে যেতে বলেন।

গৃহবধূ সরল বিশ্বাসে শরীফ রাকিবের সঙ্গে তার কালো জিপে চড়ে বসেন। তারপর কৌশলে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় শহরের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত জেলা মৎস্য ভবনের রেস্ট হাউজে। একদিকে নারীদের নির্যাতন করছে ছাত্রলীগ,আওয়ামীলীগের নেতারা অন্যদিকে আদালতে নারী নির্যাতনকারীদের মাফ করে দেওয়া হচ্ছে রেষ্ট হাউজে নিয়ে ধর্ষন করা হচ্ছে। কোথাও তোদের রক্ষা নেই নারী।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।