আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিক্রমপুরের প্রধান সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি



এতো সন্ত্রাস বিক্রমপুরে ছিল না। মুন্সীগঞ্জের চরাঞ্চলে সন্ত্রাস ছিল। বাকী ৪টি উপজেলায় সন্ত্রাস ছিল সহনীয়। মুন্সীগঞ্জ শহরে সমস্যা আওয়ামীলীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধুর বডিগার্ড জেলা সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদের পারিবরিক দ্বন্দ্ব সংঘাত। পারিবারিক সংঘাতে এক ভাতিজা তাপস নিহতও হয়েছে।

কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিটি উপজেলায় তীব্র সন্ত্রাস বিরাজ করছে। অধিকাংশই রাজণৈতিক। কোথাও আওয়ামীলীগের আভ্যন্তরীণ কোন্দল। কোথাও বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতিহিংসা আবার কোথাও ক্ষমতাসীনদের দখল, চাঁদাবাজি ও লোটপাট। সামগ্রিক সন্ত্রাসে মুন্সিগঞ্জ সদর শীর্ষে কারণ চরাঞ্চলের আধিপত্য বিস্তার।

দ্বিতীয় অবস্থানে শ্রীনগর উপজেলা। এখানে কতিপয় নেতা নিজস্ব বাহিনী গঠন করে চাঁদাবাজি, দখল, সরকারী গাছ কাটা, জমি দখল। এদের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন এমপি মহোদয় নিজে। মুন্সীগঞ্জ সদরের এমপি অনেকটা চুপচাপ, এখানে ইদ্রিস আলী এমপি হলেও সভাপতির কাছে তার পাত্তা নেই। সম্প্রতি নেতা হতে চাচ্ছেন মুন্সীগঞ্জ -২ এর এমপি সাগুফতা ইয়াসমীন এমিলি।

তার এলাকায় পড়েছে মাওয়া ঘাট। এখানে সন্ত্রাস ও মাদক সমস্যা রয়েছে। তবে কেউই মুন্সীগঞ্জের সন্ত্রাস, দখল, চাঁদাবাজি দমনে আগ্রহী নয়। ফলে পুলিশও আগ্রহী নয় এসব নির্মুলে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।