আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তেল-গ্যাস-বন্দর রক্ষা কমিটির মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ

পুলিশের লাঠি চার্জে পণ্ড হয়ে যায় তেল গ্যাস বন্দর রক্ষা কমিটির জ্বালানি মন্ত্রণালয় ঘেরাও কর্মসূচি। মার্কিন কোম্পানি কনোকো-ফিলিপসকে বঙ্গোপসাগরের ১০ ও ১১ নম্বর ব্লক ইজারা না দেওয়ার জন্য এ ঘেরাও কর্মসূচির আয়োজন করেছিলো তেল-গ্যাস-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি। ১৪ জুন মঙ্গলবার সকাল ১১টায় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশের মধ্য দিয়ে ঘেরাও কর্মসূচি শুরু হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা খারাপ বলছেন হাসিনা। কিন্তু গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে করা মডেল পিএসসি ২০০৮ বাতিল না করে এই পিএসসির অধীনে সাগরের তেল-গ্যাস মার্কিন কম্পানির হাতে তুলে দিচ্ছে সরকার।

সরকার যদি আগামী ১৬ জুন কনোকো-ফিলিপসকে ৮০ শতাংশ মালিকানা এবং রপ্তানির বিধান রেখে চুক্তি করে তবে তা হবে দেশবিরোধী কাজ। ’ তিনি আরো বলেন, ‘পিএসসি ২০০৮ অনুসারে চুক্তি হলে বাংলাদেশের কোনো লাভ হবে না, উল্টো বহুজাতিক কম্পানিগুলো এলএনজি (তরলীকৃত গ্যাস) করে বিদেশে পাচার করার বৈধতা পাবে। ’ তিনি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এরশাদের পরে সব থেকে ‘গণবিরোধী রাষ্ট্রনায়ক’ বলেও আখ্যা দেন। জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বিক্ষোভ সমাবেশের বক্তৃতায় বলেন, ‘১৯৯৭ সালের এই দিনে (১৪ জুন) মার্কিন কম্পানি অক্সিডেনটাল মাগুরছড়ায় বিস্ফোরণ ঘটায়। এরপর ছাতকের টেংরাটিলায় অন্য বিদেশি কম্পানি নাইকো বিস্ফোরণ ঘটায়।

এসব বিস্ফোরণের ফলে ৫০০ বিসিএফ গ্যাস পুড়ে গেছে, যার আন্তর্জাতিক বাজার দর ৩৬ হাজার কোটি টাকা। এই ক্ষতিপূরণের টাকা বাংলাদেশ সরকার আদায় করতে পারেনি। বাকীটুকু পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।