বুধবার দ্বিতীয় দিনের মতো মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীর পানি বিপদসীমার ৫০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
এতে জেলার নিম্নাঞ্চলের অন্তত ৪০টি গ্রাম প্লাবিত হয়। পানির চাপে বিধ্বস্ত হয়েছে শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি।
শহরতলীর পরানগঞ্জ বাজার, বোরহানউদ্দিন উপজেলার হাকিমুদ্দি বাজার, তজুমদ্দিন, ভোলা-চরফ্যাশন সড়কের বোরহানউদ্দিন পলিটেকনিক্যাল ও চরফ্যাশনের চর কুকরী-মুকরীর বেশ কিছু এলাকা তিন থেকে চার ফুট পানিতে প্লাবিত হয়।
মঙ্গলবার বিকালেও ভাঙ্গা বাঁধ দিয়ে এসব এলাকায় পানি প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
কুকরী-মুকরীর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য সালাম হাওলাদার বলেন, ইউনিয়নের এক-তৃতীয়াংশ পানিতে তলিয়ে গেছে।
“আতঙ্কে এখানকার বাসিন্দারা নিরাপদ আশ্রয়ে চলে এসেছে।”
ভবানীপুর ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল মন্নান বলেন, ভবানীপুর অংশ দিয়ে নদী ভাঙ্গন ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে।
ভোলা পানি উন্নয়ন বিভাগ-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল হান্নান বলেন, জোয়ারের চাপ কমে গেলে বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু হবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।