আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ওহঃ দাদারা বোহত খুব খুশ হোতা হেয়!!!


নিরাপত্তা ইস্যুতে ঢাকার সহযোগিতার প্রশংসায় নয়া দিল্লি। ভারত তার নিরাপত্তা ইস্যুতে বিশেষ করে ২০০৯ সালের শেষ দিক থেকে বাংলাদেশের 'চমৎকার সহযোগিতার' প্রশংসা করেছে। ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরম মঙ্গলবার বলেছেন, "ভারতের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার উন্নয়নে ঢাকা চমৎকার সহযোগিতা দিয়েছে নয়া দিল্লিকে। এজন্য আমরা তাদের [বাংলাদেশ সরকার ] প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। " ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্তে একটি সমন্বিত চেকপোস্টের ভিত্তিফলক উন্মোচনের পর তিনি এ মন্তব্য করেন।

চিদাম্বরম আরো বলেন, সীমান্তবর্তী এই সমন্বিত চেকপোস্ট দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য স¤প্রসারণের পাশাপাশি দুই দেশের জনগণের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধনকে আরো জোরদার করবে। দুদেশের সীমান্তবর্তী আখাউড়া-আগরতলা চেকপোস্টের কাছে প্রস্তাবিত এই সমন্বিত চেকপোস্ট নির্মাণে ভারত সাড়ে ৭৩ কোটি রুপি ব্যয় করবে। ভিত্তিফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে ত্রিপুরা রাজ্য সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার রাজীত মিত্র এবং নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশ হাই কমিশনার তারিক এ করিম উপস্থিত ছিলেন। ভারতীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, "অতীতে বাংলাদেশে (জঙ্গিদের) নিরাপদ আশ্রয়স্থল ছিল। বর্তমানে উত্তর-পূর্ব ভারতের জঙ্গিদের সীমান্তের ওপারে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ খুবই কম।

" তার এই মন্তব্য দৃশ্যত বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার নীরব-নিঃশব্দ সহযোগিতার পরোক্ষ উল্লেখ। এই সহযোগিতার জন্যই দুই দেশের সীমান্তে ২০০৯ সালের নভেম্বর ও ডিসেম্বর এবং ২০১০ সালের মে মাসে ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম (উলফা) ও ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট অব বড়োল্যান্ড এর মতো ভারতীয় জঙ্গি গোষ্ঠীর বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। অবশ্য এসব শীর্ষ জঙ্গি নেতাকে গ্রেপ্তারে বাংলাদেশি নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর ভূমিকার কথা ঢাকা বা নয়া দিল্লি কেউই স্বীকার করেনি। সুত্র: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম এখন আপনারই বলেনঃ আমাদের বআল সরকার সফল না ব্যর্থ?
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।