নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই র্যাব প্রতিষ্ঠার প্রধান এবং অন্যতম উদ্দেশ্য ছিলো সেইসব সন্ত্রাসীদের শায়েস্তা করা যারা ধোরাছোয়ার বাইরে চলে গিয়েছিল, অথবা ধরতে পারলেও আইনের মার-প্যাচে ছাড়া পেয়ে আবার সন্ত্রাসী কাজ শুরু করে দিতো। প্রাথমিকভাবে র্যাব সত্যিই প্রশংসনীয় সফলতার পরিচয় দেয়। যদিও আইন বহির্ভুত হত্যায় অনেকে আপত্তি জানান, কিন্তু সাধারন জনগন তাতে সাড়া দেয়। একেকজন সন্ত্রাসী ক্রসফায়ারে মারা যায় আর লোকজন খুশি হয়। এমন হয় যে অনেক বড় বড় সন্ত্রাসী নিজেকে জেলের মধ্যেই বেশি নিরাপদ মনে করে, র্যাবের হাতে পড়া অপেক্ষা। র্যাবের অতি সাফল্যে হোক অথবা র্যাবকে পচানোর উদ্দেশ্যেই হোক ইদানিং দেখা যায় গাজার আসরেও র্যাবকে পাঠানো হচ্ছে, ছিচকে চোর ধরার জন্যও র্যাব ব্যবহার হচ্ছে। অর্থাত অপব্যবহারে র্যাব এখন এলিট ফোর্স থেকে পুলিশেরও অধম হয়ে গেছে। ফলে র্যাবকে এখন টাকা দিয়ে কেনা যায়, র্যাব এখন ঘুষ খায়, র্যাব এখন তাড়াও খায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।