আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হতেপারে এই শাহাবাগ আন্দোলনের কেও কেও নাস্তিক আবার নাও হতেপারে তাহলে সবাইকে ঢালাওভাবে নাস্তিক বলাহবে কেন?

নআুবডমভ রযৃফন হতেপারে এই শাহাবাগ আন্দোলনের কেও কেও নাস্তিক আবার নাও হতেপারে তাহলে সবাইকে ঢালাওভাবে নাস্তিক বলাহবে কেন? একটা প্রশ্ন দিয়ে লেখা শুরু করলাম মহান আল্লাহ পাকের কাছে সাহায্য চাই কারুর মনেকষ্ট নাদিয়ে যাতে সঠিক কথাটা তুলে ধরতে পারি, আমিন। নাস্তিকতা একটি মানুষের ব্যক্তিগত বিশ্বাস সেটা মানুষভেদে ব্যতিক্রম খাকতেই পারে। কিন্ত নাস্তিকতার নামে যে কোন ধর্ম বিশ্বাসের বিরুদ্ধচারন করে আবান্তর যুক্তিহীন অশ্লীল বাক্য ববহার করা একনয়। এটা মতলববাজী, ভিন্ন উদ্দেশ্য হাসিলের পায়তারা। যায়হোক, আলোচনা সেটা নয় "কেন সবাইকে ঢালাওভাবে নাস্তিক বলাহবে?" কথাটা যারা বলছেন তারা নাস্তিক বলতে যেটা বোজাতে চাইছেন সে ক্ষেত্রে নাস্তিক শব্দ ব্যবহার না করে মুরতাদ শব্দ ব্যবহার করলে ভাল করতেন যদিও তারা শব্দ দুটা ই ব্যবহার করছেন।

নাস্তিক বলতে ঈশ্বরের অস্তিত্বহীনতা বুজায় মনেকরা হয় খ্রিস্টপূর্ব ৫ম/৬ষ্ঠ শতাব্দীতে এই বিশ্বাসের প্রসার লাভ করে। আর মুরতাদ বলতে ইসলাম ধর্মবিশ্বাস থেকে ফিরেআশাকে বোজায়। ইসলামধর্মের প্রধান স্তম্ব হল ঈমান। আর ঈমানের ভিত্তি হল বিশ্বাস। আর বিশ্বাসের ভিত্তি হল জ্ঞান।

জ্ঞান হল দুইপ্রকার ১) পাথিব্য জ্ঞান ২) গায়েবী জ্ঞান। পাথিব্য জ্ঞানের উৎস হল দুটি ১) পরিক্ষালব্ধ জ্ঞান। ২) সত্য ইতাহাস তদরুপ গায়েবী জ্ঞানের উৎস হল দুটি ১)কোরআনের বানি ২) হাদিস এর বিবরন। দার্শনিক ও সমাজতাত্তিকগন বলেন অভিজ্ঞতা ছাড়া কল্পনা করা যায় না আর পবিত্র কোরআনে আল্লাহ সুবহান ওয়া তালা বলেন অনুমান কখন পরিপূর্ণ সত্য হতেপারেনা। যায়হোক, ইসলামী ঈমানের মূল স্তম্ব হল ৬টি (মুসলিম শরিফের ১ নং হদিস) ১)আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ২) নবীগনের ও রিসালাতের প্রতি বিশ্বাস ৩) সমস্ত কিতাব সমূহের প্রতি বিশ্বাস ৪) মালাক/ফিরিস্তা সমূহের প্রতি বিশ্বাস ৫) পুনরউত্থান ও আখেরাতের প্রতি বিশ্বাস ৬) ভাগ্য বা ভাল মন্দের প্রতি বিশ্বাস।

রিসালাতের প্রতি বিশ্বাসের ক্ষেত্রে কেমন বিশ্বাস হতেহবে? একটি হাদিসের বর্ননা এইরকম যে (সংক্ষেপে), রাসুল্রার (সাঃ) এর ভালবাসা প্রসঙ্গে উমর (রাঃ) বলেন আমি আমার জীবন বাদে আপনাকে (রাসুল্রার (সাঃ) সবথেকে বেশি ভালবাসি উত্তরে রাসুল্রার (সাঃ) বলেন উমার হলনা তোমাকে তোমার জীবনের চাইতে ও আমাকে বেশি ভালবাসতে হবে। উমার (রাঃ) তখনি দৃড় প্রতয়ে নিজের জ্ঞানে গেঁথেনিলেন এবং মুখে ব্যক্তকরলেন যে আমি এখনথেকে আমার জীবনের চাইতে ও আপনাকে বেশি ভালবাসি (রাসুল্রার (সাঃ) বল্লেন এখন থেকে তোমার ঈমান পূর্ন হল। এবার আবারও প্রশ্নে ফিরে যায় "কেন সবাইকে ঢালাওভাবে নাস্তিক বা মুরতাদ বলাহবে? হা তখনই বলা হবে যখন মানুষ এই ৬ টির যে কোন বিশ্বাস থেকে ফিরে যাবে বা অশীকার করবে। তাহলে আর একটা প্রশ্নের জন্মদেয় এই মানুষগুলি কি ঢালাওভাবে অশীকার করেছে? হতেপারে কেও কেও অশীকার করেছে আবার নাও হতেপারে তাহলে সবাইকে ঢালাওভাবে কেন? নবীজীর নিয়ে কিছু কুটউক্তী বিভিন্ন ভাবে প্রকাসহয়েছে কোন কোন ব্লগে এ জাতিয় লেখা দেখাগেছে (যা শড়যন্ত্র হতেপারে কেও ভেগ আইডি তৈরীকরে তুলে দিতে পারে তদন্ত্র সাপেক্ষ) কিন্তু প্রকাস হয়েছে এটা সত্য। তার বিরূদ্ধে ওলামা মাশায়েক রা একটা হরতাল ডেকেছিল যা এই শাহবাগথেকে প্রত্যাখন করা ও দৃশ্যত মিসিল কারার মাধ্যমে কি রিসালাতের প্রতি দায়িত্ব থেকে ফিরে যাযা হয়না ? সেটা কি চালাওভাবে সবাই করেনি? প্রশ্ন থাকলো।

আমি মনেকরি শাহবাগথেকে এই ব্যাপারে প্রতিবাদ করা উচিৎ ছিল ওলামা মাশায়েকদের সাথে এইবাপারে একত্ব ঘোষনা করার মধ্যদিয়ে তাদের রিসালাতের প্রতি দায়িত্ব পূর্নকবা উচিৎ ছিল। নিশ্চয় ঈমানদারদের আল্লাহ পাক সাহায্য করবেন। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।