আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মুখ দিয়ে কেন খাদ্য গ্রহন করতে হবে? পায়ু পথ দিয়ে কেন নয়? মগা চিপের নতুন টপিক!!

.............সুন্দর দিনের আগামী। আমি আসিফ সাহেবের লেখা খুজে খুজে পড়িণা। কোথাও কোন লিংক পেলে তার পর হয়তো মাঝে মাঝে পড়া হয়। উনি অনেক বিষয়ে অনেক জ্ঞান রাখেন এটা অনস্বীকার্য । তবে সেই বিষয়টা কোন ভাল কাজে লাগান কিনা তা বলাই বাহুল্য।

সে কারনে প্রায় দেখা যায় ওনার কোন রেখাতে একটা কমন কথা লেখা থাকে। আর তা হল , দূর্জন বিদ্যান হউলেও পরিত্যাজ্য। উনি সাধারন বিশেষ বিশেষ বিষয় নিয়ে লেখেন। এবং সেই লেখা গুলো সাধারনত ব্যতিক্রম ধরনের হয়, মানে এক কথায় উনি সমাজের প্রিচলিত ন্যায় নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে চলেন। অবশ্য সমাজে পরিবর্তন ঠিক এভাবেই আসে।

তবে সেটা কেও যদি ভাল কোন বিষয় নিয়ে পরিবর্তন চায়। যেমন: সতীদাহ প্রথা বিলুপ্তি বা বিধবা বিবাহের প্রচলন ইত্যাদি। কিন্তু নোর রেখাগুরো কেন জানি সব সময় খারাপ দিক গুলোকে ইন্ডিকেট করে। কয়েকদিন যাবৎ বাংলাদেশের দুইটা মেয়ের সমকামীতা নিয়ে সবাই একটু সরগরম। তাই এই বিতর্কিত বিষয় নিয়ে উনি ওনার ফেসবুকে একটা পোষ্ট ( সমকামিতা প্রসঙ্গেঃ সামাজিক ও ধর্মীয় কুসংস্কারে আবদ্ধ মানবাধিকার।

) দিয়েছেন এবং এই লেখাতে সমকামীতার পক্ষে তিনি বিভিন্ন ভাবে সাফাই গেয়েছেন। ওনার কাভার ফটো আমি এটা দেখে খুব চিন্তাই পড়ে গেলাম। উনি যদি এভাবেই বিকৃত টপিক নিয়ে সাফাই গাইতে থাকে, তাহলে হয়তো কিছুদিন পরে দেখা যাবে উনি লিখছেন... মুখ দিয়ে কেন খাদ্য গ্রহন করতে হবে? পায়ু পথ দিয়ে কেন নয়? খাবার গ্রহনের মূল উদ্দেশ্য যদি শরীরের পুষ্টি চাহিদা প্রদান করা হয়, তাহলে কোন পথে খাবার গ্রহন করলাম সেটা মূখ্য নয়। কারন, শরীরের পুষ্টির ব্যাপারতো মুখের উপর নির্ভরশীল নয়। খাদ্য দ্রব্য পাকস্থলীতে পৌছানোর পর সেখানে পরিপাক ক্রিয়া সংঘঠনের পর পুষ্টি শরীরের বিভ্ন্নি প্রয়োজনীয় অংশে পৌছিয়ে যায়।

তাই খাবার যে দিক দিয়েই হোক পকস্থলীতে পৌছালেই হল। যেভাবেই হোক যদি একবার পাকস্থলীতে খাবার পৌছান যায় তাহলেই তো কেল্লা ফতে। তাই আসুন আমরা নতুভাবে খাবার গ্রহন করা শরু করি। আমি আজই পায়ু পথ দিয়ে খাবার গ্রহন করা শুরু করেছি আপনারাও করেন। (বি: দ্র:- তরকারীতে অতিরিক্ত ঝাল থাকায় কিঞ্চিত জ্বালা অনুভব করছি।

চিন্তা করবেন না, নতুন কিছু করতে গেলে তো বাধা আসবেই। ) --------------------------------------------------------------------------- লেখা এখানেই শেষ। এই লেখা প্রকাশ হবার পর তার কিছু চ্যালা বলবে,” কি তত্ত্ব(!) দিলেন গুরু। আমরা আজই এটা পালন করবো। কোন বাধা আসলে প্রয়োজনে শাহবাগে আন্দোলন করবো”।

আমার কথা: সৃষ্টিকর্তা প্রকৃতিগতভাবেই নারী পুরুষ রূপে সৃষ্টি করেছেন একে অপরের পরিপূরক রূপে। অন্যান্য প্রাণী ও উদ্ভিদের মধ্যেও ঠিক একই প্রক্রিয়া বিদ্যমান। এটাই স্বাভাবিক এটাই শ্বাশত। আমি কোন এক লেখকের লেখায় অনেকদিন আগে পড়েছিলাম। লেখকের নামটি মনে পড়ছে না।

উনি বিদেশ গিয়েছিলেন একটা থিসিসের কাজে। তখন এখানে সমকামীদের অধিকার নিয়ে পেপারে লেখা লেখি হচ্ছিল। তখন তিনি যে প্রফেসরের আন্ডারে থিসিস করছিলেন তার কাছে এই ব্যাপারে মতামত চাইলেন। প্রফেসর জবাবে বললেন,” একটা কুকুর বা শুয়োর তার যৌন চাহিদা মেটানোর জন্য তাদের বিপরীত লিংগের নিকট যায়”। এই স্বাভাবিক জ্ঞানটুকু তাদের আছে।

সেক্ষেত্রে এই সমকামীদের ব্যাপরে কি বলার আছে। সবশেষে, সমাজটা সুন্দর হোক। সকল কলুষতা থেকে আমরা এবং আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম মুক্তি পাক। আমীন। ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।