আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সুন্দর দম্পতিদের জন্য মেয়ে হওয়ার সম্ভাবনাই নাকি বেশি

কিন্ত যে সাধেনি কভু জন্মভূমি হীত স্বজাতির সেবা যেবা করেনি কিঞ্চিত, জানাও সে নরাধম জানাও সত্বর অতীব ঘৃনীত সেই পাষন্ড বর্বর

সম্প্রতি এক ব্রিটিশ গবেষক এমন তথ্য জানিয়েছেন। লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্স এর মনোবিজ্ঞানী ড. শাতোশি কানাজাওয়া দীর্ঘদিন গবেষণার পর এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে- যেসব দম্পতি দেখতে সুন্দর ও আকর্ষণীয় তাদের সন্তান ছেলের চেয়ে মেয়ে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। তিনি তার এ গবেষণার জন্য ১৭ হাজার ব্রিটিশ শিশুর ওপর নজর রেখেছেন যাদের কারো কারো জন্ম ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত। এসব শিশুর সৌন্দর্য ও আকর্ষণের ওপর তিনি তাদের বাছাই করেছেন। এসব শিশুরা যখন পূর্ণবয়স্ক হয়েছে তখন দেখা গেছে যারা বেশি আকর্ষণীয় তাদের বেশিরভাগ সন্তানই মেয়ে।

এই থেকে ড. শাতোশি কানাজাওয়া মনে করছেন ওই সুন্দর দম্পতিদের মেয়ে হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এর বাইরে আরো একটি বিষয় তিনি লক্ষ্য করেছেন। তা হলো, যেসব নারী দেখতে সুন্দর তাদের সম্পর্ক দীর্ঘদিন টিকে থাকে। কারণ পুরুষরা সুন্দর নারীদের সঙ্গে স্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তুলতে আগ্রহী। অন্যদিকে আকর্ষণীয় পুরুষদের সঙ্গে নারীরা স্থায়ীর বদলে অস্থায়ী এবং স্বল্প মেয়াদে সম্পর্ক গড়ে তুলতেই বেশি আগ্রহী।

সেই হিসেবে বলতে হয় তুলনামূলক কম সুন্দর পুরুষরাই ভাগ্যবান। তবে কেবল পুরুষের চেহারা নয়, যোগ্যতা এবং সামাজিক অবস্থান অবশ্যই একটা বড় ভূমিকা রাখে দাম্পত্য সম্পর্কের বেলায়। এদিকে, সুন্দর নারীরা দাম্পত্য সম্পর্কের বেলায় সুবিধা পায়, এবং এই সৌন্দর্য প্রভাব ফেলে তাদের প্রজনন ক্ষমতার ওপর। যার ফলে দেখা যায় তারা মেয়ে সন্তান জন্ম দেয় বেশি, এমনটিই মতামত মনোবিজ্ঞানী ড. শাতোশি কানাজাওয়া। তবে তার এ মতকে এখনই স্বতসিদ্ধ হিসেবে গ্রহণ করতে রাজি নন অন্যান্য বিজ্ঞানীরা।

কারণ দেখা যায় অনেক সুন্দর দম্পতির শুধুই ছেলে সন্তান। উদাহরণ হিসেবে ফুটবল তারকা ডেভিড বেকহামের কথা বলতে হয়। তবে এই নিয়ে যে বিতর্ক শুরু হয়েছে সেটা বলা যায়। সূত্র: ইন্টারনেট

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.