আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ই-রাজশাহী..চলুন রাজশাহী সম্পর্কে জেনে নিই.....



যেহেতু আমি ব্লগিং জগতে নতুন, তাই জানি না ব্লগিং জগতের নিয়ম কানুন..যদি নিয়ম বর্হিভুত কোন কাজ করে থাকি,,তবে আমাকে যে কোন ব্লগার উপদেশ মূলক মতামত বা সমালোচনা করতে পারেন। আজ আমি আপনাদের সাথে একটি সাইট এবং আমার প্রিয় শহর রাজশাহী সম্পর্কে কিছু তথ্য শেয়ার করব। আশা করি ভাল লাগবে। রাজশাহী নামকরণ: রাজশাহী নামটির উৎপত্তি সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলেই কয়েক শতাব্দী পূর্বে ফিরে যেতে হয়। এ শহরের প্রাচীন নামটি ছিল মহাকাল গড়।

পরে রূপান্তরিত হয়ে দাঁড়ায় রামপুর-বোয়ালিয়া থেকে রাজশাহী নামটির উদ্ভব কিভাবে হলো এর সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা নাই । তবে ধারনা করা হয় ১৫ শ শতকের দিক থেকে এই অঞ্চল ও এর আশেপাশে মুসলিম শাষন ব্যবস্থা চালু হয়। ডব্লিউ ডব্লিউ হান্টারের মতে, নাটোরের রাজা রামজীবনের জমিদারী রাজশাহী নামে পরিচিত ছিল এবং সেই নামই ইংরেজরা গ্রহণ করেন এই জেলার জন্য। যদিও সেই সময়ে রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ৫০ কি.মি দূরে নাটোর থেকে জমিদার ও রাজাদের শাষন ব্যবস্থা পরিচালিত হত, পরবর্তীতে যা রাজশাহীতে বিস্তার লাভ করে। # পর্যটন কেন্দ্র সমূহ # ০ দর্শনীয় স্থান ০ * বাঘা মসজিদ * হজরত শাহ মখদুম রুপোশ (রহঃ) এর মাজার * সাবাস বাংলাদেশ * রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার কমপ্লেক্স * ভুবন মোহন পার্ক শহীদ মিনার * শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী পার্ক * শহীদ কামারুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা * শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা * শহীদ জিয়া শিশু পার্ক * স্মৃতি অম্লান * টি-গ্রোয়েন ও পদ্মার তীর * রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ * রাজশাহী কলেজ * রাজশাহী রেশম শিল্প ও কারখানা ০ প্রাচীন ভবন ০ * সর্ব প্রাচীন ভবন বড়কুঠি ০ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ০ * সুবিশাল পদ্মার পাড় ০ হেরিটেজ ০ * বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর * পুঠিয়া রাজবাড়ী যদিও রাজশাহীতে দেখার ও শেখার অনেক কিছু রয়েছে তবুও কোন এক বিশেষ কারনে এই ছোট্ট্র শহরটিতে পর্যটন শিল্প তেমন একটা গড়ে উঠেনি।

দেশ ও দেশের বাহিরে থেকে কিছু সংখ্যক অতিথী বছরের বিভিন্ন সময় বিশেষ করে গরমে আমের সময় এবং শীতের শেষের দিকে পিঠা-পুলির সময় প্রায়ই আসেন এই ছোট্ট শহরটির আতিথেয়তা গ্রহনের জন্যে আর অভিভুত হন এখানকার শান্ত পরিবেশ, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর প্রাচীন নিদর্শন দেখবার জন্যে। যদিও দেশের অন্যান্য শহর থেকে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে রাজশাহী তারপরেও আক্ষেপ নেই এখানকার বসবাসরত মানুষজনের। ২০০২ সালের লন্ডনের একটি সমীক্ষা অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে শান্তি প্রিয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহী ছিল প্রথম। এই মুহুর্তে রাজশাহী প্রথম আছে কিনা তা আমার জানা নেই তবে এখানকার মানুষ গুলো বদলে যাই নি..সুতরাং সময় করে চলে আসুন আমার এবং আমাদের প্রিয় রাজশাহী শহরে আর গ্রহন করুন আমাদের আতিথেয়তা...সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। বি:দ্র: এই লেখাটির যাবতীয় তথ্য ও ছবি একটি সাইট থেকে নেওয়া হয়েছে।

রাজশাহী সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পাবেন এই সাইটটিতে..সাইটটি নিয়মিত ভাবে আপডেট করা হয় রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এর তত্বাবধানে। সবাইকে এক নজর চোখ বুলিয়ে আসার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি। ই-রাজশাহী সাইট টির লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিলাম.. ই-রাজশাহী (রাজশাহী মহানগরীর পোর্টাল)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।