আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভেজা চোখে পটারের বিদায়

বৃহস্পতিবার লন্ডনের ট্র্যাফেলগার স্কয়ারে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। দীর্ঘ ১ দশমিক ২ কিলোমিটার জুড়ে মানুষের সারি গিয়ে ঠেকেছিল সেই লিস্টার স্কয়ারে। সবার মুখেই ছিল কেবল একটাই কথা—হ্যারি পটার, হ্যারি পটার! হ্যাঁ, ওই দিন সেখানে বসেছিল হ্যারি পটার সিরিজের শেষ ছবিটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার শো। যুক্তরাজ্য তো বটেই, সেখানে দলে দলে যোগ দিয়েছেন চীন ও আর্জেন্টিনার মতো দূরের দেশের পটারভক্তরাও। আর সেখানে হাজির ছিলেন জনপ্রিয় এই চরিত্রের জননী জে কে রাওলিং।

ছিলেন স্বয়ং হ্যারি পটার ড্যানিয়েল র‌্যাডক্লিফ সঙ্গে ছিলেন এমা ওয়াটসন, রুপার্ট গ্রিন্টসহ ছবিতে অভিনয় করা বাদবাকি শিল্পীরা। ছবি প্রদর্শনের আগে-পরে, পুরোটা সময় তাঁরা ব্যস্ত ছিলেন ভক্তদের অটোগ্রাফ দিতে। তুমুল জনপ্রিয়তা সঙ্গে নিয়ে ১০ বছর ধরে চলে আসছিল এই ছবি। স্বভাবতই ছবির কলাকুশলীরা একই পরিবারভুক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। তাই হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোজ: পর্ব ২ তাঁদের জন্য ছিল বেদনার অভিজ্ঞতা।

কান্নাভেজা চোখে রাওলিং বললেন, ‘সবাইকে ধন্যবাদ। ধন্যবাদ ছবির কলাকুশলীদের, যাঁরা আমার স্বপ্নের এই চরিত্রটিকে এত চমৎকার রূপ দিয়েছেন। ’ মাত্র ১১ বছর বয়সে পটার চরিত্রে অভিনয় করতে এসেছিলেন র‌্যাডক্লিফ। তাঁর চোখেও সেদিন ছিল কষ্টের চিহ্ন, ‘শুধু এখানকারই নয়, সারা বিশ্বের পটারভক্তদের বলছি, হ্যারি পটারের গল্প এখানেই শেষ নয়। ’ ওয়েবসাইট।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।