আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যেই লাইনগুলি বার বার পড়ি তারপরও পড়তে ইচ্ছে করে।

পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/ প্রকৃত শুখ কোথায়? পরকে ফাঁকি দিয়ে নিজেই শুখটুকু ভোগ করে নেয়াতে কি সত্যিকারের শুখ আছে? যতদিন না মানুষ পরকে সুখ দিতে আনন্দ বোধ করবে, ততদিন তার যথার্থ কল্যান নাই। আর্তক্ষুধিত আমার সামনে আখিঁজলে ভেসে বেরাচ্ছে, আমি কোন প্রাণে আনন্দ উৎসবে যোগ দিব? আর্তের দুঃখের মীমাংসা চাই, ক্ষুধিতের শান্তি চাই। মানুষের পাপ মানব সমাজকে মৃত্যুর পথে টেনে নিয়ে যায়। পাপি শুধু নিজে পাপ করে না, তার অত্যাচারের আঘাত সহ্য করতে যেয়ে মানব সমাজের মেরুদন্ড ভেংগে যায়।

মানুষ যখন মহা মানবতার পরিচয় দেয়, তখন কেউ কেউ তাকে খোদার আসনে আসন দিয়ে থাকে, এতে মহামানুষ দিগকেই অপমান করা হয়। তুমি অত্যাচারী বড় মানুষ আছ, তুমি গোপনে কোন দরীদ্রের সর্বনাশ করছ, তুমি আমার মিত্র, তোমার পত্নীর সাথে আমার পত্নীর আলাপ আছে, তাই বলে কি তোমার স্বপক্ষে আমি কোন কথা বলতে পারি? আমি আখিঁজলে তোমার ধ্বংসের ব্যাবস্থা করব?? মহত্বের পরিচয় দেয়া যদি মানুষের পক্ষে অসম্ভবই হয়, তবে সে নীচুতার পরিচয় কেন দেয়? জীবনকে পাপ ও অন্যায়ে কেন কলন্কিত করে?? খোদা সবজায়গায় দাঁড়িয়ে থাকেন এ তোমরা বিশ্বাস কর, মানুষের জীবনে দুঃখ দেখলে তিনিও দুঃখ বোধ করেন। তিনি ব্যাথা পেলেও তিনি কিছু করেন না। মানুষ ইচ্ছে করেই পাপ বরণ করে নেয়, খোদা তার গতিকে রোধ করেন না। এরূপ করলে তার সৃষ্টির আইন সৃঙ্খলা নষ্ট হয়ে যায়।

খোদা কতবার আখিজলে মানুষকে 'আয় আয়' করে ডাকছেন, অবোধ মানউষ তা দেখে না। খোদা জলে স্থলে সারা পৃথিবীর পথে পথে মানুষের জন্য কেদেঁ বেরাচ্ছেন মানুষ তা জানে না। অন্যায়ের সাথে যার জীবন জড়িত হয়ে আছে তার খোদাকে ডাকিবার অধিকার নেই। মানুষ যেদিন অন্যায়কে অবলম্বন করেছে, সেদিন সে মিথ্যাকে আোশ্রয় করেছে, সেদিন সে আল্লাহর সাথে শত্রুতা আরম্ব করেছে। আল্লাহ দয়ালু এ কথা ভেবে তোমার পাপ করবার কোন অধিকার নাই।

--------- লাইন গুলো আমার প্রীয় সাহিত্যিক 'ড. লুৎফর রহমানে'র সাহিত্য 'মহৎ জীবন' থেকে নেয়া। তার বইগুলো খুবই পড়তে ইচ্ছে করছে। যদি অনলাইনে তার বই গুলো পাওয়া যায়, এবং আপনাদের কারো সন্ধানে থাকে তবে প্লিজ আমাকে হেল্প করুন। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।